পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭ઠું ત્ર: ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধন । tS 4 মহাবিষ্ণু • বা মহেশ্বর। তাহারই অৰ্দ্ধাঙ্গ-প্রকৃতির মহামার রজোগুণান্বিত রক্তবর্ণ বা ঈশ্বরী ভগবতী। সেই রজেগুণান্বিত সৃষ্টিকারিণী ভগবৎ-শক্তি হইতেই ত্ৰিগুণান্বিত অবিদ্যার বিকাশ হয়। অবিদ্যার সমাক বিকাশ হইলে আবার সেই অপ্রধান অব্যক্ত হইতে ত্রি গুণময়ী স্বষ্টি সস্তৃত হয়। অবিদ্যার সত্ত্বগুণে সেই পুরুষই দেখা দিয়া স্বৰ্গলৈকের বিকাশ করেন। মহত্তত্বই স্বৰ্গলোকরূপে দেখা দেয়। স্বস্ট-স্থিতি-প্রলয়-কত্রী রজোগুণপ্রধান রক্তবর্ণ প্রকৃতি-শক্তি ভগবতী বা দশমহাবিদ্যাস্বরূপে অন্তরক্ষলোকের দশদিকে ব্যাপ্ত হইয়া দশহস্তে অগণ্য ভূবনের স্মৃষ্টি করেন ।” এক্ষণে যে কথা জিজ্ঞাসা করিয়াছিলে, তৎসম্বন্ধে কিছু বলিতেছি শোন,—প্রকুতিরূপিণী ব্রমণী যখন জন্মগ্রহণ করে, তখন তাহাতে ঐরুপে ক্রমে ক্রমে বর্ষে বর্ষে নূতন নুতন শক্তির সমাবেশ হইয়া থাকে,—তাই সেই শক্তিকে আরাধনা করিয়া, তাহাকে আয়ত্ত করিবার জন্যই হিন্দুর কুমারী পূজু। আরাধনা করিয়া বশীভূত না করিলে, জয় হয় না— हेश गडा । । শিষ্য। স্ত্রীজাতিতে যেমন বয়সের সঙ্গে সঙ্গে নূতন নূতন । மம்ம்க κ. Ευμπαμπη ΤΤ"Τ"Ευμ

  • সত্যনারায়ণের ধ্যানে বিষ্ণু বা সতানারায়ণ শ্বেতবর্ণ কথিত হইয়াছে, তাহার কারণই এই ৷

+ স্বষ্টিবিজ্ঞান,—ৰাবু পূৰ্ণচন্দ্র বসু । [ 88