भांत्रिंक यशबगौ বড়ো একথা মানা আমার পক্ষে আত্মপ্রবঞ্চনা। ভূপেনের হাতে শিলাকে সঁপিয়া দিয়া আমি শূন্য ঘরে বুক চাপড়াইলে আপনারা খুবই খুশি হন, কিন্তু তাহাতে আমার কি লাভ ? কেনই বা শিলাকে, আমি ছাড়িব । বিলাইয়া দিবার জন্যে এতকষ্টে এত যত্নে আমি ওকে মানুষ করি নাই। গুহায় ফেলিয়া আসিলে ও বাচিত না। আমি ওর প্রাণ রক্ষা করিয়াছি। আমার চেয়ে ভূপেনের অধিকার বেশি। কেমন করিয়া ? আপনার ন্যায়বিচার কৱিবেন । আপনারা বিশ্বাস না করিতে পারেন, শিলাকে আমি ভালবাসি । र्बाणान्। GRANG প্ৰকৃতি আমার ভালবাসাও তেমনি । দেড়শো কোটি মানুষের মধ্যে আমি যেমন মিথ্যা নাই, আমার এই ভালবাসাও তেমনি মিথ্যা নয় । আমার এ প্ৰেম যেন গোড়া ঘোষিয়া কাটা তরুর মতে-শাখা নাই, কিশলয় নাই, পাতা নাই, ফুল নাই, শুধু আছে মাটির উপরে শক্ত গুড়ি আর মাটির নিচে সরস সতেজ মূল, যাহার রস সঞ্চয় কেবল নিজেকে পুষ্ট করিবার জন্যই। বাস্তবিক ভাবিয়া দেখিলে বোঝা যায় আমি যে আমার বিশাল লোমশ বুকে দুই হাতের হাতুড়ি দিয়া কচি মেয়েটাকে ছোচিতে চাই ইহার মধ্যে আমিও নাই শিলাও নাই, আছে শুধু অনাদি অনন্ত শাশ্বত প্রেম, পশু-পাখি মানুষকে আশ্রয় করিয়াও যে প্রেম চিরকাল নিজের সমগ্ৰতা বজায় রাখিয়াছে। আমি আর শিলা তো শুধু ক্রীড়নক । দু-দিন পরে আমরা যখন শূন্যে মিশাইবা এ প্রেম তখনো পৃথিবীতে বাচিয়া থাকিবে। তাছাড়া শিলার পবিত্রতায় আমার শ্রদ্ধা নাই। ওর বিধবা মাকে আমি কিছুতেই মন হইতে তাড়াইতে পারি না । তার সেই শুভ্ৰবাস শীর্ণ-ক্রিান্দসী মাতা আমার মনে একটা স্পষ্ট প্রেরণার মতো জাগিয়া আছে। দুই হাতে অন্ধকার ঠেলার মতো, সেই কলঙ্কিনী মাতার কন্যা আমার প্রেমেরই যোগ্য এই অন্ধ যুক্তি আমি ঠেলিয়া দিতে পারি না । পশ্চিমে একটা শহরের প্রান্তে নিরালা বাগান বাড়িতে শিলাকে নিয়া নীড় বঁাধিয়াছি। রোমান্স একেবারে রোমাঞ্চকর হইয়া উঠিয়াছে। আষাঢ়ের মেঘের মতো গম্ভীর হইয়া শিলা আমার তেমনি সেবা করিতেছে। পরিহাস করিলে হাসে না, মিষ্টি কথা বলিলে শ্ৰান্ত চোখ তুলিয়া তাকায়, হাত LDD DBBBDLL SDBY S YBDY DBLDLLLS DD LB KLLBY DBLG KDT इहेच्चा ७र्छ । O
