ర(t বাঙ্গালা গদ্য কিরূপ শিখিয়াছিল, তারপর মুন্সীর কাছে ফারসীর কিরূপ পাঠ পাইয়াছিল এবং শেষে এক্স, পিণ্ড, ডিকুশ প্রভৃতি সাহেবদের ইংরেজী বুল কি ভাবে আওড়াইয়াছিল, এই সকল বিবরণ কৌতুকের সমুদ্র-বিশেষ । প্রথম শৰ্ম্ম "বাবু-বিলাসের” পরে "বিবি-বিলাস" নামে দিগের আদর পাওয়া—বানর ছেলেগুলির উপর কষাঘাত দিয়াছেন, দ্বিতীয় বইখানিতে আবার নূতনতন্ত্রের মেয়েদের উপর খুব বিক্রপের বাণ মারিয়াছেন । “বাবুবিলাস” প্রকাশের ত্রিশ বৎসর পরে প্যারীচঁাদ মিত্র মহাশয় টেকচাদ ঠাকুর নাম দিয়া "আলালের ঘরের ছলাল" নামক পুস্তক প্রকাশিত করিতে আরম্ভ করেন। আলালের ঘরের তুলাল” নব বাবু-বিলাসের একখানি নকল। বাবু-বিলাসের ঠাট্টাগুলি অতি অল্প কথায় চোখ চোখ বাণের মত তীক্ষ্ণ হইয়াছে, টেকচাদ ঠাকুর অনেক সময় কথা ফেনাইয়া বড় করিয়াছেন। সে যাহা হউক টেকচাদের রহস্ত-ভাণ্ডারও কম নহে, তিনি “জালালের ঘরের স্থলালে’খুব শক্তির পরিচয় দিয়াছেন, সাহেবের জালালের ঘরের হলালের অজস্র