পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭ઠું ત્ર: ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা। 意めや দেয়। সেই জন্য শাস্ত্রে সেই ব্ৰহ্মাণ্ডের কারণ বারিজাত বিশ্বকে পদ্ম বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন। ঐ বিশ্বের প্রত্যেক দলে এক একটি ভুবন বিকাশ প্রাপ্ত হইয়াছে। অনন্ত আকাশ-ব্যাপ্ত হইয়া যে কত অগণ আদিত্যমণ্ডল আছে, কে বলিতে পারে ? মহাভারতে আমরা ड्रख्মুখে শুনিয়াছি, এই আদিত্য-মণ্ডল সকল অনন্ত আকাশের এতদূর দূরদেশে অবস্থিত যে, কেহ কাহারও দৃষ্টিগোচর হয় না। আমাদের আদিত্য-মণ্ডল যেমন দ্ব্যলোক হইতে উৎপন্ন, প্রতি আদিত্যমগুলও তেমনি। একই অন্তরীক্ষলোকের অন্তর্গত এই সমস্ত আদিত্যমণ্ডল ও ভূলোক। এ-সমস্ত লোকই ব্ৰহ্মার_স্বক্ষ শরীররূপ অব্যক্ত বিশ্বকোষের বিবৃদ্ধি ও বিকাশ। তাই বেদাদি শাস্ত্র বলিয়াছেন, সেই ব্ৰহ্মার শরীর হইতে দ্বালোক, ভুবলোক এবং ভূলোকের উৎপত্তি হইয়াছে। ভাগবত বলিয়াছেন,— মোহস্বজৎ তপস যুক্তো রজসমদনুগ্রহৎ । লোকান স পালন বিশ্বাত্মা ভূভু বঃ স্বরিতিত্রিধা ॥ Տ Ֆ լՀ 8 | Տ > “সেই বিশ্বাত্মা তপস্যা-প্রভাবে আমার অনুগ্রহে যজ্ঞ দ্বারা লোকপাল সহিত লোক সকল এবং ভূ ভূব ও স্ব এই ত্ৰিবিধ লোক সেই বিশ্বাত্মার কোন গুণ হইতে সমুদ্ভূত হইল ? ব্রহ্ম রজোগুণ-প্রভাবেই উহাদিগকে স্মৃষ্টি