পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नवभ जश्थm । ] মহাকাব্যের লক্ষণ । - نية 8toసి दिरूटक गाड़ क़ब्राहेब्रा ८क cशt cक बफ নির্দেশ* করিতে যাওয়া সমীচীন নহে । कृग्निटभ यांश यां८छ्, ऊांश शांखांदि८क থাকে না ; আবার স্বাভাবিকে যাহা থাকে, তাহা কৃত্রিমে থাকে না । উভয় বস্তু ভিন্ন পর্য্যায়ের । মহাকাব্য চতুরাননের বদন হইতে বিনির্গত হয় নাই, উহা মকুষ্যেরই রচনা, সন্দেহ নাই ; কিন্তু উহাতে একুটা স্বাভাবিকত্ব অাছে, তাহ সেই মন্থয্যের রচিত অন্ত উৎকৃষ্ট বা উৎকৃষ্টতর কাব্যে নাই । তাহাতে ধনজঙ্গল, প্রস্তরকঙ্কর থাকিলেও তাহায় একটা গৌরব আছে, তাহাকে দুর হইতে দেখিলেই চেনা যায় ; তাহার গল্প শুনিলে মন অভিভূত হয় ; তাহাকে বুঝিতে হইলে সমজুদার হইতে হয় না, শিক্ষানবিশী করিতে হয় না ; চশম পয়িতে হয় না ; স্বভাৰদত্ত চক্ষু লইয়াই তাহাকে চিনিতে ও বুঝিতে পারা ষায় । এই অলঙ্কারহীন, পরিচ্ছদহীন মুক্ত স্বাভাবিক তাই মহাকাব্যের বিশিষ্ট লক্ষণ । মনুষ্যের সভ্যতা, অন্তত বর্তমানকালের সভ্যতা অত্যন্ত কৃত্রিম বস্তু । এই কৃত্রিমতার আমি নিন্দ করিতেছি না ; হয় ত কৃত্রিমভাই মনুষ্যত্বের প্রধান লক্ষণ ; হয় ত কৃত্রিমত মনুষ্যত্ব হইতে অভিন্ন ; অন্তত মানবিকতার সহিত পাশবিকতার যাহা পার্থক্য, তাহারই নাম কৃত্রিমভ । সুতরাং কৃত্রিমতার নিম্না করিলে মনুষ্যের বিশিষ্ট ধৰ্ম্মকেই নিশা করা হয়। এইজন্ত কৃত্রিমতায় । নিলা করিত্বে চাহি না। কৃত্রিমতাই মন্থ য্যের গৌরব বলিলেও বিস্মিত इहेन ना । शबिभङां८उहे भष्ट्रबारङ्गब्र कब्रभ স্কপ্তি, তাছাও ● "a . বলা যাইতে পারে। কৃত্রিম সৌন্দর্ঘ্যের স্থষ্টিতেই মানবপ্রতিভার পরাকাষ্ঠী, তাহাও স্বীকার করিতে প্রস্তুত আছি । কিন্তু তথাপি কৃত্রিম শিল্প কৃত্রিম। উহাতে চাকচিক্য আছে, গাথনি আছে, ওস্তাদি অাছে, ও সকলের উপরে উহার চেষ্টাকৃত নিৰ্ম্মাণকল্পনায়- উহার ডিজাইনে—মমুষোর সৃষ্টিকর্তৃত্বের আভাস আছে ; আর যাহা স্বাভাবিক, তাহাতে চাকৃচিক্য নাই, গাথনি নাই, তাহা অধভুকৃত অযথাবিন্যস্ত ঝটিকাভগ্ন বারিধারাবর্ষিত বৃহৎ দ্রব্যের সমাবেশে গঠিত। মানুষের বর্তমানকালের সভ্যতা অত্যন্ত কৃত্ৰিম । সেই জন্ত মহাকাব্যের প্রধান লক্ষণ যে স্বাভাবিকতা,সেই স্বাভাবিকতার অভাবে বোধ হয় বর্তমান সভ্যতায় মহাকাব্যের উৎপত্তির প্রতিরোধ করে। আধুনিক সভ্যতা কবিত্বস্বষ্টির অন্তরায় নহে, কিন্তু মহাকাব্যসৃষ্টির বোধ হয় আস্তরায় । এখন কৰ্ম্মফন্ত্রে ভ্রমমাণ মনুষ্যকে তাহার নিরবকাশ জীবনের কথঞ্চিৎ-লব্ধ অবসরের ক্ষুদ্র মুহূৰ্ত্তগুলিকে খণ্ডকাব্যের ও খণ্ডসৌন্দর্য্যের জ্বালা ও বৈচিত্র্য দ্বারা পূর্ণ করিতে হয়, বৃহৎ পদার্থে দৃষ্টি আবদ্ধ রাখিয় তাহার বিশাল সৌন্দর্য্যের উপভোগের অবকাশ থাকে না । সেইজন্তই বোধ হয়, সভ্যসমাজে শেক্সপীয়র জন্মিয়াছেন, কালিদাস জন্মিয়াছেন, কিন্তু হোমার জন্মেন নাই বা বাল্মীকি জন্মেন নাই। ইহাতে মনুষ্যজাতির ক্ষতি কি লাভ, তাহা গণনার অবসর লেখকের নাই । আমরা স্বাহ পাইয়াছি, তাহাতেই আমাদিগকে তৃপ্ত থাকিতে হইবে। সংসারের স্রোত উল্টাইবার ক্ষমতা আমাদের নাই। আমরা সহস্ৰ চেষ্ট৷