বঙ্গদর্শন । “[ श्रांशंt । ब्रि वनिम्न थाक्ष्ठि श्व । ७५ डाशन:श्সময় থাকিতে পূৰ্ব্ব হইতেই যদি আমরা মুক্তম আবাস প্রস্তুত করিয়া না রাখি, তাহঃ হইলে যখন কালের অনিবাৰ্য্য স্রোতে পুরাতন ঘর ভাঙিয়া আমাদিগকে ঠেলিয়া বtfহর করিবে, তখন আমরা আশ্রয় কোথায় পাইব ? ... আমাদের এই নুতন আশ্রয় অন্বেষণের কাল ঘনাইয়া আসিয়াছে—অনেক সম্প্রদাং অকালে ঘর হইতে ঠেলা খাইয়া বিশৃঙ্খলঙার জঙ্গলে আশ্রয়হীনভাবে ভ্রমণ করিতেছেনর্যাহারা এখনো ঘরে আছেন, র্তাহীদের চিস্তাৱ সময় উপস্থিত। আশা করি, এ विषं র্তাহীর উপাধ্যায় মহাশয়ের উপদেশ হইত্তে বঞ্চিত হইবেন না । } শ্ৰীহুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর । , ( , ) "নকলেব না ক{ল’ সস্থস্কে “সকলের নীকাল” প্রবন্ধে লেখক সাহে বিয়ানার নকল ক্ষেীজ্ঞ প্রকাশ ुम्निार झन् । সমস্ত জাতি ও সমাদের মধ্যে চিরকাল অমুক রণশক্তি কাজ কল্পিয়া আসিতেছে । খ্যাতনাম ইংরাজ লেখক ব্যাজটু সাহেব ষ্ঠাহীর 'ফিজিক্স এণ্ড পলিটিক্স’ গ্রন্থে জাতিনিৰ্ম্মাণকার্য্যে এই অমুকরণশক্তির ক্রিয়া বর্ণন করিয়াছেন । গোড়ায় একটা জাতি কি করিপ্ল বিশেষ একটা প্রকৃতি লাভ করে, তাহ নিৰ্ণয় করা শক্ত। কিন্তু তাহার পরে কালে কালে তাহtয় যে পরিবর্তনের ধারা চলিয় আসে— প্রধানত অনুকরণই তুাহার মূল । ইংলণ্ডে প্লাজী অ্যানের রাজত্বকালে ইংরাজ সমাজ সাহিত্য অাঁচার ব্যবহার যেরূপ ছিল, জর্জরাজগণের সময় তাহার অনেক পরিবর্তন হইয়াছিল। অথচ জ্ঞানবিজ্ঞানের মূতন প্রসার এখন কিছু হয় নাই খাহাতে অবস্থা- . ੋ পরিবর্তনের গুরুতর কারণ কিছু পাওয়া ব{য় । så ব্যাঞ্জ সম্প্রহর বলেন, এই সকল পরিবর্ত্তন তুচ্ছ অনুকরণের দ্বারা সাধিত হয়। একজন কিছু একটা বদল করে, হঠাৎ কি কারণে সেট। আর পাঁচজনের লাগিয়া যায়, অবশেষে সেটা ছড়াইয় পড়ে। হয় ত সেই বদলটা কোন কাজেয় নহে, হয় ত তাহীতে সৌন্দর্য্যও নাই ; কিন্তু যে লোক বদল তাহার প্রতিপত্তিবশত বা কি কারণবশত, সেটা অনুকরণবৃত্তিকে উত্তেজিত করি#ে পারে । এইরূপে পরিবর্তনের বৃহৎ কারণ # থাকিলেও, ছোটখাট অনুকরণের বিস্তারে কালে কালে জাতির চেহারা বদল হইয়া যায় ব্যাজটু সাহেবের এ কথা স্বীকাৰ্য্য। কিন্তু সেই সঙ্গে ইহাও বলা জাবস্তক যে, যেমন সবল মুস্থ শরীর বহিঃপ্রকৃতির সমস্ত প্রভাব নিজের অনুকূল ঋরিয়া লয়, অশ্বাস্থ্যকর যাং কিছু জষ্ঠি শীম পরিত্যাগ
