পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৫৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাদশ-সংখ্যা । ] বারোয়ারি-মৃঙ্গল । ¢xyዓ ঠিক যেন বাছুরটাকে কশাইখানায় বিক্রয় করিয়া ফুকা-দেওয়া দুধের ব্যবসায় চালাষ্টতে हहेtङtछ् । অতএব আমরা যে দল বাধিয়া শোক, দল বাধিয়া কৃতজ্ঞতাপ্রকাশের জন্ত পরস্পরকে প্রাণপণে উৎসাহিত করিতেছি, এখন তাহfর সময় আসিয়াছে । কিন্তু পরিবর্তনের সন্ধিকালে ঠিক নিয়মমত কিছুই হর না । সকালে হর ত শীতের আভাস, বিকালে হয় ত বসস্তের বাতাস দিতে থাকে । দিশি হাল্কা কাপড় গায়ে দিলে হঠাৎ সর্দি লাগে, বিলাfত মোট কাপড় গায়ে দিলে ঘৰ্ম্মাক্ত কলেবর হইতে হয়। সেই জন্ত আজকাল দেশি ও বিলাতি কোন নিয়মষ্ট পুরাপুরি থাটে না। যখন বিলাতিপ্রথায় কাজ করিতে যাই, দেশি সংস্কার মলক্ষ্যে হৃদয়ের অন্তঃপুরে থাকিয়া বাধা দিতে থাকে, আমরা লজ্জায় ধিক্কারে অস্থির হইয়া উঠি—দেশিভাবে যখন কাজ ফাদিয়া ব"ি, তথন বিলাতের রাজ-অতিথি আসিরা নিজের বসিবার উপযুক্ত আসন না পাইয়। নাসা কুঞ্চিত কfরয়া সমস্ত মাটি করিয়া দেয় । সভাসমিতি নিয়মমত ডাকি, অথচ তাহা সফল হয় না,—চাদার খাত। খুলি, অথচ তাহাতে যেটুকু অঙ্কপাত হয়, তাছাতে কেবল 3. आभाcन ब्र कलक भूफ़ेिब्रा छेरठ । আমাদের সমাজে যেরূপ বিধান ছিল, * डाशय्ड আমাদের প্রত্যেক গৃহস্থকে প্রতি“मिन 5ाना नि८ङ झ्हेङ । ऊाश्ान्न उरुतिश बाग्लोब्रषछन, अङिशि-अङIाश्रङ, झीनझःयौ, সকলের জন্তই ছিল। এখনো আমাদের দেশে যে দরিদ্র, সে নিজের ছোট ভাইকে স্কুলে পড়াইতেছে, ভগিনীর বিবাহ দিতেছে, পৈতৃক নিত্যনৈমিত্তিক ক্রিয়া সাধন করিতেছে, বিধবা পিসী-মাণীকে সসন্তান পালন করিতেছে । ইহাই দিশিমতে চাদ, ইহার উপরে আবার বিলাতিমতে চাদ। লোকের সহ্য হয় কি করিয়া? ইংরাজ নিজের বয়স্ক ছেলেকে পর্য্যন্ত স্বতন্ত্র করিরা দেয়, তাহার কাছে চাদার দাবী করা অসঙ্গত নহে । নিজের ভোগেরই জন্ত যাহার তহবিল, তাহাকে বাহ উপায়ে স্বাৰ্থত্যাগ করাইলে ভালই হয়। আমাদের কয়জন লোকের নিজের ভোগের জন্ত কতটুকু উদ্ধৃত্ত থাকে ? ইষ্টার উপরে বারোমাসে তেরোশত নুতননুতন অনুষ্ঠানের জন্ত চাদ। চাহিতে আসিলে fবলাতা সভ্যতার উত্তেজনাসত্ত্বেও গৃহীর পক্ষে বিনয়রক্ষা করা কঠিন হয়। . আমরা ক্রমাগতই লজ্জিত হইয়। বলিতেছি, এত-বড় অনুষ্ঠানপত্র বাহির করিলাম, টাকা আসিতেছে না কেন, এত-বড়, ঢাক পিটাইতেছি, টাক। আসিয়া পড়িতেছে না কেন, এত-বড় কাজ আরম্ভ কfরলাম, অথাভাবে বন্ধ হইর। যাইতেছে কেন ? বিলত হইলে এমন হইত, তেমন হইত, হুহু করিয়া মুষলধারে টাকা ববিত হইরা যাইত,-কবে আমরা বিলাতের মত হইব ? বিলাতের আদশ আসিয়া পৌঁছিয়াছে, বিলাতেয় অবস্থা এখনো বহুদূরে । বিলাতী মতের লজ্জ। পাইয়াছি, কিন্তু সে লজ্জা নিবারণের বহুমুল্য বিলাতী বস্ত্র এখনো পাই নাই । সকলদিকেই টানাটানি করিয়া মরিতেছি । এখন সৰ্ব্বসাধারণে চাদ দিয়া যে-সকল কাজের চেষ্টা করে,