দশম-সংখ্যা। ] তুক প্রেম কিছু শাস্ত-দান্ত হয় । অলঙ্কারের জস্থ্য পতিকে ভালবাসিলে প্রেমের আলোড়নটা অধিক হয় বটে, কিন্তু মঙ্গলভাবপ্রণোদিত প্রণয় স্তির ও গম্ভীর ভইয়া থাকে । আমাদের কৰ্ম্মামুরাগ অহৈতুক, তাই আমরা স্থির ও শান্তিপ্রিয় । আর যাহার। ঐশ্বৰ্য্যের জন্য ৫ শ্মকে ভালবাসে, তাছাদের উদ্যমের জালায় উত্তর, দক্ষিণ, পূৰ্ব্ব, পশ্চিম, ক্ষুব্ধ ও প্ৰপীড়িত । ভালবাসি । ভালবাসিয়া তাঙ্গকে ৫ ঘ্ন কfরব । .য স্থিরতা ও শাস্তিতে কৰ্ম্মবন্ধ টুtি য়। যায়, অবলম্বনায় । ঐশ্বসাধাদনাসন্থ ত্ব প্রতাপ আমাদের কজি ন চ | উপরি-দশিত হিন্দু প্রকৃতি, প্রতাচ্য সঙ্গনের। বুঝেন ন! বলিয়াই বেদ-বেদাস্তের আমরা লক্ষ্ম ে: স্ত তাহাই চুদা শ্ব এত রোম ; গভীর ভাবে দেখিলে বুঝা যায় যে, নিষ্কাম কয়েই হিন্দুজাতির মহত্ব প্রতিষ্ঠ ত, ঐশ্বৰ্গ সঞ্চয়ে নহে। কিন্তু নিষ্কাম কৰ্ম্মসাধন, বিত্ত ত্যাগপুৰ্ব্বক কুলগত কৰ্ম্মরক্ষা, বাদ্ধকো বন প্রয়াণ, দুৰ্ব্বল মানরের পক্ষে সহজ নচে । তই চি আৰ্য্যসস্তান ভীত হন নাই ;–প্রকৃতির সষ্ঠিত সংগ্রাম করিতে পরায়ুখ হন নাই । এষ্ট ফলত্যাগের ফল কি হই মাছে ? বেদা স্তবিজ্ঞান আবিষ্কৃত হইয়াছে । মানববুদ্ধি উপর ঠাণ্ডাদের আধ্যাত্মিক জ্ঞানের চরমদামা লাভ করি য়াছে । কিন্তু কাল চুপ করিয়া বসিয়া ছিল না । ধীরে ধীরে অসীম চেষ্টার ভিতরে অবসাদ আনিয়াছিল। অবসন্নতাগ্ৰস্ত হিন্দুসস্তান উচ্চ জ্ঞানের পথে আর চলিতে পায়েন নাই । অবশেষে কালের अब्र श्हेब्रांहिल । ভারতের অধঃপতন । Bసిడి أع বেদান্তের নিষ্কামধৰ্ম্ম ও নিগুণব্ৰহ্মজ্ঞান যে লুপ্তপ্রায় হইয়াছিল, তাহার অন্ত এক কারণ আছে । কালক্রমে আর্য্যে ও অনাৰ্য্যে, দ্বিজে (আৰ্য্য ) ও শূদ্রে সংমিশ্রণ হইয়। বর্ণসঙ্করের উদ্ভব হইয়াছিল ; আর্য্যরক্ত দূষিত হইস্কৃছিল । বর্ণধৰ্ম্ম ভিন্নকে. অভিন্ন করে। প্রথমে দুই এর মধ্যে বাধ বাধিয়া দেয় ; পরে তাহারা যেমন সম্মেলনের অমুকুল অবস্থা লাভ করে, অমনি ব্যবধানটি তু লয় দেয়। প্রথমে দ্বিজে ও শূত্রে কঠোর প্রভেদ ছিল । ক্রমশ তাহার। মিলিয়া গেল । কিন্তু এই মিলনে ভাল ও হইল, বর্ণসঙ্কর গুলি নিষ্কামধৰ্ম্মের ঝিতে পারিল না । আর্য্যসমাজ নিবৃত্তির অনুশাসনে শাসিত ছিল । এই অনুশাসন অভ্যাগতদিগের একটা বোঝা বলিয়া মনে হইত। তাহারা মিশিয়াছিল বটে, কিন্তু আর্য্যনীতির অন্তঃপুরে প্রবেশ করিতে পারে নাই। এই আগস্তুক অজ্ঞ নিবৃত্তিবিরোধী সঙ্কল্পজাতিসকল আৰ্য্যসমাজের বক্ষে একটা গুরুভারের দ্যায় চাপিয়া বসিয়াছিল । তাই উন্নতির পথ শীঘ্র শীঘ্র রুদ্ধ হইয়া গেল । ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্মের উদার তাই আর্য জাতির পতনের কারণ । অনুদার ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্মের জন্ত হিন্দুজাতি হীন হুইয়া গিয়াছে – এইরূপ নিন্দ কাল্পনিক । মার্য্যেরা যেরূপ উদারতা দেখাইয়াছিলেন, তাঙ্কার তুলনা আছে কি না, সন্দেহ। এমন শাদায়-কালোয় মিলন আর কোথাও এ পর্য্যস্ত হয় নাই । যখন হিন্দুজাতি সংসারসংগ্রামে অবসর श्हेग्राहिण,-विरुभेनरब्रलtन क्रौ१८5छे श्हेब्र মন্দ ও হইল । মৰ্ম্ম তত
