পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

=....--سیسس سے حا নেপাল † [ రిసి ) নেপাল স্থানে যবাদি পঞ্চ শস্ত বপন এবং পবিত্র নদীর জলসেচন করে। দশম দিনে তাহারা শিষ্যাদি হইতে লন্ধ উপঢৌকনাদির পরিবর্তে আশীৰ্ব্বাদস্বরূপ যবের শীর্ষ উপহার দেয়। ১৫। দেওয়ালী-ধনধিষ্ঠাত্রী লক্ষ্মীদেবীর পূজা উপলক্ষে কাৰ্ত্তিকী অমাবস্তায় এই পর্কোৎসব হয় এবং নগরবাসীর गाबांब्राग्नि छूउर्खौफ़ कtब्र। ब्रांणनिब्रएम छुयां८९ण निश्कि হইলেও এই উৎসব সময়ে তিন রাত্রি ও তিন দিন কোন বাধা নাই। জুয়াখেলার অনুরাগী ব্যক্তিগণের গমনাগমন হেতু রাস্ত লোকে লোকীরণ্য হইয়া থাকে। স্বর্ণ, রৌপ্য প্রভৃতির বাজী খেলা সত্ত্বেও শুনা যায় যে, তাহারা সময় সময় আপনার স্ত্রীকেও বাজী রাখিয়া খেলা করে। এক সময়ে এক ব্যক্তি নিজের হাত কাটিয়া বাজী রাখে এবং ঐ বাজী জিত হইলে সে প্রতিপক্ষকে বলে যে, তুমি তোমার হাত কাটিয়া আমার বাজীর টাকার শোধ দাও অথবা তোমার পূর্বলন্ধ সমুদয় অর্থ আমাকে প্রত্যৰ্পণ কর। এরূপ লোক জগতে অতি বিরল। ১৬। কিচ-পূজা-নেবারজাতির মধ্যে কেবলমাত্র এই উৎসব হয়। ১৬ই কাৰ্ত্তিক, নেবারগণ কেবলমাত্র কুকুরের পূজা করে। ঐ দিন নেপালস্থ প্রায় সমস্ত কুকুরজাতির গলায় পুষ্পমালা শোভিত দেখা যায়। মহিষ, কাক এবং ভেক প্রভৃতি জীবপূজার জন্তও ঐরূপ দিন ধাৰ্য আছে। ১৭। ভাইপূজা বা ভ্রাতৃ-দ্বিতীয়া—কান্তিকী শুক্লাদ্বিতীয়ায় রমণীগণ স্ব স্ব ভ্রাতৃগৃহে আসিয়া ভ্রাতার কপালে ফোট৷ দিবার পূৰ্ব্বে পদদ্বয় ধৌত করিয়া তাহার গলায় মালা দিয়া মিষ্টান্নাদি ভোজন করিতে দেয় এবং ভ্রাতাও ভগিনীর সন্তোষ বিধানের জন্য, তাহাকে কাপড় অলঙ্কার বা অর্থাদি দিয়া থাকেন। ১৮। বালা-চতুর্দশী বা শক্ত,-১৪ই অগ্রহায়ণ এই উৎসব হয় । ঐ দিনে দেশবাসিগণ পশুপতিনাথ মন্দিরের অপর পার্শ্ববর্তী মৃগস্থলী নামক বনে যাইয়া, বানরদিগের ভোজনার্থ চাউল, কল! ও মিষ্টান্নাদি ছড়াইয়া দেয়। ১৯। কাৰ্ত্তিকী-পূর্ণিমা—এই পর্বোৎসবে একমাস পূর্কে জনেক স্ত্রীলোক পশুপতিনাথের মন্দিরে যায় এবং এই একমাসকাল উপবাস করে। ঐ সকল রমণী কেবলমাত্র বিগ্রহের স্নানধেীত জল ব্যতীত আর কিছুই পান করে না। মাসের শেষ দিন অর্থাৎ কার্তিকী পূর্ণিমাতে উপবাস অস্তুে তাহারা উৎসবাদি করে। ঐ দিন পশুপতিনাথের মন্দির আলোকমালার ভূষিত হয় এবং সারারাত্রি নৃত্যগীতে অতিবাহিত হইয় থাকে। পরদিন যে পৰ্ব্বততটে দেবমন্দির