পাতা:মেঘ-মল্লার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

crats S at BLBDB BuuBD DDD SDBB DBLBD BS iD DDBD DBuSLu D BB DDD স্নেহময়ী প্ৰাণদাত্রীর শেষ অনুরোধ রাখতে এসেছেন ?------ DDBBDBDD DB DBD DBB BDBDBDB0YSSiuu DBDD BBBBBD DDD প্রাণীরও যেন প্ৰাণহানি না হয়। একটু পরেই সংবাদ এল, গড়ের মধ্যে কেউ নেই। নরনারায়ণ রায় বিস্মিত হলেন। তিনি তখনি নিজে গড়ের মধ্যে ঢুকলেন। তিনি এবং গঞ্জালেস গড়ের সমস্ত অংশ তন্ন তন্ন ক'রে খুজলেন-দেখলেন সত্যিই কেউ নেই। পর্তুগীজ বহরের লোকেরা গড়ের মধ্যে লুণ্ঠপার্ট করতে গিয়ে দেখলে মূল্যবান দ্রব্যাদি বড় কিছু নেই। পরদিন দ্বিপ্রহর পর্য্যন্ত লুঠপাট চললকীৰ্ত্তি রায়ের পরিবারের এক প্রাণীরও সন্ধান পাওয়া গেল না। অপরান্ত্রে কেবলমাত্ৰ দুখান সুলুপ খালের মুখে পাহারা রেখে নরনারায়ণ রায় ফিরে চ’লে গেলেন । এই ঘটনার দিন-কয়েক পরে, পর্তুগীজ জলদস্থ্যর দল লুণ্ঠপার্ট ক'রে চলে গেলে, কীৰ্ত্তি রায়ের এক কৰ্ম্মচারী গড়ের মধ্যে প্ৰবেশ করে। আক্রমণের দিন সকালেই এ লোকটি গড় থেকে আরও অনেকের সঙ্গে পালিয়েছিল। ঘুরতে ঘুরতে একটা বড় থামের আড়ালে সে দেখতে পেলে একজন আহত মুমূর্ষু লোক তাকে ডেকে কি বলবার চেষ্টা করছে। কাছে গিয়ে সে লোকটাকে চিনলে-লোকটি কীৰ্ত্তি রায়ের পরিবারের এক বিশ্বন্ত পুরোনো কৰ্ম্মচারী। তার মৃত্যুকালীন অস্পষ্ট বাক্যে আগন্তুক কৰ্ম্মচারীট মোটামুটি যা বুঝলে, তাতেই তার কপাল ঘেমে উঠল। সে বুঝলে কীৰ্ত্তি রায় তঁাব পরিবারবর্গ এবং ধনরত্ন নিয়ে মাটির নীচের এক গুপ্তস্থানে আশ্রয় নিয়েছেন। এবং এই লোকটিই একমাত্র তার সন্ধান জানে। তখনকার আমলে এই গুপ্ত গৃহগুলি প্ৰায় সকল বাড়ীতেই থাকত এবং এর ব্যবস্থা এমন ছিল যে বাইরে থেকে কেউ এগুলো না খুলে দিলে তা থেকে বেরুবার উপায় ছিল JSSDBDBBB BD DDBD DBu BBS DS uB uDuDuBu DBDDBBD DBBD DuuDu