পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8१७ আটার ও ভাব । [ ৫ম অঃ mom amaωπαυμαπωφ:Απ.μπη to ய்ய்ம்ம்படிக்_கம் س===-- عسلا ـقـ কপালপাত্ৰং রুদ্রাক্ষমস্থিমালাঞ্চ ধারয়ন। • বিহরেস্তুবি দেবেশি সাক্ষাৎ ভৈরবরূপধুক্‌ ৷ শঙ্কাত্যাগiৎ ব্যক্তভাবৎ তথৈব সত্যসেবনং। বামাদপি কুলেশনি সিদ্ধাপ্ত: পরমঃ স্মৃত: | “এই সময়ে সাধক কপালপাত্র, রুদ্রাক্ষ, অস্থিনিৰ্ম্মিত মালা ধারণ করিয়া সাক্ষাৎ শিবরূপে অবনীমণ্ডলে বিচরণ করিতে থাকে। এতাদৃশ সিদ্ধান্তাচারী সাধকের পশুভাব রহিত হইয়া যায়, সাধকের হৃদয়ে তখন বীরভাবের অভিব্যক্তি হয়, এবং বিপর্যায়াদি মিথ্যাজ্ঞান নিবৃত্তি হইয়। সত্যজ্ঞানের উদয় হয়। কুলেশ্বরি । এই সমস্ত কারণেই বামাচার অপেক্ষাও সিদ্ধান্তাচার উৎকৃষ্ট বলিয়া জানিবে ।” সাধক যখন ভাগ্যক্রমে সিদ্ধান্তাচারে উপস্থিত হন, তখন দেবীর সহিত প্রায় অভিন্নভাব হইয়া যায়,—সিদ্ধান্তাচারের চরম অবস্থায় আর কিছুমাত্র-ভেদবুদ্ধি থাকে না ; তখনই সোহহং এই জ্ঞানের আবির্ভাব হয়,-তখন আর সাধক সিদ্ধাস্তাচারীও নহেন,—সেই সময় সাধক কোলাচারে উপস্থিত হন,—সাধক কৃতকৃত্য হন,—কেবল অন্তরে বাহিরে মাকেই দেখিতে থাকেন,—তখন_জ্ঞানেন্দ্রিয়, কৰ্ম্মেন্দ্রিয় ও মন প্রায়_বিলুপ্ত হইয়া যায়,-সাধক তখন অনন্ত বিশ্বে এক মাত্র বিশ্বময়ীরই সত্তা দেখিতে পান,—তখন আমার জামিত্ব থাকে না। তখন আর বিধিও নাই, নিষেধও