V(V) ফুল ফুলে বর্ণমাধুর্যে একটা উচ্ছাসের হাওয়ার ভিতর চিত্রা’র সৃষ্টি । দ্বিতীয়টাতে বর্ণের ঔজ্জ্বল্য নেই, আছে उभू 6नथान 9िान्। नौवांडब्र भड औबनक्षांब्रा दश्भाभ, সে স্রোতে ক্ষণে ক্ষণে তুফান নামে, মাঝে খেয়াতরী ; আর স্বতঃই মনে হয় যেন এ সকলের উপর অদৃশ্যভাবে ‘বিচিত্ৰা” তার দিগন্তব্যাপী দৃষ্টি মেলে চেয়ে আছে। বাহুল্যাবজ্জিত রেখাচিত্র, সাদা ভূমিকায় কালে রেখা, উদাস, একান্ত ংযত ভাব । রূপকের দুটি বিভিন্ন প্রকারের সন্ধান এখানে KSLDYS DDDDSS S SBDuDDBBBS BggSDDBBDi -stics emotional symbol 43 intellectual symbol বলা চলে। অনুভূতি-রূপক মনে শুধু অনুভূতি জাগায়, তার মধ্যে হৃদয় আছে। মস্তিষ্ক নেই। ভাব-রূপক মনে ভাব বা আইডিয়া আনে। তবে অনুভূতি বস্তুটা বিশুদ্ধ হতে পারে, কিন্তু আইডিয়া প্রায়ই একটী মিশ্রণী ; চিন্তাধারার সহিত তৎসংক্রান্ত অনুভূতি ওর মধ্যে থাকা नडवश्रब्र। डाक्रीन अश्कृडि ग्रड नाथांझन, अश्ट्रडिविशैन ef< (Koo Rig | কোনও একটা কথার প্রকৃতি মূলত তার ব্যবহারভঙ্গিমার উপর নির্ভর করে। রূপক সম্বন্ধেও এই একই কথা । রক্তকরবী কথাটা সাধারণ কবিতায় পাঠ করলে মনে শুধু অনুভূতি আসে ; সৌন্দৰ্যোর একটা সাড়া জাগে, BBDSBDBD BDBD DDD DBDS EDSS DD DDBBB ভালবাসা সম্বন্ধীয় ব্যাপারে রক্ত-করবীর উল্লেখে মনে অনেকখানি চিন্তাও আসে। ভালবাসার সঙ্গে রক্তDBBtS SSKKYS SYESDY TD S SBDSS S SJL স্বভাবতঃ ইচ্ছা হয়। প্রথম ক্ষেত্রে রক্ত-করবী শুধু সৌন্দর্যের ছবি—আপনাতে আপনি সম্পূর্ণ। যেমন 冠和一 বৃন্তহীন পুস্পসম আপনাতে আপনি বিকশি’ कब डूभिः कूण उंकॅौ-- " DDDBBS BtS S DBBYS DBDDBDDD DDDDB অনুভূতির সৃষ্টি করে, এর সহিত কোনো সুচিন্তিত স্বপ্নটািঙ্গার, সংযোগ কিন্তু মনে আসে না। পক্ষান্তরে ৰাৰ্থঈি> [ বৈশাখ শেষোক্ত ক্ষেত্রে রক্ত করবী বৃন্তহীন পুষ্প নয় ; বৃন্ত তার sists firsts (GE Association at N G, একটা মানসিক ব্যাপার আছে, তার প্রভাবে হয়তো সে তার সুন্দর পুস্পদেহ নিয়ে মানবের বহিঃসৌন্দর্যের প্রতি, এবং তার ভিতরের সুন্ম গঠন মানব-মনের কত কি জটিলতার প্ৰতি নির্দেশ করতে থাকে। দেখা গেল, একই রূপক ব্যবহার-ভেদে দ্বিবিধ প্ৰকৃতি গ্ৰহণ করে, অনুভূতি-রূপক অথবা ভাব-রূপক চয়। “চিত্ৰা’ অনুভূতি-রূপকের দৃষ্টান্ত। তার সৌন্দৰ্য নিজেকে শুধু দেখাতে চায়, বোঝাতে চায় না। ‘বিচিত্রায় দেখানো BD S BEiS SDBS BDBD BDB DDuDSS S DDDT 0 ভাবের গ্রস্থিবিন্ধনে তার জন্ম। সে শুধু বাজাবার জন্য নয়, বোঝবার জন্যও । রূপক কাবো উল্লিখিত প্ৰকারভেদ ছাড়া আকার ভেদও আছে। দু’চার কথায় খণ্ডভাবে তার প্রকাশ চলে ; আবার সুন্নতমভাব ও অনুভূতিরাশির একত্র সমন্বয়ে যে বৃহৎ উপলব্ধির সৃষ্টি হয় তার থেকেও রূপক রচনা করা যায়। কাব্যের এই সৃষ্টিকাৰ্য্যে মেঘের ধৰ্ম্ম নিহিত । কতকগুলি জলকণা মিলে ছোট মেঘের আকার পায় । বায়ুতাড়িত হলে সেই ছোট মেঘ গুলি পরস্পর সম্মেলনে আপন আপনি ক্ষুদ্র সত্তার স্থলে এক বৃততের সৃষ্টি করে। প্ৰথম জাতীয় রূপটার স্বাতন্ত্র আছে, কিন্তু তা অপূৰ্ণ ; ফুলের পাপড়ির মত। দ্বিতীয়টিতে পুৰ্ণতা বিদ্যমান ; অর্থাৎ সে যেন পাপড়ি, রেণু, বৃন্ত, পত্রের সংযোগে রচিত বৰ্ণ গন্ধময় সম্পূর্ণ একটী পুষ্প। সে যেন নারীদেহের মত নিগুঢ় সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম সৌন্দর্যের লীলায় রক্তস্তময়। এইরূপ दिडिझ आकाहतज्ञ आश्रकक्षाअन्न थ७झत्रक ७ श्रृक्रिश्नक নামকরণ চলে। প্রকার সম্বন্ধে এর কিছু বৈশিষ্টা নেই, কারণ খণ্ডরীপক ও পূর্ণরূপক উভয়ই ব্যবহারভেদে অনুভূতিরূপক অথবা ভাবরূপক হতে পারে। পূৰ্ব্বে শুধু রবীন্দ্রনাথের খণ্ডক্কািপকগুলির কথা বলা হয়েছে।. এরূপ রূপক সম্ভবতঃ ভারতীয় প্রতিভার একটা বিশেষ প্ৰকাশ। কবীর প্রভৃতি বহু সাধঞ্চ খণ্ড
