পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

---


=ि ०s. स्वश्रान्ह्वप्डौ ---------------

মন্দিরের মধ্যে গিয়া সে দেখে-সোনার পলঙ্কের উপর শো ওম পরম সুন্দর এক কুমার । কুমারের শিয়রে ঘুতের প্রদীপ জলে । সেই প্রদীপের আলো পড়িয়া তাতার মুখে চাদের লহর পেলে। কুমারকে দেখিয়া কাজলরেখার চোখের পলক পড়ে না – একদৃষ্টে সে তাছার মুখের দিকে তাকাষ্টয়া রছিল— এদিকে কাজলরেখা মন্দিরে ঢুকিতেই মন্দিরেল কপাট যে আপনা আপনি বন্ধ ইচয় পড়িয়াছে, সেদিকে তাঙ্গার দৃষ্টিত নাই । কিছুদূর ছুটিয়া আসিয়া চন্দ্রধরের হুস হুইল— | 帕 সোনার পালঙ্কের উপর শোওয়। পরমসুন্দর এক কুমার কাজলরেখ। কই ? মেয়ের খোজে তখনই তিনি বনের মপ্যে ফিরিয়া চলিলেন। চন্দ্ৰধর কোন পথ দিয়া কোথায় যায়, খেয়াল নাই ছুটিতে ছুটিতে খানিক দূর গিয়া সামনে দেখেন—এক মন্দির । চন্দ্রধর মন্দিরের দরজায় হাত দিয়া দেখেন কপাট বন্ধ । তখন মন্দিরের বাহিরে দাড়াইয়া তিনি --- ডাকিতে লাগিলেন – “মন্দিরের মধ্যে কে অাছো ? দরজা থোলো ।” মন্দিরের বাহিরে চন্দ্রপরের গলা শুনিয়া কাঙ্ক লরেথার চৈতন্ত হইল। সে তাড়াতাড়ি দরজার কাছে ছুটিয়া গেল কিন্তু মন্দিরের কপাট খুলিতে গিয়া দেখে তাহাতে যেন কুলুপ আটা,-টানিয়াও খোলারও সাধা নাই । তখন কাদিতে কঁাদিতে কাজলরেখা মাথায় হাত দিয়া বসিয়া পড়িল । মন্দিরে ভিতরে কান্না শুনিয়া চন্দ্রধর কাজলরেখাকে চিনিতে পারিলেন । তিনি বলিলেন- "এ কি ! কাজল, মন্দিরের ভিতরে তুমি ? কাদি৩ে কাদিতে কাজলরেখা জবাব দিল -ইrা' । চন্দ্রপর বলিলেন ‘আমি তোমার খোজেই এসেছি । । কপট থোলো ।” কাজললেখা বলিল— পাসাণের কপাট এ যে, খোলা নাকি যায় । লন্দিনী হইলাম আমি আসিয়া eেথায়ু ॥ চট কপিয়া সন্ন্যাসীর কগ চন্দ্রপরের মনে ইস্তল । fতনি জিজ্ঞাস কবিলেন. মন্দিরের ভিতরে কি তুমি একলা ? না, আর কেউ আছে, কাজল ? কাজলরেখা বলিল – ‘পালঙ্গে এক কুমার দেখি” শিয়রে তার সুখের প্রদীপ লে । জীয়স্ক ন যুত কুমার কালে সুপাই, কেই ব৷ মোরে বলে।’ চন্দ্রধর বলিলেন – মা, কপালের লেখা থ গুণয় ক1 : সাধ্য ? চন্দ্রস্থৰ্যোর অদেখা বনের মধ্যে তোমার স্বামী জুটিবে, তাই তোমার কপালের গিগন । মন্দিরের ভিতরের ঐ কুমারই তোমার স্বামী ! মর। হোক, আর জাস্ত হোক, ওকে নিয়েই এখানে তোমার থাকতে হবে। বার বছর বিধবার মত থাকে, আর বার বছরের মধ্যে স্বামীর কাছে পরিচয় দিও না। এতেই তোমার মঙ্গল হবে। বেঁচে পাকি তো বার বছর বাদে অালার দেখা হবে। এখন আমাকে বিদায় দাও।” – এই বলিয়া চন্দ্রধর কাজলরেখাকে সেই মন্দিরের মধ্যে রাখিয়া চলিয়া গেলেন। অজানা পুরীতে বন্দী হইয়া কাজলরেখা মাটিতে লুটাইয়া কঁাদিতে লাগিল । >ペ>*