পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8)é जांक्षाग्न भभ न*]जु बTां९ब्रद्ध *न्नैौइजां: । সম্পদ্যতামভীষ্টং মে সম্পদঃ সন্তু মে স্থিরীঃ ॥ নমো মারায় কামায় দেবদেবস্ত মূৰ্ত্তরে। ব্রহ্মবিষ্ণুশিবেন্ত্রাণাং মনঃক্ষোভকরায় চ।” এই কামস্তুতি পাঠ করিলেই বুঝিতে পারা যায়, . ইহা “কামগন্ধহীন,” আধিব্যাধিবিনাশপ্রার্থনাত্মক সাধারণ ইষ্টসিদ্ধিস্তব । স্বতরাং নরনারীমাত্রেই মদনোৎসবে ব্যাপৃত হইতেন। পূজা, ব্রত, উপবাসাদি ইহার সাত্বিক অঙ্গ, গীতবাদ্য ও নৃত্যোৎসব রাজসিক ও তামসিক অঙ্গ বলিয় পরিচিত্ত ছিল । তাহার সঙ্গেই জনসাধারণের ঘনিষ্ঠ সংস্রব সংস্থাপিত হইয়াছিল । তাহাতে যে যথেষ্ট বাহাড়ম্বর প্রকাশিত হুইত, তাহ সহজেই বুঝিতে পারা বায় । বাজারে আবীর-কুকুম মহাৰ্থ হুইয়া উঠিত, রাজপথে অনার্দ্রনস্ত্রে গমনাগমন কল্প কঠিন হইয়া পড়িত ; উন্মুক্ত বাতায়নে উপবেশন করি বার উপায় ছিল না ; ধারাযন্ত্রনিঃস্থত সলিলসেকে শীৎকার করিডে হইত ! রত্নাবলীতে দেখিতে পাওয়া যায়, রাণী ৰাসবদত্ত অশোকবৃক্ষমূলে কামদেবের অর্চনা করিয়াছিলেন । অৰ্চনান্তে সৌভাগ্যৰতী সধবাগণ যে পতিপাদপদ্ম পূজা করি তেন, বাসবদত্তা তাহীও দেখাইয়া গিয়াছেন। অশোকবৃক্ষই মদনপুজার প্রশস্ত ক্ষেত্র। সিদ্ধিদায়ক বলিয়া অশোক পঞ্চবটর অন্তর্গত। ভগবান মকরকেতনের সঙ্গে অশোকবৃক্ষের ইহা অপেক্ষাও ঘনিষ্ঠ ংস্রব ছিল। তাহার স্ববিখ্যাত পঞ্চবাণ পুষ্পময়, তাহা পঞ্চপুষ্পে গঠিত হইত। তজন্ত কুসুমধম্বাকে পদ্ম, জাম্র, নবমল্লিকা संक्रमलन। ও নীলোৎপলের স্থায় অশোকপুগেরও সন্ধান করিতে হইত। যথাঃ– “अब्रदिनभरनाकक्ष ठूउर्ष नवशन्निरू। নীলোৎপলঞ্চ পঞ্চৈতে পঞ্চবাণস্ত সায়কাঃ ॥” বসন্তসমাগমে অশোকের পুম্পোদগমে বিলম্ব ঘটিলে, প্রমদাকুল প্রমাদ গণনা করিতেন। সুতরাং অশোকের ফুল ফুটাইবার জন্ত মন্ত্রতন্ত্রের আশ্রয় গ্রহণ করিতে হইত। ইহাকে অশোকের “সাধ” বলিত ; “সাধ” দিলে ফুল ফুটিত। সে “সাধ” আর কিছু নয়,—সনুপুরচরণতাড়ন । "গনুপুররবেণ স্ত্রীচরণেনাভিতাড়নম্। দেtহদং যদশোকস্ত ততঃ পুষ্পোপমে ভৰেৎ ” অভিধানে ইহাকে “কবিপ্রসিদ্ধি’ বলিয়া থাকে । কিন্তু ইহা কবিপ্রসিদ্ধিমাত্রই—সৰ্ব্বথা কাল্পনিক, এরূপ অনুমান করা বায় না। প্রমদাগণ সত্যসত্যই অশোককে এইরূপে “দোহদ” দান করিতেন । তজ্জন্ত ফুল ফুটিত কি না, সে স্বতন্ত্র কপা । কিন্তু সেকালের মহিলাসমাজে যে এই প্রথা প্রচলিত ছিল, "মালবিকাগ্নিমিত্রে” তাহার পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায় । রাজমহিষী ধারিণী দেবী বিদুষক গৌতমের “নষ্টামিতে দোল হইতে পড়িয়া গিয়া” श्रृंॉरग्न वफ़ दाथ *ाहेग्रांछ्रिणन, ठहे ऋग्नर অশোককে “দৌহদ” দান করিতে অশক্ত হইয়া মালবিকার উপর ভারাপণ করেন। মালবিক অলক্তকে চরণরাগ সুসম্পন্ন করিয়া স্বর্ণনুপুরস্কশোভিত চরণের তাড়নায় किक्रए* cलांश्लनांमङ्गिब्रां निर्विांश् कब्रिब्रছিলেন, কবি তাহ বিলক্ষণ নিপুণতার সঙ্গে বর্ণনা করিয়া গিয়াছেন । o