অনেক কম। পঞ্জাব, বোম্বাই ও মাঙ্গাজ বিভাগে তত অধিক জন্মে না। ব্রহ্মের কোন কোন স্থানে পর্যাপ্ত ও কোন কোন शप्न अझ ७९°द्र श्छ । शंभ, निश्ण, भूडिांब्रडौञ्च शैश्नপুঞ্জের কোন কোন বীপে এবং চীনসাম্রাজ্যে অল্পবিস্তর লাক্ষা জন্মিয় থাকে। ঐ সকলের মধ্যে তাম, আসাম ও ব্ৰহ্ম দেশজাত লাক্ষাই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট । 鬱 মনুসংহিতা ও মহাভারতে লাক্ষার উল্লেখ আছে। দুর্য্যোধন কর্তৃক পঞ্চপাণ্ডবের জতুগৃহদাহকথা কাহারও অবিদিত নাই। তৎকালে উত্তর-পশ্চিম ভারতে লাক্ষার যে বহুল প্রচলন ছিল, তাহা এই সুবৃহৎ অট্টালিকা-নিৰ্ম্মাণেই উপলব্ধি করা যায়। এই জতুগৃহই তৎকালীন লাক্ষা-শিল্পের (Lae-industry ) প্রকৃষ্ট নিদর্শন । • ভারতীয় লাহ্মণর ইংরাজী নাম Lae এবং লাক্ষাজাত দ্রব্যvfi Lacquer 3 Lackered ware” Rtw •ff's, ইতিহাস অমুসরণ করিলে জানা যায় যে, ভারত হইতে এই দ্রব্য আরবীয় বণিক্দিগের দ্বারা সুদুর পশ্চিম এসিয়াখণ্ডে নীত হইত। তাহারা এই দ্রব্য লাথ নামেই বিক্রয় করিতেন। আনুমানিক ৮০-৯০ খৃষ্টাব্দে পেরিপ্লাসের লেখনী হইতে জানা যায় যে, Ariako দেশের মধ্য হইতে বহু প্রকার লাক্ষাজাত দ্রব্য লোহিত-সাগরের পশ্চিমোপকুলস্থিত Barbarike বন্দরে আমদানী হইত। উক্ত গ্রন্থকার অলক্তক বর্ণেরও ( Lae-dye ) উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। flian-কৃত প্রাণিতত্ত্বে (২৫০খৃষ্টাব্দে) লাক্ষাকীটের উল্লেখ আছে। তিনি লিথিয়াছেন, ভারতীয়গণ বৃক্ষে ঐ কীট পালন করে। তাহারা উহা যথাসময়ে ধরিয়া গুড়া করে এবং সেই গুড়া জলে ভিজাইয়া যে রঙ পায়, তাহাতে গৈরিক বসন ও জামা প্রভৃতি রঞ্জিত করিয়া থাকে। ঐন্ধপ রঞ্জিত বস্থাদি তৎকালে পারম্ভরাজসমীপে বিক্রয়ার্থ প্রেরিত হইত। (Nat. Animal Vol IV, 46) “iffst tøff ci, atstā বণিকৃগণ লাক্ষাকে ‘লাক সুমুত্ৰী বলিতেন, অধিক সম্ভব, পেগুজাত লাক্ষা প্রথমে সুমাত্রার বাণিজ্যভাণ্ডারে আনীত হইত। উক্ত দ্বীপের বন্দর হইতেই আরবীয় বণিকৃগণ উক্তদ্রব্য ক্রয় করিতেন বলিয়া তাহারা উহাকে লক্ষুমুত্রী নামে অভিহিত করিয়াfyrsta 1 » oso stro Della Decima (III 365), »« » o q: (Warthema, 238), o too #t:W Barbosa, ɔ tɔ» খৃষ্টাব্দে Correa প্রভৃতি গ্রন্থকারগণ ভারতীয় এবং পেগু, মার্তাবান্ ও করমণ্ডল উপকূলজাত লাক্ষার উল্লেখ করিয়াছেন। গার্সিয়া ১৫৬৩ খৃষ্টাব্দে পত্রাদি অাটিবার জন্ত গালার বাতি এবং আবুল ফজল আইন-ই-আকবরীতে গালার পালিশের কথা লিখিরাছেন । উক্ত শতাৰো ভ্রমণকারী পিসোটেন ( Linschoten) 