পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত চতুর্থ ভাগ.djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミQb" শ্ৰীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত । { 'f885, 14th July. অবস্থা হয়েছে । আগে সঙ্কোচ ভাব ছিল । যেন ছিপের ফাতা টেনে নিত । এখন মুখে আনন্দ এসেছে। - ঠাকুর এক জন ভক্তকে বলিতেছেন, তুমি একবার পূর্ণর জন্য যাবে ? এইবার নরেন্দ্র আসিয়াছেন । ঠাকুর নরেন্দ্রকে জল খাওয়াইতে বলিলেন । নরেন্দ্রকে দেখিয়া বড়ই আনন্দিত হইয়াছেন। নরেন্দ্রকে খাওয়াইয়া যেন সাক্ষাৎ নারায়ণের সেবা করিতেছেন। গায়ে হাত বুলাইয়া আদর করিতেছেন, যেন সূক্ষভাবে হাত পা টিপিতেছেন ! গোপালের ম৷ ( ‘কামারহাটর বামনী’ ) ঘরের মধ্যে আসিলেন । ঠাকুর বলরামকে কামরাহাটীতে লোক পাঠাইয়া গোপালের মাকে আনিতে বলিয়াছিলেন । তাই তিনি আসিয়াছেন । গোপালের মা ঘরের মধ্যে আসিয়াই বলিতে ছেন, ‘আমার আনন্দে চক্ষে জল পড়ছে!’ এই বলিয়া ঠাকুরকে ভূমিষ্ঠ হইয়া নমস্কার করিলেন । শ্রীরামকৃষ্ণ । সে কি গো ! এই তুমি আমাকে গোপাল বল,— আবার নমস্কার ! - “যাও বাড়ীর ভিতর গিয়ে একটী বেন্নন রাধ গে—খুব ফোড়ন দিও —যেন এখান পৰ্য্যন্ত গন্ধ আসে । ( সকলের হাস্য )। গোপালের মা । এরা ( বাড়ীর লোকেরা ) কি মনে করবে । গোপালের মা কি ভাবিতেছেন যে, এখানে নূতন এসেছি,—যদি আলাদা রাধ’ব বলে বাড়ীর লোকেরা কিছু মনে করে । বাড়ীর ভিতর যাইবার আগে তিনি নরেন্দ্রকে সম্বোধন করিয়া কাতর স্বরে বলিতেছেন, ‘বাবা ! আমার কি হয়েছে, না বাকি আছে ? আজ রথযাত্রা । শ্ৰীশ্ৰীজগন্নাথের ভোগরাগাদি হইতে একটু দেরী হইয়াছে। এইবার ঠাকুরের সেবা হইবে । অন্তঃপুরে যাইতেছেন। মেয়ে ভক্তের ব্যাকুল হইয়া আছেন,—র্তাহাকে দর্শন ও প্রণাম করিবেন। ঠাকুরের অনেক স্ত্রীলোক ভক্ত ছিলেন । কিন্তু তিনি র্তাহীদের কথা পুরুষ ভক্তদের কাছে বেশী বলিতেন না । কেহ মেয়ে ভক্তদের কাছে যাতায়াত করিলে, বলিতেন, বেশী যাস্ নাই, পড়ে যাবি কখন কখন বলিতেন, যদি স্ত্রীলোক ভক্তিতে গড়াগড়ি যায়, তবুও তার কাছে 4_* *.*.** - -

  • $Ꮗ- %E...: 3. :• ' .: * È - ", . . .. »..سمه "ينة.؟ و سهلة هي هنت نسبتهن تنبت بك، .