পাতা:প্রাচীন বাংলার গৌরব.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V» প্ৰাচীন বাংলার গৌরব গিয়াছে, তাহদের গায়ে ঘা হইয়াছে, নানারূপ রোগের উৎপত্তি হইয়াছে। তিনি তৎক্ষণাৎ লতা-পাত, শিকড়-মাকড় তুলিয়া प्रा राशिा তাহাদের গায়ে প্রলেপ দিতে লাগিলেন, হাতীরাও নানারূপে তাহার সেবা । করিতে লাগিল। অনেক দিনের পর পরস্পর মিলনে, তাহার ও তাহার হাতীদের মহা আনন্দ। রাজা সব শুনিলেন- তিনি কে, কি বৃত্তান্ত জানিবার জন্য লোক পাঠাইলেন। মুনি কাহারও সহিত কথা কহিলেন না। ঋষিরা আসিলেন, তাঁহাদের সহিতও কথা কহিলেন না। রাজা নিজে আসিলেন, মুনি তাহার সহিতও কথা কহিলেন না। শেষে অনেক সাধ্যসাধনার পর মুনি আপনার পরিচয় দিলেন। তিনি বলিলেন, “হিমালয়ের নিকটে যেখানে লৌহিত্য নদ সাগরাভিমুখে যাইতেছে, সেখানে সামগায়ন নামে এক মুনি ছিলেন। তঁহার ঔরসে ও এক করেণুর গর্ভে আমার জন্ম। আমি হাতীদের সহিতই বেড়াই, তাহারাই আমার আত্মীয়, তাহারাই আমার স্বজন। আমার নাম পালকাপ্য। আমি হাতীদের পালন করি, তাই আমার নাম পাল। আর কাপ্যগোত্রে আমার জন্ম, সেই জন্য আমার নাম কাপ্য। লোকে আমায় পালকাপ্য। বলে। আমি হস্তিচিকিৎসায় বেশ নিপুণ হইয়াছি।” তাহার পর রাজা। তঁহাকে হাতীদের বিষয় নানা কথা জিজ্ঞাসা করিতে লাগিলেন, তাহার উত্তরে তিনি হস্তীর আয়ুৰ্বেদশাস্ত্ৰ ব্যাখ্যা করিলেন। তাঁহার শাস্ত্রের সূত্রের আকারে লেখা। নাম হস্ত্যায়ুৰ্বেদ’ বা ‘পালাকাণ্য অনেক आश्शाइ १छ अाश, अ 邓 कांशी शंक्षe अष्छ । बांबून 弘 সূত্রে যথেষ্ট ক্রিয়াপদ আছে এবং প্রত্যেক অধ্যায়ের প্রথমে ‘ব্যাখ্যাতামঃ” বলিয়া প্ৰতিজ্ঞা করা আছে। প্রাচীন সূত্রের সহিত পালাকাণ্যের প্ৰভেদ এই যে, এখানে রাজা ও মুনির কথোপকথনচ্ছলে স্বত্র লেখা, , ·'