尊 ۹ بود t | লক্ষিণ মলবার, বাঙ্গাল ও দাক্ষিণাত্যের লাক্ষার বিষয় বর্ণনা করিয়া গিয়াছেন । - উত্তরপশ্চিম প্রদেশের গড়বাল জেলার বিস্তৃত বনভূমে ও অযোধ্যার দক্ষিণপূৰ্ব্ববিভাগের বনরাজিতে প্রচুর লাক্ষা জন্মে। মৃঙ্গাপুরের গালার কারখানায় অযোধ্যাজাত লাক্ষারই অধিক আমদানী হইয়া থাকে। পঞ্জাবে সামাষ্ঠ মাত্রায় গালী উৎপন্ন হয়। সিন্ধু প্রদেশে হায়দরাবাদের অরণ্যবিভাগে যে গালা জন্মে, তাহার অধিকাংশই স্থানীয় প্রসিদ্ধ খেলনাদি নিৰ্ম্মাণ-কার্য্যে ব্যবহৃত হয়। মধ্য প্রদেশের পাৰ্ব্বত্য বনভূমে যে পরিমাণ গাল উৎপন্ন হয়, তাহার দ্বারা স্থানীয় লোকে গালার চুড়ী প্রভৃতি প্রস্তুত করিয়া থাকে। উহার অধিকাংশই রেলপথে চালিত হইয়া কলিকাতা ও বোম্বাই সহরে আনীত হয় এবং তথা হইতে জাহাজে বোম্বাই হইয়া যুরোপে যায়। মুধ্যপ্রদেশে বাহেলিয়া, রাজহোড়, ভিরিজ, কুকু, ধামুক, নছিল ও ভোই প্রভৃতি অসভ্যজাতির এবং স্থানীয় নিম্ন শ্রেণীর মুসলমানগণ লক্ষিণ সংগ্ৰহ করিয়া পটুয়াদিগের নিকট বিক্রয় করে। লাক্ষাবৃত বৃক্ষপল্লব যাহা বনান্তরাল প্রদেশ হইতে সহরে বিক্রয়ার্থ আনীত হয়, তাহাকে লাক্ষাদও বা Stick-lae বলা যায়। মহিমুরে এবং ব্ৰহ্মরাজ্যের শানষ্টেটু ও উত্তরব্রহ্মবিভাগে প্রচুর লাক্ষা উৎপন্ন হয় । এখান হইতে লাক্ষাদগু কলিকাতায় আনীত হয়, পরে তথা হইলে চাচগাল প্রস্তুত হইয়া যুরোপে রপ্তানী হইয়া থাকে। ভারতবর্ষের মধ্যপ্রদেশজাত সাক্ষার বৈদেশিক বাণিজ্যই প্রধান। তবে বাঙ্গালা, আসাম ও ব্রহ্মদেশ হইতে তদপেক্ষ অনেক অল্প-পরিমাণে লাক্ষা দেশাস্তরে প্রেরিত হয় । দেশীয় লোকের ব্যবহারার্থ কতক পরিমাণ এদেশে থাকে । বাঙ্গালার বীরভূম, ছোট-নাগপুর ও উড়িষ্যাবিভাগে বিস্তর লাক্ষার চাস আছে। সিংহভূম, পুরুলিয়া ও হাজারিবাগ হইতে প্রতি বৎসর অনেক লাক্ষা কলিকাতায় আমদানী হয় । বাঁকুড়ার অন্তর্গত সোণামুখী, ঝালিদা প্রভৃতি স্থানে বড়াগাল এবং মৃঙ্গাপুরে চাচগালার কারখানা আছে। কলিকাতার উপকণ্ঠে গা৭েট গালা প্রস্বতের দুইট কারখানা দৃষ্ট হয়। অধুনা ইটই যুরোপীয় বণিক দ্বারা পরিচালিত। বাঙ্গালায় বৎসরে দুইবার গালা সংগৃহীত হইয়া থাকে। প্রথম কাৰ্ত্তিক হইতে পৌষ পর্য্যস্ত এবং দ্বিতীয়বারে বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাস পর্য্যন্ত । সময়ের তারতম্যানুসারে ইহা কুসুমী, রঙ্গিণ, বৈশাখী, জলচালা প্রভৃতি বিশেষ বিশেষ নামে প্রসিদ্ধ । বনে দাবানল, অনাবৃষ্টি অথবা অত্যধিক কুয়াস হইলে লাক্ষাरीछे नहै इहेब्र शाहक । ५ङडिग्न निकोणिक मांबद्दे ईक्ष्मद्र
