পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৩০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ-সংখ্যা । ] মীমাংসা অসাধ্য বলিয়া একবারে নিরাপ হইয়া বসিয়া আছেন । কোন পথে চলিলে এই সমস্তার পুরণ হইতে পারে, তাহার নিদেশেও এ পর্য স্তু কেহ সাহসী হয়েন নাই । জগদীশচন্দ্রের আবিস্ক্রিয়াপরম্পর সেই সমস্তার পুরণে ক দুর সফল হইবে, তাহার নিৰ্দ্দেশে আমরা অসমৰ্থ । কিন্তু তিনি যে নুতন পন্থা আবিষ্কার করিয়া নিঝরিণী। ఫిసి(t জ্ঞানের আলোক বৰ্ত্তিক হিস্তে অজ্ঞানের তমোময় রহস্যাবৃত-প্রদেশাভিমুখে একাকী অগ্রণা হইয়াঠেন, তই জন্ত তাহার সাহস ও অধ্যবসায় ও কৃতিত্ব বিস্ময় উৎপাদন করিবে, সন্দেহ নাই । তাহার মাতৃভূমির বিধাদক্লিষ্ট মুখম গুলে তিনি আনন্দের রেখাপাতে সমর্থ চষ্টয়াছেন ; --র্তাহার জননীর আশীর্বচন ঠাঙ্গর জয়যাত্রায় রক্ষাকবচ উক। " শ্রীরামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী। নিঝরিণী । ( Victor i I ugo aëC 5 ) নিঝরিণী শৈল হতে ঝরে —বিন্দু বিন্দু ভীষণ সাগবে । নাবিকের মহা ভাতি সি" বলে, "অ মতি । আম-কাছে কি চাহিস্ ওরে ।

  • আমি সে পলয়-সম,

মহা ঘাস মুক্তি মম. আপণশ অারgে' মাহ), আমি করি ,শষ । 象 ভোরে কি বা প্রয়োক্তন, তুই অতি ক্ষুদ্র জন, অসীম অনস্ত আমি অপার অশেষ ॥* নিঝরিণী বলে ধীরে, লবণাক্ত জলধিরে, “তোমার যা নাছি ওগো সাগর অতল ! বিনা রব-আস্ফালন, করি তাহ বিতরণ, পান করিবার মত একবিন্দু জল ॥” শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।