তৃতীয় সংখ্যা । ] , करू श्रण यांशदक्ल फ्रांप्श् न प्रदेश ছেলেকে সংসারে যে বাধিয়া রাখিতে পারে না, সে বধুর মৰ্য্যাদা কিসের ? “আশা আজ-- কাল প্রাণপণ পরিশ্রমে শাগুড়ির শিক্ষামুবৰ্ত্তিনী হইয়। বাড়ীর সমস্ত কাজ করে, রুগণ রাজলক্ষ্মীকে এখন আর কিছুই ভাবিতে হয় না । কিন্তু তাহার আর সন্মান নাই ; নিজের গৃহকার্য্যে আত্মীয়স্বজনের সেবায় ষে গৌরব আছে, আশার সম্বন্ধে সেটুকু কেহ যেন স্বীকার করিত না। এই অবস্থায় দাসদাসীর প্রশ্রয় পাইয়া নিজেদের অপরাধ আশার স্বন্ধে চাপাইতেও কুষ্ঠিত হইত না । আশা নিজের কাছেই অত্যন্ত ছোট হইয়া গিয়াছিল । একসময় স্বামীর কাছে অসাধারণ আদর পাইয়। সকলের ঈর্ষাদৃষ্টির ভাজন হইয়া, আজ অকস্মাৎ সম্পূর্ণরূপেই স্বামীর হৃদয় হইতে বহিস্কৃত হওয়া—তাহার পক্ষে এমন লাঞ্ছনা আর নাই ! আশা এত ক্ষুদ্র, তাহার উপরে অদৃষ্ঠের এত-বড়একটা প্রকাও উপহাস বড়ই দুঃসহ। আবার, বিনোদিনীর কথা যখন একে একে মনে পড়িতে থাকে, তখন নিজের অপরিসীম অন্ধ মূঢ়তায় আশা যেন মাটিতে মিশাইতে চায়। সেই যে একদিন বিনোদিনী তাহাকে যত্ন করিয়া নীলাম্বরী কাপড় পরাইয়া তাহার স্বামীর কাছে পাঠাইয়া দিয়াছিল ; সেদিন তাহার স্বামী হাসিয়া বলিয়াছিলেন, “আজ কোন নিষ্ঠুর, আশাকে আশঙ্কার মত এমন নীলবর্ণ করিয়া দিল ?” cगनेिनकांब्र श्रांम८ब्र उग्रां★ भूषन ८नोछां*T মনে ধারণ করিবার স্থান পাইতেছিল না, চোখের বালি Sశిసి তখন কি মহেন্দ্র বিনোদিনীর কথা মনে করিয়া মনে মনে হাসিতেছিল? কবে হইতে তাহার মুদিনের অবসান হইয়াছিল, তাহ আশা ঠিক জানিত না,—তাই বিনোদিনীর সহিত মহেন্দ্রের পরিচয়ের পর হইতে কোন সোহাগগুলি ছলন এবং কোনগুলি নহে, তাহা সে নিঃসংশয়ে পৃথকৃ করিতে পারিত না । তাই এই সৰ্ব্বস্বাস্তের দিনে যেগুলি তাহার মুখস্থতির উপাদান হইতে পারিত, সেইগুলিই তাহার পক্ষে জলন্ত লজ্জার বিষয় হইয়া উঠিয়াছিল । রাজলক্ষ্মী যখন স্পষ্টই দেখিলেন, আশ। মহেন্দ্রের মন বাধিতে পারিতেছে না, তখন তাহার মনে হইল, “অন্তত আমার ব্যামে। উপলক্ষ্য করিয়াও য়ুদি মহেন্দ্রকে থাকিতে হয়, সেও ভাল।” তাহার ভয় হইতে লাগিল, পাছে তাহার অসুখ একেবারে সারিয়া যায়! আশাকে ভাড়াইয়া ওষুধ তিনি ফেলির দিতে আরম্ভ করিলেন। অন্তমনস্ক মহেন্দ্র বড়-একটা খেয়াল করিত না । কিন্তু আশা দেখিতে পাইত, রাজলক্ষ্মীর রোগ কিছুই কমিতেছে না, বরঞ্চ যেন বাড়িতেছে। আশা ভাবিত, भरश्वा वtथडे बङ्ग ७ क्लेिख कब्रिब्रा ठेवर्ष নিৰ্ব্বাচন করিতেছে না,—মহেন্দ্রের " भन এতই উদ্ভাস্ত যে, মাতার পীড়াও তাহাকে চেতাইয়া তুলিতে পারিতেছে না। মহেন্দ্রের এত বড় দুৰ্গতিতে আশা তাহাকে মনে भरन षिकाब्र ना निब्र थांकैिप्ऊ शाब्रिग ন। একদিকে নষ্ট হইলে মানুষ কি সকল দিকেই এমনি করিয়া নষ্ট হয় ? একদিন সন্ধ্যাকালে রোগের কষ্টের
