পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] AASAASAASAeSeYJJSJJeBBSMSeA SABBAMA S AMMAAAS AAAA S দশবিশ কোশের লোকে ঐ কথাই বলে; ভাবে, কে চেনে সে পাড়াম !-...তাই সবাই মেহেরপুরের নামই করে ; বলতেই লোকে চিন্‌বে। নাম সবারই কিছু মানানসই হয় না। যে খুব কালো, তার নাম সুন্দরী ; যার মাথাজোড় টাকৃ, তার নাম এলোকেশী, হাস্তে যার ময়লা মাড়ি বেরিয়ে পড়ে, তার নাম সুহাস ।...এমুনি কিন্তুত সব নাম ! কেউ কাজের লোক—শীতে বাদলে সমান।--...বন বন্‌ ক’রে ঘোরে আর কাজ করে ; বলে,— “এই তা আমার ঘর, বেীম ; ষে অন্ন দেয় সেইত আপন ।”-কেউ আবার গতর বাড়ানে’, নড়তেই চায় না— যেন রাজরাণী ; কুটোটা কেটে দু'খান করতেই বলে,— “গা আর বয়ন, মা ; মরণ হ’লেই বাচি ; যমে—” ব’লেই, “মাগে, খেয়ে ফেললে” চেচিয়ে লাফিয়ে ওঠে, যেন ডাকৃতে ডাকৃতেই যম এসেছে•••••• চেয়ে দেখি, আরশোল ! আবার ঝগড়াও করে—বলে,--“দুঃখে পড়ে গতর দিয়ে দাসীগিরি করতে এসেছি, তাই বলে কি মুগ্ধনাড়া সইব ? উ হু:, তেমন বাপের বেটি আমি নই ।” বলে আর মাথা নাড়ে — কথার দামটা ধরতে পারনে, বেটির বাপ কে চিনিনে ব’লে । এদের একটিকে নইলে আমার চলে না। তিনটি ত আমরা মানুষ—উনি আমি আর বুড় । কিন্তু ওতেই উল্কোটি ভবিষ্যত কাজ।--ভোর থেকে কাজের সুরু, আর শেষ সেই রাত বারোটায়। কাজের কি ফদ দেওয়া যায় !...খামখাই কাজ কত বাড়ে তা’ গেরস্ত মানুষই জানে। . গরু নেই, বাছুর নেই...তবু কাজ যেন দ্ৰৌপদীর বস্ত্র...কেবলি কোথা থেকে খুলে’ খুলে’ সাম্নে আসছে...তার শেষ নেই – -- মন্দা বলে,—“তিনটে লোকের আবার কাজ কি লা ? তার আবার একটা ঝি !” শুনে গালে হাত দি ।------ go জননী boo(k


...----------. SS S SSAS SSAS SSAS SSAS S S AAAAA AAAA SAAAAA SAAAAA SeeSe ee আমার এ ি হাত পা টাটিয়ে ওঠে ; মনে হয় ভেঙ্গে বুঝি পড়ি —

নুতন বিকে ঝি বলেই ডাকি কে এখন বুড়ে মেয়েকে নিস্তার নিস্তার করে। কেমন বাঁধে । নিস্তারের বাড়ী কিন্তু হঠাৎ মেহেরপুরে নয়। তাকে নিয়ে এল মেহেরপুরেরই মুক্ত, দুগো চ’লে গেলে ।•••• জবাব আমি তাকে দেইনি। “ভেয়ের অমুখ ; দেশের লোক এসেছে, সেই বললে” —ব’লে দুগ্যো কাথ। দিয়ে বালিশ জড়িয়ে, আর কাপড়ের এক বোচক নিয়ে ভাইয়ের জন্তে চোখের জল ফেলতে ফেলতে চ’লে গেল – দুগ্যে লোক ছিল ভাল ; মেয়ের মতন দেখতে আমায় ; ধমকে কথাও কইত, যেন হাতে ক’রে মানুষ করেছে। • • • • • বুড়কে নাওয়ানো-ধোয়ানে, কাজগ-পরানে থেকে যত সব সে-ই করত•••••. জামাজুতো-পরানে পৰ্য্যন্ত – অধত্ব দেখলে বলত,—“যত গেরো অামার, আর যত গরজ আমার । নিজের মেয়ে যদি পরের কাছে মামুব হ’ত তবে আর ভাবনা ছিল না। কাজ, কাজ, কাজ-কাজ একটু রাখো গে। রাখে, এটাকে আগে দেখো-•••••” কিন্তু আমাকে উঠতেও হ’ত না, বকৃতে বকৃতে সে নিজেই দেখত । ওঁর আসার আগে, ঘটিতে পা-ধোবার জল ভরে ঘটির মুখে গামছাখন তাওয়া ক’রে রেখে দিত ; বল্‌ত,— “বেটাছেলে কি সহজে তু% হয়, মা ! শিব তুষ্ট হন ত’ ওরা হয় ন। --” আবার বলুত,—“বেশ বশ করেছ বাবুকে ; কেবল চেয়ে চেয়ে হুসে ...ভারি মিষ্টি।.” কিন্তু এই দুগ্যে চ’লে গেলে মুক্ত এসে বললে,— “গুনেছ, বোমা, অবাক কথা। দুগ্যোর সব মিছে কথা ; ভেয়ের অসুখ-ফমুখ সব মিছে কথা দুগোর ; ছল ক’রে