w বৈষ্ণব ( সম্প্রদায় ) তেন। অদ্বৈতাচাৰ্য্য মহাপ্রকাশে যে রূপ প্রত্যক্ষ করিয়াছিলেন এবং বিক্ষিত হইয়া বিবিধ পূজোপহারে ধাছার পূজা করিয়াছিলেন তাহা শ্ৰীগৌরাঙ্গ মুন্দরেরই মূৰ্ত্তি, যথা— छिनिद्रा दम*f ८कtाँ अप्ठौद शूनां★ । জ্যোতিৰ্ম্ময় কনকসুন্দর কলেবর ॥ • * কি বা নখ কি বা মপি ন পারে চিনিতে । ত্ৰিভঙ্গে ৰাজয়ে বাণী হাসিত্তে ছাপিতে ॥ ঐচৈতন্যভাগবতে বিস্তৃতরূপে এই বিবরণ লিখিত আছে। । তাহাতে লিখিত আছে, অদ্বৈতাচাৰ্য্য শাস্ত্র মতে পটল দেখিয়াই | ঐগৌরাঙ্গের পুঞ্জ করিয়াছিলেন এবং তিনি শাস্ত্রানুসারে ষে । শুতি করিয়াছিলেন তাছাও লিখিত আছে । যথা জয় জয় সৰ্ব্ব প্রাণনাথ বিশ্বম্ভর। জয় জয় গৌরচন্দ্র করুণাসাগর। জয় জয় ভকত বচন সত্যকারী। छद्र अन्न भशtथङ्क बश श्रदडान्नैौ ॥ | তিনি গেীর মুনারকে স্তুতি করিয়া বলিলেন— তুমি বিষ্ণু তুমি কৃষ্ণ, তুমি নারায়ণ, ইত্যাদি। ঐল কবিকর্ণ- | পুরের শ্রীচৈতষ্ঠচন্ত্রোদয়নাটক এই গ্রন্থ অপেক্ষাও প্রাচীন। তাহার মৰ্ম্ম এইরূপ—শ্ৰীগৌরাঙ্গ শ্ৰীমন্নিতানন্দকে ষড়ভূজ রূপ দেখাইয়াছিলেন । শ্ৰীবাস এবং অদ্বৈতেরও সেই রূপট একবার দেখিবার ইচ্ছা, কিন্তু পাছে বা শুামসুন্দর রূপ দর্শনাভিলাষের সম্যক্ আগ্রহ প্রকাশ করিলে গৌররূপে নিষ্ঠার হানি হয়, তাই শ্ৰীমং অদ্বৈতাচাৰ্য্য বলিতেছেন,— '(স্বগতং ) কিমত্র ক্ৰমহে মহেচ্ছং প্রতি যদি তবৈতদেব স্বরূপং তদা দর্শনীয়শামসুন্দরবিগ্রহাভিলাষে বিশ্রান্ত । যদি স এব স্বরূপমিত্যুচ্যতে তদস্মিন প্রেমহনিরিতি ক্ষণং পরামৃপতি । ইহার তাৎপৰ্য্য এই যে,কৃষ্ণ রূপই “স্বরূপ" বলিলে গৌররূপে প্রেমের হানি হয় । সুতরাং তামসুন্দর রূপ দেথিতে প্রার্থন করবেন কি না অদ্বৈত এই বিষয়ে চিত্ত্বা করিতে ছিলেন। এই ৷ সময়ে শ্ৰীবাগ বলিলেন- i “অন্মাকমিদমেব বপুঃ প্রেমপত্রং অত্র কঃ সনেহঃ ” অর্থাৎ এই গেীর রূপই আমাদের প্রেমপত্রে ইহাতে । সন্দেহ কি । এই সকল নিদর্শনে স প্রমাণ হয় যে,অদ্বৈতাচাৰ্য্য ও শ্ৰীবাসাদি গৌরাঙ্গ রূপেরই ধ্যান করিতেন, গৌরাঙ্গ রূপই তাছাদের প্রিয় ছিল । শ্ৰীমন্ত্রত্যানন প্রভু বলিতেন—
- ভজ গৌরাঙ্গ কহ গৌরাঙ্গ লছ গৌরাঙ্গের নাম । বেই জন গৌরাঙ্গ ভজে সেই মোর প্রাণ -
