পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

५कांमल ग९वTा । ] শিবপুজা'। בד d बाकमज्ञ खिक्रांबूखि अबजरन कब्रिब्राटश् । দেশে আর খাটি আর্য্যজাতি নাই, অর্থ্য ক্ষত্রির নাই, সকলেই শুদ্ধ ; এই কথা জাবার সভাপর্কে স্বয়ং শ্ৰীকৃষ্ণ যুধিষ্ঠিরকে বলিয়াছেন। আক্ষেপের কথা বাহাই হউক, শূদ্রের যে মহাভারতরচনার যুগে বিলক্ষণ গণ্যমান্ত হইয়া উঠিয়াছিলেন, তাহা শাস্তিপর্কের ৮৫তম অধ্যায়ে রাজাদের মন্ত্রিসভার গঠননীতিতে দেখিতে পাই। লিখিত হইয়াছে ८ष, भजिनस्रॉब्र अनून ००बर्षबब्रक 8छन ব্ৰাহ্মণ, ৮জন ক্ষত্রিয়, ২১জন বৈগু এবং ৩জন শূদ্র থাকিবেন। . নানাশ্রেণীর লোকের যখন দলে দলে বৌদ্ধধৰ্ম্ম অবলম্বন করিয়াছিল, তখন তাহারা অনেক বিষয়ে আপনাদের কুলীতি পরিত্যাগ করে নাই। ৰুদ্ধদেৱ বলিয়াছিলেন যে, ঈশ্বরতত্ত্বাদির কথা কখনো মীমাংসিত হইতে পারে না ; এজন্য, ঐ সকল কথার প্রতি দৃষ্টি না করিষ্কা, কেবল ব্যবহার ও আচারনীতির সুশিক্ষা এবং সাধনা দ্বারা চরিত্রের উৎকৰ্ষ লাভ করিয়া দুঃখাহীত নিৰ্ব্বাণ লাভ করাই শ্রেষ্ঠ ধৰ্ম্ম । বংশগত সংস্কার পরিত্যাগ করিতে অতিশীঘ্র বৌদ্ধধৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়া বৌদ্ধদের দলখুষ্ট করিয়াছিল। যে যাহার যে কুলদেবতা আখৰা ভূতপ্রেতজীবজন্তুর পূজা করিত, সেগুলি বজায় রাখিয়াই সে বৌদ্ধ হইয়াছিল। অকমানে, বৌদ্ধধর্শ্বের জ্বজন্তভাব নিরিয়া ক্ষমিত্তেছিল; তখন নিরীশ্বরতা এবং সংসারবৈরাগ্য বড় কঠোর হইয়া উঠিল। কেক মাঙ্গ স্থঃ য়াদী বঙ্গার রাখতে পারিল না। পুস্তবাদ লইয়া তৃপ্তিলাত করিতে ন৷ পারিয়া, বুদ্ধদেবের মূৰ্ত্তিকেই উপাস্ত করিয়া, স্বাভাবিক পূজা করিবার প্রবৃত্তির তৃপ্তিসাধনের বন্দোবস্ত হইল। মৌৰ্যরাজত্বের জৰলানে খৃঃ পূঃ দ্বিতীয় শতাব্দীতে যে এইপ্রকার অনুষ্ঠানের আরম্ভ, তাহ বৌদ্ধ ইতিহাসেই পাই। বুদ্ধদেবের মূৰ্ত্তির সম্মুখে প্রদীপ জালিয়া, পুষ্পাদি উপহার জিয়া, পুজ আরম্ভ হইল। এমন কি, ধৰ্ম্মচক্র এবং বোধিক্রমেরও পূজা চলিল। কিছুদিন পরেই আবার বৌদ্ধ সাধুগণের মূৰ্ত্তিও পূজিত হইল ; এবং পরে আৰার তাহাদের মুক্তিগুলি রখে স্থাপন করিয়া, রথ টানিম্ন উৎসব চলিতে লাগিল । এই সময়ে বুদ্ধদেবের , নামে পুরাণাদি রচিত হইয়া তাহাকেই ঈশ্বর করিয়া তোলা হইল। যেমন করিয়া হউক, শূন্ত পরিপূর্ণ হইয়া উঠিল। - অবগু হিন্দুদের দেবতাগণ চিরদিনই এমন ভাবে বর্ণিত যে, তাহদের একটা ছৰি পাওয়া যাইত। কিন্তু যজ্ঞকেদিত্তে অগ্নি প্ৰজলিত করিয়া আহুতিদ্বারাই পূজার ব্যৰস্থ৷ ছিল ; কোন মূৰ্ত্তি, রচিত বা স্থাপিত হইত না। প্রায় খৃঃ পূঃ ১৩০ অক্সে এক শ্রেণীর ব্ৰহ্মণের দেৰতাদের ছোট ছোট মুক্তি গড়িয়া, লোকের গৃহে লইয়া বিক্রয় আরম্ভ করিয়াছিলেন। ইছারা এই অভিনব কার্য্যের জন্য ‘দেবল’নাম পাইয়াছিলেন নুতন প্রথাটা বৌদ্ধদের অমুকরণ বলিয়া, পরবর্তী সময়ের মনুসংহিতারও দেবল ব্ৰাহ্মণেরা অক্তি নীচ বুলি আখ্যাত হইয়াছেন। এখাটা যে উল্লিখিত সময়ে নুতন প্রবর্তিত, কাত্যায়ন এবং পতঞ্জলি তাহার সাক্ষী । ফলত্যায়ন ।