পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/২৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ-সংখ্যা । ] প্রথমত নিখিল জগতের কার্য্যকারণপ্রবাহ নিয়তিয় * বাধে আটকানো রছিয়াছে । দ্বিতীয়ত নিয়তির বাধ এবং কার্য্যকারণের প্রবাহ, দুই-ই বিশ্বভুবনের মূলীভূত একই অথও বাস্তবিক সত্তার উপরে প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে। এখন দেখিতে হুইবে এই যে, সেই যে একই অখও বাস্তবিক সত্তা, যাহা বিশ্বভুবনে পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে ওতপ্রেতি রহিয়াছে, তাহাই জাগ্রৎকালের বুদ্ধি-বিজ্ঞানের ७धंथांमङध छब्रज1 ७द१ श्रदणशन-यष्टिं । বিশ্ব-ভুবনে যদি বাস্তবিক সত্তার গোড়াবাধুনি না থাকিত, তাহা হইলে তর্কচ্ছলে যদি স্বীকারও করা যায় যে, সে অবস্থায় জগতের একপ্রকার স্বপ্লবৎ প্রাতিভাসিক সত্তা সম্ভাবনীয়, তথাপি এটা স্থির যে, সেরূপ অরাজক স্বপ্ন-রাজ্যে বুদ্ধি-বিজ্ঞান মুহূৰ্ত্তকালের জন্তও মাথা তুলিয়া দাড়াইভে পারিত না । তার সাক্ষী ;–ঐ থামটা যদি সত্যসত্যই স্বপ্নের ন্যায় শুদ্ধ কেবল প্রাতিভালিক দৃশুমাত্র হয়, অর্থাৎ এরূপ যদি হয় যে, ঐ থামটার ভিতরে বাস্তবিক সত্ত নাই—উছাঁয় গুণের ভিতরে বস্তু নাই কাৰ্য্যের ভিতয়ে কায়ণের হস্ত নাই—উহায় সহিত অপর কোনো বস্তর কোনোপ্রকার वॉ५j-वांश्वक७1 ब्राहे ; डाश इहे८ण, ५षन যেন তুমি উহাকে খাম বলিতেছ—কিন্তু পর-মুহূর্তে বিনা কারণে উহা যখন হাউইबाथि रहेब्रा हून् कब्रिब्री खेफ्ब्रिा यांहेरब, তখন উহার থামত্ব কোথায় রহিবে ? একটু , পরেই আমরা দেখিতে পাইব যে, বুদ্ধির ـمـسـه يسمحمصحيحهم-------T সার সত্যের সালোচনা ।

ፃ¢

কাৰ্য্যইচ্ছ’চ্চে বাস্তবিক সত্তার সহিত প্রাতিভাসিক সত্তার যোগ-সংঘটন। বাস্তবিক সত্তাই যদি নাই, তবে বুদ্ধি কাহার সহিত কাহার যোগ-সংঘটন করিবে ? পূৰ্ব্বে বলিয়াছি যে, বুদ্ধির বিষয়ীভূত বিজ্ঞানরাজ্যের সত্তা ব্যাবহায়িক সত্তা, আর সেই ব্যাবহারিক সত্তার এ পিটে প্রাতিভাসিক সত্তা এবং ও পিটে বাস্তবিক সত্তা, দুইপিটে দুইরূপ সত্তা সংশ্লিষ্ট রহিয়াছে। অতঃপর দ্রষ্টব্য এই যে, বুদ্ধির কার্য্যই হ’চ্চে ছয়ের যোগ-সংঘটন। দেখা যাক কিরূপ সে যোগ-সংঘটন। ( ৩ ) ব্যাবহারিক সত্তার দুই পিটের যোগ-সংঘটন। "জাগ্রৎকাল আমাদের বুদ্ধিয় প্রাদুর্ভাবকাল” এই কথাটি. জনসাধারণকে স্মরণ করাই স্না দিবার জন্ত অভিধানে জাগরিতাবস্থার আর-এক নাম দেওয়া হইয়াছে প্রবুদ্ধ অবস্থা এবং জাগ্রৎকালের আর-এক নাম দেওয়া হইয়াছে প্রবোধ-কাল । ফল কথা এই যে, জাগ্রৎকালের বিজ্ঞান-রাজ্যেই বুদ্ধি নিজমূৰ্ত্তি ধারণ করে । স্বপ্নকালের মনোরাজ্যে বুদ্ধির খেলা যত কিছু চলিতে দেখা যায়,সমস্তই খেলা-মাত্র,অভিনয় মাত্র, একপ্রকার ছায়াবাজি ! তা বই, তাহা প্রকৃত প্রস্তাবে বুদ্ধির খেলা নহে। বুদ্ধির মুখ্যতম কার্য হ’চ্চে বস্তু চেনা। পত্তিতি ভাষায়—তাহারই নাম প্রত্যভিজ্ঞান (recognition) contsnosta a “cottos -चह्न

  • निवॆउि-निद्र-य। निब्रठि-भरकब बर्ष विषाउी-भूब्रषब्र निद्रम, ऊा इोफ़ी जाब्र किङ्क३ नष्टश् ।