অবস্থিত, সেই কৈলাস-পৰ্ব্বতের উপরে রমণীগণ ব্রাহ্মণ ভোজন করাইয়া, গাপনার কুটুম্বাদির ধগুবাদ লইয়া গৃহে প্রত্যাবৃত্ত হয় । X పిలి ২• । গণেশ-চোঁখ বা চতুী-মাৰ মাসে গণেশের F জন্য এই উৎসব হয়। সারাদিন উপবাস করির রাত্রিতে ভোজনাদি করে । ২১ । বসন্তোৎসব বা ঐপঞ্চমী-বঙ্গদেশের মত। ২২। হোলী বা দোল-লীলা—ফাল্গুন মাসের শেষ দিমে এই উৎসব। ঐ দিন রাজপ্রাসাদের সম্মুখে একখানি টীয়া বা কাষ্ঠখণ্ড পুতিয়া তাহাতে নিশানাদি শোভিত করে এবং রাত্রিকালে উহা অগ্নি সংযোগে দণ্ড করে। ইহাকে আমাদের দেশের মেড়া-পোড়ান বলে। নেপালীদের মধ্যে প্রবাদ আছে যে ঐরপে তাছার গত বৎসরকে জালাইয়া নূতন বৎসরের আগমণ প্রতীক্ষা করে । ২৩। মাৰী-পূর্ণিম—মাঘ মাসে নেবারযুবকগণ প্রত্যহুই পুতসলিলা বাঘমতীর জলে স্নান করে। যাহাঁদের মানসিক থাকে, তাহারা মাসের শেষ দিনে কেহ ছন্তে কেছ পৃষ্ঠে, কেহ বক্ষে কেহ বা পদে অগ্নি জালাইয়া মুসজ্জিত ভুলিতে চড়িয়া স্ব স্ব স্নানের ঘাট হইতে দেব-দর্শনে গমন করে। অপরাপর স্নান-যাত্রীরাও তাছাদের পশ্চাৎ পশ্চাৎ এক একটা ছিদ্র কলসী জলপূর্ণ লইয়া যায়। ঐ কলসীর ছিত্র হইতে কারার স্তায় ফেঁটী ফেঁট যে জল বাহিরে পড়ে, সকলেই সেই জল পবিত্রজ্ঞানে হাতে করিয়া লইয়া মাখায় দেয়। ঐ দিবস অনেকেই অগ্নি জ্বালাইয়া রাস্ত দিয়া যায় বলিয়া নেবারগণ চক্ষে নীলবর্ণের চসম দেয়। এই বাহ উৎসব সৰ্ব্বতোভাবে হাস্তোদ্দীপক । ২৪ । ঘোড়া-যাত্র-একটা অশ্বমেলা। ১৫ই চৈত্র রাজার আদেশে রাজকৰ্ম্মচারিগণ আপনাপন অশ্ব লইয়া সাধারণ কুচকাওয়াজ স্থানে উপস্থিত হয়, এখানে গল্পজবাহাদুরের প্রতিমূর্তির নিকট রাজা ও অপরাপর উর্দ্ধতন কৰ্ম্মচারী উপস্থিত থাকেন। সকলেই আপলাপন জশ্বে আরোহণ করিয়া ঘোড়া দৌড় করার। যে স্তম্ভের উপরে জঙ্গবাহাঙ্কুরের মূৰ্ত্তি স্থাপিত, সেই স্তম্ভ-নিৰ্ম্মাণের বাৎসরিক উৎসবে একট বৃহৎ মেলা হয়। গবমেন্ট-সংক্রান্তু কৰ্ম্মচারিগণ कुरुकांsग्रारखब्र छछ निर्किटे छूमिरठ श्रानिद्रा ठावू शारफ़ । এখানে এই দিনও রাত্রিতে অনবরত আমোদ ও জুয়া খেলা হয়। শেষ দিনে প্রতিমূৰ্ত্তির চারিদিকে জালোক-মালায় মুসজ্জিত করিয়া উৎসব ভঙ্গ করে। ২৪ । পিশাচ-চতুর্দশী-বজেশ্বরী-বছিলা-দেবীর পর্ব দিন । চৈত্র কৃঞ্চাম্বাদশীতে নানাস্থান হইতে এই দেবীমন্দিরে লোক আসিয়া সমবেত ছয় । " এই দিন দেবীর সমক্ষে নরবলি হুইয়। থাকে। ত্রয়োণীর দিন অবিবাহিত বালক এবং কুমারীগণেন্ধ