পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৩৪ ] জাভাযাত্রীর পত্ৰ Sh ौद्धदौड़नाथ ॐाकूद्र কোনো যন্ত্র ঢাক ঢোলের মতোই, তাতে স্বর অল্প, শব্দই বেশি, কোনো কোনো যন্ত্র ধাতুতে তৈরি সেগুলি স্বরবান। এই ধাতু যন্ত্রে টানা সুর থাকা সম্ভব নয়, থাকবার দরকার ८नद्दे, दृक्श्नना ऐांना श्रद्ध त्रांप्नब्रशेखप्छ ; विछिज्ञ श्ब्र९णिऊ তালেরই বোল দেয়। আসলে এরা গান গায় গলা দিয়ে নয়, সর্বাঙ্গ দিয়ে ; এদের নাচই যেন পদে পদে টানা সুরের মিড় দেওয়া- বিলিতী নাচের মত ঝম্পবহুল নয়। এদের নাচ বর্ষার ৰামাঝাম জল-বিন্দু-বৃষ্টির মতো নয়, ঝরণার তরঙ্গিত ধারার মতো । তাল যে ঐক্যকে দেখায়। সে হচ্চে কালের অংশগুলিকে যোজনা ক’রে, গান যে ঐক্যকে দেখায় সে হচ্চে রসের অখণ্ডতাকে সম্পূৰ্ণ ক’রে। তাই বলচি sBD DDBDB S SBBS SsB DDD S DD SS S S BDBB দেশে এবং য়ুরোপে গীতাভিনয় আছে, এদের দেশে नूऊालिनग्न । ইতিমধ্যে এখানকার ওলন্দাজ রাজপুরুষ অনেকের সঙ্গে আলাপ হয়েচে । এদের একটা বিশেষত্ব আমার চোখে লাগল। অধীনস্থ জাতের উপর এদের প্রভুত্ব যথেষ্ট নেই তা নয়, কিন্তু এদের ব্যক্তিগত ব্যবহারে কর্তৃত্বের ঔদ্ধত্য লক্ষ্য করিনি। এখানকার লোকদের সঙ্গে এরা সহজে মেলা মেশা করতে পারে। দুই জাতির পরস্পরের মধ্যে বিবাহ সর্বদাই হয় এবং সেই বিবাহের সন্তানের পিতৃকুল থেকে ভ্ৰষ্ট হয় না। এখানে অনেক উচ্চপদের ওলন্দাজ আছে যারা সঙ্করबन, ऊँब्रा अवख्iडांचन नम्र। qथानकiत्र भांरक्षक यांग्ष জ্ঞান ক’রে এমন সহজে ব্যবহার কেমন ক’রে সম্ভব হ’ল এই প্রশ্ন করাতে একজন ওলন্দাজ আমাকে বলেছিলেন, যাদের অনেক সৈন্য, অনেক যুদ্ধজাহাজ, অনেক সম্পদ, অনেক সাম্রাজ্য, ভিতরে ভিতরে সর্বদাই তাদের মনে থাকে যে তারা একটা মস্ত কিছু, এই জন্য ছোট দরজা দিয়ে ঢুকতে তাদের অত্যন্ত বেশি সঙ্কুচিত হ’তে হয়। নিজেদের সর্বদা তত প্ৰকাণ্ড বড়ো ব’লে জানিবার অবসর আমাদের হয়নি। এই জন্যে সহজে সৰ্ব্বত্র আমরা ঢুকতে পারি, এই জন্যে সকলের সঙ্গে মেলামেশা করা আমাদের পক্ষে সহজ । ইতি ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯২৭ | খ্ৰীযুক্ত অমিয়চন্দ্র চক্রবর্তীকে লিখিত কল্যাণীয়েষ্ণু, O অমিয়, বালিদ্বীপে আমাদের শেষ দিন। মুণ্ডুক ব’লে একটি পাহাড়ের উপর ডাকবাঙলায় আশ্ৰয় নিয়েছি। এতদিন বালির যে-অংশে ঘুরেছি— সমস্তই চাষ করা বাস করা জায়গা-লোকালয়গুলি নারকেল, সুপারি, আম, তেঁতুল, সজনে গাছের ঘনশ্যামলবেষ্টনে ছায়াবিষ্ট । এখানে এসে পাহাড়ের গা জুড়ে প্রাচীন অরণ্য দেখা গেল। কতকটা শিলঙ পাহাড়ের মতো । নীচে স্তরবিন্যস্ত ধানের ক্ষেত, পাহাড়ের একটা ফাকের ভিতর দিয়ে দূরে সমুদ্রের আভাস পাওয়া যায়। এখানে দূরের দৃশ্যগুলি প্রায়ই বাম্পে অবগুণ্ঠিত। আকাশে অল্প একটু অস্পষ্টতার আবরণ, এখানকার পুরানো ইতিহাসের মতো । এখন শুক্লপক্ষের রাত্রি, কিন্তু এমন রাত্রে আমাদের দেশের চাদ দিগঙ্গনাদের কাছে যেমন সম্পূর্ণ ধরা দেয় এখানে তা নয় ; যে-ভাষা খুব ভালো ক’রে জানিনে যেন সেই রকম তার জ্যোৎস্নাটি। LTBBD gSBB BBDB DDDSDDD DBD S BBD ব্যস্ত ছিল। আহুত রবাহুত বহু লোকের ভিড়। কত ফোটােগ্রাফ ওয়ালা, সিনেমাওয়ালা, কত ক্ষণিক-পরিাব্ৰাজকের দলু। পান্থশালা নিঃশেষে পরিপূর্ণ। মোটরের ধূলোয় এবং ধমকে আকাশ স্নান। খেয়া জাহাজ কাল জাভা অভিমুখে ফিরবে, তাই প্ৰতিবৰ্ত্তী যাত্রীর দল আজি নানা BKB BB zK YL DDD S S LT DBLBD DD সে কথা জিজ্ঞাসা করতে পারে। বালির লোকেরা যারা হিন্দু, যাত্মা নিজের ধৰ্ম্মকে আগম বলে, শ্ৰাদ্ধক্রিয়া তাদের কাছে একটা খুব বড়ো উৎসব। কেননা যথানিয়মে মৃতের সৎকার হ’লে তার আত্মা কুয়াশা হ’য়ে পৃথিবীতে এসে পুনজন্ম নেয়, তারপর বারে বারে সংস্কার পেতে পেতে শেষকালে শিবলোকে চরম মোক্ষে তার উদ্ধার।