न्ह्वाञ्पाञ्पन्न- ७८ ब्कन्दीन्त्व •-- পুত্তলিকা আমার মধ্যে আদৃপ্ত রঙ্কতের শেলা খেলে চলেছে । ছিন্দ পাবৈ দেইরা, মুসলমান ছ মঙ্গীত। দাস কবীর তষ্ঠা ধাবহী জক্ট দোনকী পলতীত । হিন্দু মন্দিরে ঈশ্ববেব ধ্যান কবে, মুসলমান মসজিদে। দাস কবীর সেইখানে ধ্যান কলে যেখানে দুইজনেরই প্রতীতি । সিকন্দব লোদী শিক্ষিত বুদ্ধিমান লোক ছিলেন, তিনি কবীবকে সসম্মানে বিদায দিলেন মহানিৰ্ব্বাণ তন্ত্রে গৃহস্থের লক্ষণ দেওয়া হয়েছে— রহ্মনিষ্ঠে গৃহস্থঃ স্তাং তত্ত্বজ্ঞানপলামণ: | ধর্ণ খল কৰ্ম্ম প্রকৃবর্ণীত ৩ং ব্রহ্মণি গমপয়েং ॥ কবীব এই লক্ষণান্বিত গৃহস্থ সন্ন্যাসী ছিলেন। কৰ্পারেব স্ত্রব নাম ছিল লোঈ, তিনি ছিলেন বনপষ্ঠী বৈবার পালিত কল্প। উদেল এক পুত্ৰ ও এক কন্যা ছিলেন । কর্ণব ছাটে কাপড় পেচে পাড়া আ সছিলেন। সন্ন্যাসী কবীপেল ছেলে চযেছে শুনে তাব প্রতি লিলঙ্ক বাহ্মণ মোল্লা সলাই মিলে হাটেল পপে এগিযে গিযে বিদ্রুপ ক'লে কীলকে বললে— কর্ণাব তোমাব ছেলে হযেছে। তার ভেবেছিল এই সংবাদে কবীর লজ্জা পাবেন । কিন্তু ক্ষণকাল স্তন্ধ হযে দাড়িযে থেকে কর্ণাব প্রসন্নমুখে এই শুন্দল বাণী উচ্চাবণ করলেন— অনছদ মুসাফির পছনা আঘা পরে মঙ্গল-থলে । ঘব-আংগণ-কী কদল ভঈ চৈ লাচ লৈ গুলজাল ॥ অসীম পথেল পথিক অতিথি হযে এসেছেন, DDDSBBS SB JJB BBB BBS BBS B TSBBB পর ও অঙ্গনের আদল বাড়ল, খাজ পথ চলে। ফুলের বাগানের মতন উজ্জল শোভাময। জনম-মরণ-মে কদম তুম্ছ বা অবস eয়া হৈ কাল । মেবা ঘব-মে ভেরা লগায়া পাষা হৈ কম কমল । হে অসীমেৰ মহাগাত্রী আমার পুল, জন্ম-মলণে ক্রমান্বয়ে তোমার দুই পদক্ষেপ চলেছে, মৰ্চাকাল অবশ হযে ক্ষণকালেব জন্ত তোমাকে স্থির করেছেন। তুমি আমার ঘরে ক্ষণিকেৰ আশ্রয় নিযেছ। আমি কমাল বা পরিপূর্ণতাকে পেয়েছি। কমাল পিতার সাধনার ধারা নিজের সাধুজীবনে বহন ক’রে অগ্রসর ক’রে দিয়ে গেছেন। এখন Հ- Հbrd t ক বাবপন্থীদের সংখ্যা নষ । - কমালেব পর কলীলেব একটি কষ্টা জন্মে । কীল তার নাম লাখেন কমালী। কমালা একদিন কুপ থেকে জল আনতে গিয়েছিলেন। এক রাহ্মণেল জলের কলসীতে কমালীর হাতের জলের ছিটা লাগে। ব্রাহ্মণেব কলসী ছুৎ ই যে যায় এলং ক্রুদ্ধ লাহ্মণ এসে কবীরের কাছে নালিশ কলে । কৰীব সেই ব্রাহ্মণকে উপদেশ দিলেন— পণ্ডিত তুম বুঝ পিগ পান । তেহে ছুহ, পাঠী লস্টানী ? জা মাটীকে ঘলমে বৈঠে তামে সষ্টি সমানী ॥ হে পণ্ডিত, তুমি বুঝে শুঝে জল খেও । এই জলে কোথা হতে ছুং লাগল ? যে নাটীর পরে তুমি লাস কলো সেই মাটীব সঙ্গে সকল পুখিৰাব মাটীল তো সংযোগ লযেছে। এইঞ্চপে পণ্ডিত ও মোল্লা উeযকে তিরস্কার ক’লে তিনি সকলকে দেশক লাতীত সত্য সনাতন ধৰ্ম্ম শিক্ষা দেবার চেষ্টা করেছিলেন এবং দেশের সকল লোককে দেশকালের সংস্কার থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন নিৰ্ম্মলা বুদ্ধিতে সাপ কিছুকে বিচাল কবে দেখতে বলেছিলেন। হিন্দু কষ্টত হৈ বাম হুমারা, মুসলমান বহিমানা। আপস-র্ণেদেউ লণ্ডে মলত হৈ, মৰম কোই নাই জানা। হিন্দু বলে আমাব রাম, মুসলমান বলে আমার রচিম : পলস্পর দুজনে লড়াই কবে মরছে, কিন্তু পম্মেল আসল মৰ্ম্ম কেউ বুঝল না । কবীর প্রাণেব জাল জুড়াবাব মতন লোকের সন্ধানে তিব্বত, আফগানিস্থান, তুকিস্থান,গোবাসান, বালথ, বুখাবা, ইরাণ বহু দুব দৃপাস্তব দেশ পর্যটন কবেন। অবশেষে গোরখপুরের নিকটে হিমালয়েব পাদমূলে মগছব গ্রামে গিয়ে উপনীত হন এবং সেখানেই নিৰ্জ্জনবাসে অবশিষ্ট জীবন অতিবাচিত কর্বুবার সঙ্কল্প করেন। - কাশীতে মরলে শিৰ ছয ব'লে লোকের যেমন ধারণা, তেমনি অন্ধবিশ্বাস আছে যে ব্যাসকাশী ও মগছরে মানুষ মৰ্বলে পর-জন্মে গাধা হয়। তাই কবীর কাশী ত্যাগ ক’রে মগছবে ৰাস করবেন •14 • হাজারেল কম “崇 ---
