পঞ্চম সংখ্যা"} সার সঙ্যেয়ঞ্জালোচল । శ్రీ) সত্য-কিণিকপহপথে অপরিহার্য্য? একটীন-একটা উপকূল চাই-ই-চাই-এই হিসাবে অপরিহার্য্য ; তা বই, এ ৰদি চাও যে, ভাগীরুর্থীর ইতস্তত গমনাগমন-কালৈ একই পুরাতন উপকূল ক্ৰমাগতই তাহার পার্শ্বে ঞ্জোকের ভায় লাগিয়া থাকিবে, তবে সেরকমের অপরিহার্য্য উপকূল আকাশকুন্থ মেরই সহোদর। উপকূল অপরিহার্য্যও বটে, পরিবর্তনশীল ও বটে । জীবাত্মার শরীরও সেইরূপ ;--তাহ অপরিহার্য্যও বটে, পরিবর্তনশীলও বটে। জন্মান্তরের তো কথাই নাই—ইহজন্মেই মনুষ্যের শরীর তিনচারি-বার পরিবত্তিত হইয়া যায় । বলিলাম “জন্মাগুর”, কিন্তু কি অর্থে বলিলাম, সেটাও বিবেচ্য। আমাদের দেশের অাবাল-বৃদ্ধবমিত৷ পৃথিবীতে পুনরাগমন করাকেই জন্মান্তর-গ্রহণ বলিয়া স্থিরস্থার করিয়া বসিয়া আছেন ; আমার মন কিন্তু তাহাতে সন্তোষ মানে না। জন্ম-শব্দের অর্থের দৌড় যে অনেকদূর যায়–অনেকে তাহ বোঝেন না । শরীর-পরিগ্রহ করিয়া বাহির হইবার নামই জন্ম ; তা বই, তুমি এ কথা বলিতে পার না যে, মাতৃগৰ্ত্ত হইতে ভূমিষ্ঠ হইবার নামই জন্ম । পদ্ম যখন পঙ্কের বিছানা হইতে আলোকে গাত্রোথান করে—তাহ। কি জন্ম নহে ? পদ্ম কি পঙ্কজ নহে ? পদ্ম যখন শরীর-পরিগ্রহ করিয়া বাহির হয়— उथम cन छूभिर्छ श्ब्र ना-८छाङि* श्ब्र ;তাহা যখন হয়, তখন তাহারই নাম পন্মের জন্ম-গ্ৰহণ। আমি তাই বলি যে, মনুষ্যের জন্ম জুইপ্রকাশ্ন-ঐহিক জন্ম এবং "পারত্রিক জন্ম" : মঙ্গুধ যখন ভৌতিক শরীর পরিগ্রছ ゃ করিয়া মাতৃগৰ্ত্ত হইণ্ডে পৃথিবীতে বহির হয়, ऊांशॉब्र' नांभ *णैश्कि* अश्र $• श्रांवाङ्ग यथभ তৈজস শরীর পরিগ্রহ করিয়া ব্ৰহ্মরন্থের भश्] ब्रि! ८णांक्षांख८ब्र । बांश्शि श्ल, १९ठांश्fनि নাম পারত্রিক জন্ম। ঐহিক জন্মের প্রাক্কালে যেমন গৰ্ত্তবাসের অন্ধকার-জাগরশেয় প্রাক্কালে যেমন সুপ্তির অন্ধকার—পারত্রিক জন্মের প্রাকৃকালে তেমনি জরীসৃত্যুর অন্ধকার । অন্ধকারে অন্ধকারে এ যেমন কোলাকুলি, আলোকে আলোকে ও তাবৎ । ঐহিক-জম্মকালে জীবাত্ম। মাতৃগর্ভুেঞ্জ মধ্য দিয়া পার্থিব আলোকে বাহির হয়, পারত্রিক-জন্মকালে জীবাত্মা ব্ৰহ্মরন্ধের মধ্য দিয়া অপার্থিব আলোকে বাহির হয়। ঐহিক জন্মে জীবাত্মা ভৌতিক শরীর পরিগ্রন্থ করে, পরিত্রিক জন্মে জীবাত্মা তৈজস শরীর পরিগ্রহ করে। ঐহিক জন্মও জন্মপারত্রিক জন্মও জন্ম ; ভৌতিক শরীরও শরীর, তৈজস শরীরও শরীর । • * * শ্ৰীমদ্ভগবদগীতায় স্পষ্টই লেখা আছে C&, “ব{সাংসি জীর্ণানি যথা বিহায় নবানি গৃহ্নাতি নরোপরাণি । তথ। শরীয়াণি বিহীয় জীর্ণछाछानि नश्शूाऊि नयामि cझईौ ॥” মনুষ্য যেমন জীর্ণ বস্ত্র পরিত্যাগ করিয়া নুতন বস্ত্র পরিধান করে, তেমনি পুরাউন শরীর পরিত্যাগ করিয়া নূতন শরীর পরিগ্রহ করে । : . . . এখানে কেবল নুতন-শরীর-পল্পিগ্রন্থের কথাই বলা হইতেছে ; পৃথিবীতে পুঁজরাগমনের কথা বলা হইতেছে না । টকাঙ্কায় কিংবা ভাষ্যকার কথায় ভেস্কিন্ধাজি খারা
