ब्रवैौठ-ब्रध्नांबलौ واوئ8 করিতে না । আমার ভালোবাসা সম্বন্ধে যদি এত নিঃসংশয় না হইতে, তবে হয়তো আমার এত অসহ দুঃখ ঘটিত না । বিহারী পোষ না-মানিবার বিস্তা জানে, সেই বিদ্যাটা যদি সে এই হতভাগ্যকে শিখাইত, তবে বন্ধুত্বের কাজ করিত । i “বিহারী যে মানুষ, তাই সে পোষ মানিতে পারে না” এই বলিয়া বিনোদিনী খোলা চুল পিঠে মেলিয়া যেমন জানালার কাছে দাড়াইয়া ছিল তেমনি দাড়াইয়া রহিল। মহেন্দ্র হঠাৎ দাড়াইয়া উঠিয়া মুষ্টি বদ্ধ করিয়া রোষগৰ্জিতস্বরে কহিল, "কেন তুমি আমাকে বার বার অপমান করিতে সাহস কর । এত অপমানের কোনো প্রতিফল পাও না, সে কি তোমার ক্ষমতায় না আমার গুণে । আমাকে যদি পশু বলিয়াই স্থির করিয়া থাক, তবে হিংস্র পশু বলিয়াই জানিয়ে । আমি একেবারে অবাত করিতে জানি না, এতবড়ো কাপুরুষ নই।” বলিয়া বিনোদিনীর মুখের দিকে চাহিয়া ক্ষণকাল স্তব্ধ হইয়া রহিল— তাহার পর বলিয়া উঠিল, “বিনোদ, এখান হইতে কোথাও চলো। আমরা বাহির হইয়া পড়ি । পশ্চিমে হউক, পাহাড়ে হউক, যেখানে তোমার ইচ্ছা, চলো। এখানে বাচিবার স্থান নাই । আমি মরিয়া যাইতেছি ।” বিনোদিনী কহিল, "চলো, এখনই চলো— পশ্চিমে যাই ।” মহেন্দ্র। পশ্চিমে কোথায় যাইবে । বিনোদিনী । কোথাও নহে। এক জায়গায় দু-দিন থাকিব না – ঘুরিয়া বেড়াইৰ । মহেন্দ্ৰ কহিল, “সেই ভালো, আজ রাত্রেই চলো।” বিনোদিনী সম্মত হইয়া মহেঞ্জের জন্য রন্ধনের উদযোগ করিতে গেল । মহেন্দ্ৰ বুঝিতে পারিল, বিহারীর খবর বিনোদিনীর চোখে পড়ে নাই। খবরের কাগজে মন দিবার মতে অবধানশক্তি বিনোদিনীর এখন আর নাই। পাছে দৈবাৎ সে-খবর বিনোদিনী জানিতে পারে, সেই উদবেগে মহেন্দ্র সমস্ত দিন সতর্ক হইয়া রহিল । 86. বিহারীর খবর লইয়া মহেন্দ্র ফিরিয়া আসিবে, এই স্থির করিয়া বাড়িতে তাহার জন্ত আহার প্রভত হইয়াছিল। অনেক দেরি দেখিয়া পীড়িত রাজলক্ষ্মী উদবিগ্ন হইতে লাগিলেন। সারারাত ঘুম না হওয়াতে তিনি অত্যন্ত ক্লান্ত ছিলেন, তাহার फेनरब्र भटश्छद्र छछ फे९कéiब्र ॐांश८क क्रिडे कब्रिरङरइ cनषिब्र चांला थवव्र लहेञ्चा
