পাতা:ব্যায়াম শিক্ষা - প্রথম ভাগ.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఉ প্রথম অধ্যায় । ক্ষত স্থানে যদি ধুলা, বালি, সুরকি বা অন্য কোন বস্তু সংলগ্ন থাকে, তবে সে সমস্ত শীতল জলে পরিষ্কার করিতে হইবে। সৰ্ব্বদা ব্যায়ামশালার নিকট শীতল জল রাখা অবশ্যক । শীতল জলই ব্যায়ামকারীর সকল পীড়ার এক প্রকার মহৌষধ। জলের এক নাম যে জীবন, তাহ ব্যায়ামশালায় প্রত্যক্ষ করা যায়। ছিন্ন বস্ত্র শীঘ্র না পাইলে, চাদর বা পরিধেয় ধুতির কিয়দংশ ছিন্ন করিয়া লইতে সঙ্কুচিত হওয়া উচিত নহে। ব্যায়াম জনিত সকল পীড়াতে চক্ষে ও মুখে শীতল জল দিতে হইবে এবং কিঞ্চিৎ জল পান করাইলেও দেীৰ্ব্বল্য নিবারণ হইবে। যদি মস্তকে কোন আঘাত জন্য ব্যায়ামকারী মূচ্ছিত হয়, তাহা হইলে চক্ষে, মুখে এবং বুকে সজোরে পুনঃ পুনঃ জলের ছিটা দিতে হইবে, ও মস্তকে প্রথম জোরে জলের ছিট দিয়া ক্রমে আস্তে আস্তে জল ধারা করিতে হইবে। গাড়ুর নলে জলসেচন করা বিধেয়। গাড় অভাবে ঘটিতেও এক প্রকার চলিতে পারে। যে ষে স্থানে জল পটার ব্যবস্থা করা গিয়াছে, সেই সেই স্থানে প্রথমে জল সেচন করিয়া পরে জল পটী দিলে একেবারে বেদনার লাঘর ठूद्देहद ] যদি অধিক কাল ব্যায়াম করিতে করিতে বুকের পাশ্বের্ণ