পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SQ998 বঙ্গীয় ভৌমিকগণের স্বাধীনতা-সমর CCId =ीनविनीकांड डांशांकी Vol II, p. 6.) কামত রাজ্যে দুলৰ্ভনারায়ণ নামে এক রাজা ছিলেন। তিনি আহোম রাজগণের আক্রমণ হইতে তাহার রাজ্যের পূর্ব সীমান্ত রক্ষার জন্য কতকগুলি কায়স্থ এবং ব্ৰাহ্মণ কৰ্ম্মচারী নিযুক্ত করেন। ইহারা দুলভনারায়ণের রাজ্যকালেই অৰ্দ্ধ-স্বাধীন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যের প্ৰতিষ্ঠা করিয়াছিল, দুলাভের মৃত্যুর পরে তাহারা একেDDBDD BDBD D SDBDB BgBDS DBDBDu L S S BDBD বিখ্যাত হইল। ষোড়শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে যখন বিশ্বসিংহ কুচবিহার রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন তখন তিনি ক্রমে ক্রমে এই ভূঞাগণকে বশীভুত করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। ১৫১৫ খ্ৰীঃ কাছাকাছি বিশ্বসিংহ প্ৰবল হইতে আরম্ভ করেন। তাঁহার পুত্র নরনারায়ণের যত মুদ্রা এ পৰ্য্যন্ত BDBDDBD DDBSuD TDBDBBB BBBBD SL SKDBBD DDD ১৫৫৫ খ্ৰীষ্টাব্দের । কাজেই বিশ্বসিংহের বারভুঞা দালন ১৫২০ -১৫৫৫ খ্ৰীষ্টাব্দের মধ্যে সংসাধিত হইয়াছিল। এই শেষোক্ত ভূঞাগণ যে সমুদ্রবংশীয় ভূঞাগণ হইতে ভিন্ন এবং পরবত্তীকালের সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই । বাঙলায় বারভুঞাগণের অভুত্থান ১৫৭৬ খ্ৰীষ্টাব্দে দায়ুদের পতনের পরে ঘটিয়াছিল। আসামের ইতিহাসে দেখা গেল যে অধিরাজ বংশ লুপ্ত হইলে বা অধিরাজ দুৰ্ব্বল হইয়া পড়িলে যে সামন্ত রাজগণ রাজ্যময় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজা প্ৰতিষ্ঠা করিয়া স্বাধীন হইয়া ব্যাসিতেন। তঁহাদেরই সাধারণ নাম ছিল বারভুঞা। ১৫৭৬ খ্ৰীষ্টাব্দের পরে বাঙলায় যখন ঠিক ঐ রকম অবস্থাতেই ভুঞাগণের অভুত্থান ঘটে, তখন পৰ্যন্ত বিশ্বসিংহ কর্তৃক দলিত আসামের বারভুঞাগণের স্মৃতি তাজা ছিল এবং সমান অবস্থায় সমুখত বাঙলার ভুঞাগণও আসামের ভুঞাগণের অনুকরণেই বারভুঞা আখ্যা পাইয়া ছিলেন, এই নিদ্ধারণ ব্যক্তিসঙ্গত বলিয়া বোধ হয়। আরাকানে বারভুঞা প্রথার উদ্ভব সম্ভবতঃ মনুর বিধি অনুসরণ করিয়াই হইয়াছিল। আরাকানে ব্ৰাহ্মণ্য ধম্মের প্রচার অপেক্ষাকৃত পরবর্তী কালে হইয়াছিল এবং তাই হয়ত রাজার দ্বাদশ সমস্তাধিপ ছিল বলিয়া গণ্য হওয়া রাজ্যশাসন বিধানের এমন একটা অপরিহার্য অঙ্গ বলিয়া স্বীকৃত হইয়াছিল। অরাজকতার সহিত যে বারভুঞা উদ্ভবের সম্পর্ক আরাকানে নাই, বরং সুশৃঙ্খল রাজ্যশাসন ব্যবস্থারই তাহার। সুপরিচিত অঙ্গ, ইহা লক্ষ্য করিয়াই উপরি লিখিত অনুমান कज्ञ श्ब् । ( ক্রমশঃ ) A. a yn / ރ ر M. W. . MINIvy \ད། Y