পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

as শ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত | [ ১৮৮২ ২৮ অক্টোবর । AAAAAASA SAASAA AAAAMAMAAAA S TT AAAAS AAAAAS A SAS SSAS AAAAA AAAA SAAA AAAA AAAA AA S SA SAS S S S S S S S S S S S S S S SCCHJSeAAA AMAeS eAMAMAAMAAASAASAASAASAAASeeSeSeMAA MSMSzAaS . [ নাম-মাহাত্ম্য ও পাপ । ] আমি দুর্গ দুর্গ বলে মা ক্ষদি মল্লি । আখেরে এ দীনে, না তারো কেমনে, জানা যাবে গো শঙ্করী ॥ (২৫ পৃষ্ঠা ) “কি ! আমি তার নাম ক’রেছি—আমার আবার পাপ ! আমি তার ছেলে । তার ঐশ্বয্যের অধিকারী !” এমন রোক হওয়া চাই । “তমোগুণকে মোড় ফিরিয়ে দিলে ঈশ্বর লাভ হয় । তার কাছে জোর কর ; তিনি ত পর নন, তিনি ত আপনার লোক ! “আবার দেখ, এই তমোগুণকে পরের মঙ্গলের জন্য ব্যবহার করা যায় । বৈদ্য তিন প্রকার ;–উত্তম বৈদ্য, মধ্যম বৈদ্য, অধম বৈদ্য ! যে বৈদ্য এসে নাড়ী টিপে ‘ঔষধ খেও হে, এই কথা ব’লে চলে যায়, সে অধম বৈদ্য—রোগী খেলে কি না, এ খবর সে লয় না। যে বৈদ্য রোগীকে ঔষধ খেতে অনেক ক’রে বুঝায়—যে মিষ্ট কথাতে বলে, "ওহে ঔষধ না খেলে কেমন করে ভাল হবে । লক্ষ্মীটী খাও, আমি নিজে ঔষধ মেড়ে দিচ্ছি, খাও’—সে মধ্যম বৈষ্ঠ । আর যে বৈদ্য, রোগী কোনও মতে খেলে না দেখে, বুকে হাটু দিয়ে, জোর ক’রে ঔষধ খাইয়ে দেয়—সে উত্তম বৈদ্য। এইটা বৈদ্যের তমোগুণ, এ গুণে রোগীর মঙ্গল হয়, অপকার হয় না। [ তিন আচাৰ্য্য । ] “বৈষ্ঠের মত আচাৰ্য্যও তিন প্রকার। যে ধৰ্ম্মোপদেশ দিয়ে শিযাদের আর কোন খবর লয় না ; সে আচাৰ্য্য অধম । যিনি শিন্যদের মঙ্গলের জন্য তাদের বারবার বুঝান, যাতে তার উপদেশগুলি ধারণা কত্তে পারে, অনেক অহুনয় বিনয় করেন; ভালবাসা দেখান—তিনি মধ্যম থাকের আচাৰ্য্য। আর যখন শিষ্যরা কোনও মতে শুনছে না দেখে, কোনও আচার্য্য জোর পয্যন্ত করেন, তারে বলি উত্তম আচাৰ্য্য।” o *