পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গদর্শন । পৌষ । इहेब्रां यांब्र, प्रांप्न ८शं८णन मां । ब्रांखां नेिब्र ফেরিওয়ালা হাকিয়া যাইতেছে। পথে আপিলের গাড়ির শব্দের বিরাম নাই । প্রতিবেশীর নূতন বাড়ী তৈরি হইতেছে, মিঞ্জিকন্যারা তাহারই ছাত পিটাইবার তালে তালে সমস্বরে একঘেয়ে গান ধরিল। ঈষৎ-তপ্ত দক্ষিণের হাওয়ায় মহেন্দ্রের পীড়িত স্নায়ুজাল শিথিল হইয়া আসিয়াছে ;–কোন কঠিন পণ, দুরূহ চেষ্টা, মানস সংগ্রাম আজিকার এই হাল-ছাড়া গা-ঢাল বসন্তের দিনের উপযুক্ত নহে ! “ঠাকুরপো, তোমার আজ হলো কি ? দান করিবে না ? এদিকে খাষার যে প্রস্তুত ! ও কি ভাই, গুইয়া যে ? অসুখ করিয়াছে ? মাথা ধরিয়াছে ?”—বলিয়া বিনোদিনী কাছে আসিয়া মহেস্ত্রের কপালে लिंठा । মহেন্দ্র অৰ্দ্ধেক (Fಳ बूछिब्रां छक्लिङকণ্ঠে বলিল, “আজ শরীরটা তেমন ভাল नाहे-ञांछ श्रांब्र त्रांन कब्रिव न !” বিনোদিনী কহিল, “স্নান না কর ত ছুটিখানি থাইয়া লও !”—বলিয়া পীড়াপীড়ি করিয়া সে মহেন্দ্রকে ভোজনস্তানে লইয়া গেল, এবং উৎকণ্ঠিত বত্বের সহিত অমুরোধ করিয়া আহার, করাইল । আহারের পর মহেন্দ্র পুনরায় নীচের বিছানায় আসিয়া গুইলে, বিনোদিনী শিয়রে বসিয়া ধীরে ধীরে তাহার মাথা টিপিয়া দিতে লাগিল । মহেন্দ্র নির্মালিতচক্ষে বলিল, “ভাই বালি, এখনো ত তোমার षां७ब्रां श्ब्र •नांहे, छूमि थांड्रेष्ठ शां७ !”বিনোদিনী কিছুতেই গেল না। অলস মধ্যাঙ্কুের উত্তপ্ত হাওয়ায় ঘরের পর্দ উড়িতে লাগিল এবং প্রাচীরের কাছে কম্পমান নারিকেলগাছের অর্থহীন মৰ্ম্মরশব্দ ঘরের মধ্যে প্রবেশ করিল। মহেঞ্জের হৃৎপিও ক্রমশই দ্রুততর তালে নাচিতে লাগিল এবং বিনোদিনীর ঘননিশ্বাস সেই তালে মহেঞ্জের কপালের চুলগুলি কঁপাইতে থাকিল । কাহারও কণ্ঠ দিয়া একটি কথা বাহির হইল না । মহেন্দ্র মনে মনে ভাবিতে লাগিল—“অসীম বিশ্বসংসারের অনন্ত প্রবাহের মধ্যে ভাসিয়া চলিয়াছি, তরণী ক্ষণকালের জন্য কখন কোথায় ঠেকে, তাহাতে কাহার কি আসে যার এবং কতनिष्मब्र छछ३ वा याब आप्न !-” . শিয়রের কাছে বসিরা কপালে হাত বুলাইতে বুলাইতে বিহবল যৌবনের গুরুভারে ধীরে ধীরে বিনোদিনীর মাথা নত হইয়া আসিতেছিল ; অবশেষে তাহার কেশাগ্রভাগ মছেন্দ্রের কপোল স্পর্শ করিল। বাতাসে আন্দোলিত সেই কেশগুচ্ছের কম্পিত মৃদুস্পর্শে তাহার সমস্ত শরীর বারংবার র্কাপিয়া উঠিল, হঠাৎ যেন তাহার বুকের কাছে অবরুদ্ধ হইল্পী বাহির হইবার পথ পাইল না। ধড়ফড় করিয়া উঠিয়া বসিয়া মহেন্দ্ৰ কহিল—“নাঃ আমার কালেজ আছে, আমি যাই !”— ৰলিয়া বিনোদিনীর মুখের দিকে না চাহিয়া দাড়াইয়া উঠিল। বিনোদিনী কহিল—“ব্যস্ত হইয়ো না । আমি তোমার কাপড় আনিয়া দিই !”— বলিয়া মহেঞ্জের কালেজের কাপড় বাহির कद्भिब्री उषांनिज ।