[*१०8 ] বৈষ্ণব (সম্প্রদায় ) জগৎপ্রসিদ্ধ পণ্ডিত বাসুদেব সাৰ্ব্বভৌমেন্স আর কথা কি ? শ্ৰীচরিতামৃতে লিখিত আছে,— “সাৰ্ব্বভৌম হৈল প্রভুর ভক্ত একতাল। • মহাপ্রভূ বিনে সেব্য নাহি জানে আন । o শ্ৰীকৃষ্ণচৈতষ্ঠ শচীস্থত গুণধাম । এই ধ্যান, এই রূপ এই লয় নাম ॥* মহাভাগবত মহামুভাব হরিদাস নির্মাণের সময়ে মহাপ্রভুর পাদপদ্ম সন্দর্শন করিতে করিতে এবং শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্ত নাম জপ, করিতে করিতে প্রাণত্যাগ করিয়াছিলেন। দেহত্যাগের পূৰ্ব্বে ডক্ত-শ্রেষ্ঠ হরিদাসের প্রার্থনা এই ছিল-- হৃদয়ে ধরিমু তোমাব কমল চরণ। নয়নে দেধিমু তোমার চাদ বদন । জিহবায় উচ্চারিমু তোমার কৃষ্ণ চৈতন্ত নাম । এই মত মোর ইচ্ছা ছাড়িমু পরাণ ॥ এই মোর ইচ্ছা যদি তোমার কৃপা হয় । এই নিবেদন মোরে কর দয়াময় ॥ অপর একটী মহা প্রজ্ঞ শ্ৰীগৌরাঙ্গনিষ্ঠ ভক্তের নাম করিতেছি । ইহার নাম শ্রীপ্রকাশানন্দ সরস্বতী, ইনি কাশার মায়াবাদী পণ্ডিতগণের গুরু ছিলেন । ইহার তুল্য পণ্ডিত সে সময়ে অতি অল্পই ছিল। ইহার প্রণীত শ্ৰীচৈতন্যচন্দ্ৰামৃত গ্রন্থের টকায় ইহার কিঞ্চিৎ পরিচয় দেওয়া হইয়াছে যথা— “শ্ৰীশ্ৰীপাদপরিব্রাজ-রাজে বেদান্ত-সাংখ্য-পাতঞ্জল-মীমাংসাগমনিগমমহাপুরাণেতিহাস-পঞ্চরাত্রীলঙ্কার-কাব্যনাটকাদি-রহস্তসিদ্ধাস্তানৰ্গলবস্তৃত্বোজ্জলীকৃতাসংখ্যকাশীবাস্তস্তেবাসিকজনাস্ত:করণকঃ ইত্যাদি ।” শ্ৰীগৌরাঙ্গ ভিন্ন ইহার অন্য উপাস্ত ছিল না । ইছার রচিত শ্ৰীচৈতন্তচন্দ্রাস্তৃত গ্ৰন্থখানি কেবল শ্ৰীগৌরাঙ্গ-মহিমায় পরিপূর্ণ। এস্থলে একটমাত্র উদাহরণ দেওয়া যাইতেছে,— “শ্রবণমমনসঙ্কীর্ত্যাদিভক্ত্যামুরারেযদি গরমপুমৰ্থ: সাধয়েৎ কোহপি ভদ্রম্। মম তু পরমপারপ্রেমপীঘূর্যসিদ্ধে o কিমপি রসরহস্যং গৌরধান্নো নমস্তম্ ॥” & অর্থাৎ “যদি কোন মুরারিভক্ত মুরবৈরি গ্রীকৃষ্ণের শ্রবণ কীৰ্ত্তনাদি নববিধ সাধন ভক্তিত্বারা পরম পুরুষাৰ্থ সাধন করেন, তবে তাহাও মন্দ নহে, যিনি যেরূপ সাধনই করুন, কিন্তু সেই श्र°ाब्र cधभनिभू cऔब्रांत्रश्न:ब्रब ब्रन-अश्छहे जांबां★ नमञ्च ।” ইনিও জগদ্বিখ্যাত সাৰ্ব্বভেীমের স্থায় শ্ৰীগৌরাঙ্গের একজন ভক্ত ছিলেন। নরহরি সরকার প্রভৃতি আরও বহুল গৌরভক্তের প্রবলতম নিষ্ঠার ৰিষয় উল্লিখিত আছে। এই সকল গ্রন্থের
