© & পুৰোধ চন্দ্রিক । করে ও কাহাকেও ক্ষুদ্র জানিয়া অবজ্ঞ। না করে ও পুরুষ কারের অসাধ্য কিছু নয় ইত্যাদি। অশক্যাধ্যবসায় করা উচিত নয় ইহার কথা অত্যন্ত সাহসিক ও সাহস্কার এক জন কোন পণ্ডিতের স্থানে দুব্যের পরিমাণ চারিপ্রকার হয় অণুমহৎ দ্রধদীর্ঘ। তাহার মধ্যে মহৎ পরি মাণ আকাশের যেহেতুক আকাশসকলহইতে বড় ছুহ শ্রবণ করিয়া মনে করিল যে আকাশ যদি সৰ্ব্বাপেক্ষায় বড় তবে অমাহইতেও বড় হইল ইহাকে কোন মতে খাট কর কৰ্ত্তব্য। অতএব আমি আকাশকে খড়গেতে খণ্ডং করিব ইহা মনে করিয়া অসি হস্তুে লইয়। আসকালন করিয়৷ এই আকাশ কে এণ্ডং করি ইহা কহিয়া প্রত্যহ আকাশে খাড় ঘুরায় । দৈবাৎ এক দিবস ঐ উদঘূর্ণায়মান খড়গ তাহারি গ্ৰীৰাতে লাগিল তাহাতেই সে পঞ্চক্সপ্রাপ্ত হইল । যার যে শাস্ত্র কিঞ্চিম্মাত্রও অধীত নয় সে শাস্ত্ৰেতে তাহার উপদেশ গ্রাহ্য করিবে না ইহার কথা। এক রাজার নিকটে বিপ্লাভাষ নামে এক বৈদ্য থাকে সে চিকিৎসাতে উত্তম তাহার পঞ্চজ্ঞপ্রাপ্ত হইলে পর ঐ রাজ রামকুমার নামে তৎপুত্রকে র্তাহার পিতৃপদে স্থাপিত করিলেন । ঐ ভিষকৃপুত্র রামকুমার ব্যকরণসাহিত্য কিঞ্চিৎ পড়িয়া ব্যুৎপন্ন ছিল কিন্তু বৈদ্যকাদি শাস্ত্ৰ কিঞ্চিষ্মাত্রও পাটত ছিল না রাজানুগ্ৰহেতে স্বপিতৃ পদাভিষিক্ত হওয়াতে রোগিরা চিকিৎসার্থে তাহার সন্নিধিতে যাওয়া অাস করিতে লাগিল । পরে এক দিবস এক নেত্ররোগী ঐ রামকুমার বৈদাপুত্রের নিকটে আসিয়া কহিল হে বৈদ্যুপুত্র আমি অক্ষিপীড়াতে অতিশয় পীড়িত আছি দেখ আমাকে এমন কোন ঔষধ দেও যাহাতে আমার নয়নব্যাধি শীঘু উপশম পায় । রুয়নেত্রের এই বাক্য শ্রবণ করিয়া ঐ চিকিৎসকসুত অতিবড় এক পুস্তক অনিয়া খুলিবামাত্রে এক ৰচনাৰ্দ্ধ দেখিতে পাইল সে ৰচনাৰ্দ্ধ এই “ নেত্ররোগে সমুখ পন্নে কর্ণে ছিল ৪দ^ দহেৎ" ইহার অর্থ নেত্ররোগ হইলে নেত্ররোগির কর্ণদ্বয় ছেদন করিয়৷ লৌহ তপ্ত করিয়া তাহার পোদে দাগ দিৰে এই ৰচনাৰ্দ্ধ পাইয়। ঐ ভিষকৃনন্দন নেত্র রোগিকে কছিল ছে রুগ্নাক্ষ এই প্রতীকারে তোমার ব্যাধির শীঘ্র শান্তি হইৰে যেহেতুক গ্রন্থ মুকুলিত করামাত্রেই এ
