পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

»७88 সাহিত্য-ধৰ্ম্ম Qò औब्रौवनाथ *ांकूल কেননা গোলাপজাম নামটা ভোজন-লোভের স্বারা লাঞ্ছিত। যে-কবির সাহস আছে সুন্দরের সমাজে তিনি জাত বিচার করেন না। তাই কালিদাসের কাব্যে কদম্ববনের SiDLLulBD SDD LDDBBBBDD S BBDD DBDBDBDDS ভার নিল। কাব্যে সৌভাগ্যক্রমে কোনো শুভক্ষণে রসজ্ঞ দেবতাদের বিচারে মদনের তুণে আমের মুকুল স্থান পেয়েছে। বোধ করি অমৃতে অনটন ঘটে না বলেই আমের প্রতি দেবতাদের আহারে লোভ নেই। স্বচ্ছ জলের তলে রুইমাছের সন্তরণলীলা আকাশে পাখী D GLB DBD BBDBDS SBSDDD S S DDBBDDBYS DB করবামাত্র পাঠকের রসবোধ পাছে নিঃশেষে রসনার দিকেই উচ্ছসিত হয়ে ওঠে এই ভয়ে ছন্দোবন্ধনে বেঁধে ওকে কাব্যের তীরে উত্তীৰ্ণ করা দুঃসাধ্য হ’ল । সকল ব্যবহারের অতীত ব’লেই মকর বেঁচে গেছে-‘ওকে বাহিনীভুক্ত ক'রে নিতে দেবী জাহ্নবীর গৌরব হানি হ’ল না, নির্বাচনের সময় রুই কাংলাটার নাম মুণে বেণে গেল। তার পিঠে স্থানাভাব বা পাপড়িতে জোর কম ব’লেই এমনটা ঘটেছে তা’তো মানতে পারিনে। কেননা লক্ষ্মী সরস্বতী যখন পদ্মকে আসন ব’লে বেছে নিলেন তার দৌৰ্ব্বল্য বা অপ্ৰশস্ততার কথা চিন্তাও করেন নি । এইখানে চিত্রকলার সুবিধা আছে। কচুগাছ আঁকতে রূপকারের তুলিতে সঙ্কোচ নেই। কিন্তু বনশোভাসজায় কাব্যে কচুগাছের নাম করা মুস্কিল। আমি নিজে জাত-মানা কবির দলে নাই, তবু বঁাশবনের কথা পাড়তে গেলে “বেণুধান” ব’লে সামলে নিতে হয়। শব্দের সঙ্গে নিত্যব্যবহারগত নানাভাব জড়িয়ে থাকে । তাই কাব্যে “কুবুচি” ফুলের নাম করবার বেল কিছু LDuuuS BDBDBSDBD DDDB DDDDBLBD DBDBBB তুলির মানহানি হয় না। এইখানে এ-কথাটা বলা দরকার, যুরোপীয় কবিদের মনে -শব্দ সম্বন্ধে শুচিতার সংস্কার এত প্ৰবল নয় । নামের চেয়ে ‘বন্ধটা তাদের কাছে অনেক বেশি, তাই কাব্যে নাম-ব্যবহার সম্বন্ধে তাঁদের লেখনীতে আমাদের G5. V op যা হোক এটা দেখা গেছে যে, যে-জিনিষটাকে কাজে খাটাই তাকে যথার্থ ক’রে দেখিানে। প্রয়োজনের ছায়াতে সে রাহগ্ৰস্ত হয়। রান্নাঘরে ভাড়ার ঘরে গৃহস্থের নিত্য প্রয়োজন, কিন্তু বিশ্বজনের কাছে গৃহস্থ ঐ দুটো ঘর গোপন ক’রে রাপে। বৈঠকখানা না হ’লেও চলে, তবু সেই ঘরেই যত সাজসজা, যত মালমসলা ; গৃহকর্তা সেই ঘরে ছবি টাঙিয়ে কার্পেট পেতে তার উপরে নিজের সাধ্যমত সৰ্ব্বকালের ছাপ মেরে দিতে চায় । সেই ঘরটিকে সে বিশেষভাবে বাছাই করেছে, তার দ্বারাই সে সকলের কাছে পরিচিত হতে চায় আপন ব্যক্তিগত মহিমায়। সে যে খায় বা খাদ্যসঞ্চয় করে এটাতে তার ব্যক্তিস্বরূপের সার্থকতা নেই। তার একটি বিশিষ্টতার গৌরব আছে। এই কথাটি বৈঠকপানা দিয়েই জানাতে পারে। তাই বৈঠকখানা অলঙ্কত । জীবপৰ্ম্মে মানুষের সঙ্গে পশুর প্রভেদ নেই। আত্মরক্ষা ও বংশরক্ষার প্রবৃত্তি তাদের উভয়ের প্রকৃতিতেই প্ৰবল। এই প্ৰবৃত্তিতে মনুষ্যত্বের সার্থকতা মানুষ উপলব্ধি করে না। তাই ভোজনের ইচ্ছা ও সুপ যতই প্ৰবল হোক ব্যাপক হোক; সাহিত্যে ও অন্য কলায় DBBDBS DBBD BDu KK DBDD DBBD BDBDB SYD হয়নি। মানুষের আহারের ইচ্ছা প্ৰবল সত্য, কিন্তু সার্থক সত্য নয়। পেট-ভরানো ব্যাপারটা মানুষ তার কলালোকের অমরাবতীতে স্থান দেয়নি । স্ত্রী-পুরুষের মিলন আহার ব্যাপারের উপরের কোঠায়, কেননা ওর সঙ্গে মনের মিলনের নিবিড় যোগ। জীবধৰ্ম্মের মূল প্রয়োজনের দিক থেকে এটা গৌণ, কিন্তু মানুষের জীবনে তা মুখ্যকে বহুদূরে ছাড়িয়ে গেছে। প্রেমের মিলন আমাদের অন্তর বাহিরকে নিবিড় চৈতন্তের

  • দীপ্তিতে উদ্ভাসিত ক’রে তোলে। বংশরক্ষার মুখ্য তত্ত্ব

টুকুতে সেন্ট দীপ্তি নেই। তাই শরীর-বিজ্ঞানের কোঠাতেই তার প্রধান স্থান। স্ত্রী-পুরুষের মনের মিলনকে প্ৰকৃতির আদিম প্ৰয়োজন থেকে ছাড়িয়ে ফেলে’ তাকে BB DDBDBDB DLLDD BSB BD SS SDD DBDB C সকল প্ৰকার কলায় সে এতটা জায়গা জুড়ে বসেচে।