পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

来*→→ শুন্দর শুন্দর মুক্তি পাপরে নিমিত হইয়া বহুস্থানে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। অনেক পাথলেব মন্দিরেব থামে ও দেওযালে নানা প্রকার মল্লি ও লতাপাতা খোদাই করা হইত। তাছা শিল্পিগণের নিপুণতাল পরিচয় দিত। ধাতুল মুক্তিও সে সময়ে স্বশ্বকায্যে ভূষিত হইয়া সকলের আনন্দ বাড়াচয়া তুলিত । তাঙ্কাতে শিল্পীগণ যথেষ্ট পবিমাণে আপণাদে প প্রতিভাব পরিচয় দিতেন। অনেক স্থানেল শিলালিপি সুম্পষ্ট ভাবে পোদিত গুইযা শিল্পির গুণপণা প্রকাশ কলিত। আবাব তামশাসন সকলেও ঐরূপ অক্ষরে গোদাই কবা হইত। এই তাম্রশাসন ও শিলালিপিতে রাজাদিগের গুণগান ও লিপিত হচত। কাষ্ঠশিল্প ও চিত্রকাৰ্য্যও সে সময়ে প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছিল। ঐ সমস্ত পাথর ও ধাতুনিৰ্ম্মিত মৃfন্ত, মন্দিরেব ভগ্নাবশেষ, শিলালিপি, তাম্রশাসন প্রভৃতির অনেকগুলি আবিষ্কৃত হইয়াছে। তাছা হইতেই সে সমযেল শিল্পেল কিরূপ উন্নতি ছইয়াছিল তাহা বুঝিতে পাবা যায়। এইরূপে পালবংশেব ও সেনবংশের বাজত্বকালে নানা প্রকার শিল্পের উন্নতি হইয়া বাঙ্গালাদেশ সমস্ত ভাবতবৰ্ষকে বিখ্যাত কবিয়াছিল। বাঙ্গালায় মুসলমান আগমন আরব দেশে হজবত মুহম্মদ এক নূতন ধৰ্ম্ম প্রচার কবিয়াছিলেন। র্যাহারা সেইধৰ্ম্ম অবলম্বন কবিযাছিলেন, তাহাদিগকে মুসলমান বলে। মুসলমানেরা তাহাদেব ধৰ্ম্ম-প্রচারের জন্য দেশবিদেশে খাই গুণ ও সেই সেই দেশ জয় কবিয়াও লইতেন। সে সকল দেশের অনেক লোকে মুসলমান হইত। মুসলমানেরা অনেকদিন হইতে ভারতবর্ষে প্রবেশ করিযাছিলেন। প্রথমে কালীমেব পুত্র মহম্মদ সিন্ধুদেশ জয় কবেন। তাহার পব আফগানিস্থানের অন্তর্গ , গজনীর স্থল স্থান মামুদ পল্পতি অনেকবার ভারতবর্ষ আক্রমণ করিয়াছিলেন। এবং দেব দেবীব মন্দিরাদি ভাঙ্গিয়া অনেক ধন রত্ন লুটিয়া লইয়া যান। তাহার পর আবার গজনীর মহম্মদ দিল্লীব রাজাকে পরাজিত করিয়া দিল্লী অধিকার করেন। পৃথ্বীবাজ প্রথম মহম্মদ ঘোরীকে হারাইয়া দিয়াছিলেন। বারে নিজে পরাজিত হইয়া নিহত হন।


শিশু-ভগৱতী

गइ"ान cभातौँ जिी चशिकाग्न फब्रिग्रा ; दूठरुर्नीमएक দিল্লী রাজ্যের ভার দিয়া যান। কুতবদীনই দিল্লীর প্রথম মুসলমান বাদশাচ । মুসলমানেবা ক্রমে ক্রমে পূৰ্ব্বদিকে আসিতে লাগিলেন। ইহাদের মধ্যে বক্তিয়াব গিলিঞ্জাব পুত্ৰ ইক্তিয়ার উদ্দীন মহম্মদ - মে একজন যোদ্ধা অত্যন্ত প্রসিদ্ধ হইয়া উঠিল। ৰাদশাহ কুতৰউদ্দীন ইক্তিয়াবেব বাবত্বেব পবিচ্য পাইয়া তাহার প্রতি সমাদর দেখাইসাছিলেন। ইক্তিয়ার ক্রমে মগধ ৰ৷ বিচারে আসিয়া উপস্থিত হন। বিহার জয় করিয়া তিনি বাঙ্গলাষ আসেন। সে সমযে লক্ষ্মণসেন লাঙ্গলায় লাজত্ব কবিতেছিলেন। কিন্তু তিনি অত্যন্ত বুদ্ধ হইসা পড়িঘছিলেন। নিকটে তাহার কোন শত্রু না থাকায ঠাহাব সৈন্যগণ ও যুদ্ধকার্যা একরূপ ছাডিযা দিযাছিল। পূৰ্ব্বে তাহাবা অনেক দেশ জয় কলিযাছিল, এক্ষণে বিশ্রাম শ্বপ ভোগ কলিতেছিল। বাজধানীতে তাহাবা প্রায়ই থাকিত না। প্রয়োজন হইলে মধ্যে মপো আসিত। সে সময় বিজযপুব বা নবদ্বীপ লক্ষ্মণসেনেব প্রধান বাজধানী। গৌড় বা লক্ষ্মণাবতীও তাছাল আর একটি রাজধানী ছিল। এই দুইটি যে সেন বংশীয়দেব রাজধানী সে কথা পূৰ্ব্বেই বলা হইযাছে। লক্ষ্মণ যেন নবদ্বীপ থাকিতেই ভালবাসিতেন। তাহাব বুদ্ধাবস্থার ও সৈন্যগণের বিশ্রামঅবস্থা বুঝিতে পাবিয ইক্তিয়ার খিলজী একেবাবে নৰদ্বীপে আসিযা উপস্থিত হইলেন। র্তাহাব গঙ্গে সতের জন মাত্র অশ্বাবোষ্ঠী সৈন্য ছিল বলিয়া শুনা যায, কিন্তু সে কথা সতা বলিয়া মনে হয় না। ছযত তাহার সৈন্যগণ কোন স্থানে গুপ্তভাবে ছিল। ইক্তিয়ার কেবল সতের জন অশ্বারোষ্ট্ৰী লইয়া নলদ্বীপ প্রবেশ কবিয়া থাকিবেন। লক্ষ্মণসেণের সৈন্যেরা সে সময়ে নবদ্বীপ ছিল না বলিয়া, মনে হয়। তাঙ্গাবা অদ্য কোন সেনানিবাগে অথবা আপনাপন বাটীতে বিশ্রাম করিতেছিল ৰলিয়া অনুমান করা যাইতে পারে। লক্ষ্মণসেনের পলায়ন কলঙ্ক লইয়া বাঙ্গালা সাহিত্যে অনেকেই আলোচনা করিয়াছেন, তাছাদের মধ্যে স্বৰ্গত ঐতিহাসিক অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় মহাশয়ের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তিনি এ বিষয়ে আলোচনা করিয়া প্রমাণ করিয়াছেন ७हेक्र* घछेमा चाँग्राझिल किना उठाशरे गरनझ्हल । میلیا .2۔