পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনুব্যাখ্যা وی مواد জ্ঞানের উদয় হইয়া থাকে। স্নানৰ-শিশু-ঘদি অপরের মুখে শুনিয়া শব্দজ্ঞান লাভ করিতে না। __ পায়, তবে সে জড়মুকত্ব প্রাপ্ত হয়। তাহার ভাষার ব্যবহার-সিদ্ধি একবারেই অসম্ভব। டஜ்ன? - যৌক্তিকতার পৰ্য্যবসান হইল। এখন বিবেচনীয় এই যে, যে MS S SiBBB BDS sBuYYKS BDB BB DDB DBS BBB BSBKBtLBDBB SBBDS DBBBD बला श्न ? - যদি বলা যায় যে, ভ্ৰম-প্রমাদাদি-রহিত বাক্যই শব্দ, কিন্তু এইরূপ সংজ্ঞা-নিৰ্দেশ পৰ্য্যাপ্ত নহে। কেন না, একের পক্ষে যাহা ভ্ৰমাদি-বুহিত বলিয়া বিবেচিত হয়, অপরের পক্ষে তাহ। سکتے۔ সেরূপ বলিয়া বিবেচিত না হইতেও পারে। সুতরাং এই সংজ্ঞা দ্বারা শব্দের প্রামাণ্য বিনির্ণীত হয়। না। এইরূপে আরও দেখা যায় যে, শব্দ প্রমাণ প্রত্যক্ষের বিষয় নহে, উহা পরের মুখের কথা ; সুতরাং অপুরের অনুগত। যাহা নিজের প্রত্যক্ষানুগতি নয়, যাহা অপরের প্রত্যক্ষের বিষয়ীভূত, তাহা প্রমাণযোগ্য বলিয়া গৃহীত হইতে পারে ना। সুতরাং শব্দমাত্রই अभाव ने MMSDiDD BB BDB BD BDuD BDBDD BDBBD BBDBD DDDB BBS BB S BBDS BBBB uBB সকলের হৃদয়ে সৰ্ব্ববিদ্যার স্মৃৰ্ত্তি হয়, ষে শব্দজ্ঞানে পরম বিদ্যাবত্তা লাভ হইলে প্রত্যক্ষাদি | জ্ঞানও বিশুদ্ধ হয়, অনাদিত্ব নিবন্ধন যাহা স্বয়ংসিদ্ধ, নিখিল ঐতিহ্য প্রমাণের মূলস্বরূপ সেই < 1 / মহাবােক্য-সমুদায়ই এ স্থলে শব্দ নামে গৃহীত হইয়াছে। এই শব্দই শাস্ত্ৰ নামে অভিহিত এবং উহাই বেদ নামে অভিহিত। যে বেদ অনাদি-সিদ্ধ, যাহা পুনঃ পুনঃ জগৎ সৃষ্ট্যাদি ব্যাপারে ঈশ্বর হইতে আবিভূতি, অনাদি-সিদ্ধ, অপৌরুষেয় ঈশ্বরীয় বাক্য, তাহা অবশ্যই যে ভ্ৰমাদি-রাহিত, ইহা স্বীকার করিতে হইবে। এই বাক্য সন্দোপদেশ-প্রেচারের নিমিত্ত সেই সৰ্ব্বজনক ঈশ্বরেরই বাক্য, ইহা অবশ্যই মন্তব্য। এই বাক্যই অব্যভিচারি প্রমাণ ! ঈশ্বরের কৃপায় কেহ কেহ কেবল । এই শব্দপ্রমাণই গ্ৰহণ করেন। কুতর্ক-জনিত কর্কশ বুদ্ধিবিশিষ্ট মূঢ়গণ যদি এই শব্দ প্রমাণ গ্ৰহণ না করে, তাহাতে কি আসে যায় ? তাদৃশ মূঢ়গণের বেদবিষয়িণী অপ্রমা বুদ্ধি_কি ܕܠܐ

  • করিয়াই বা বিনষ্ট হইবে ?

বৈদ্যাকাদি শাস্ত্ৰ ঈশ্বরের অবিহিত হইলেও উহাদিগকেও শাস্ত্ৰ বলিয়াই মানিতে হইবে। বৈদন্তকাদি শাস্ত্ৰও সাক্ষাৎ সম্বন্ধে বেদ বলিয়া গৃহীত না হইলেও উহারা বেদেরই অনুগত, এই নিমিত্ত ইহাদিগের শাস্ত্ৰত্ব ব্যবহার স্বীকাৰ্য্য। অর্থাৎ ইহাদিগকেও শাস্ত্র বলিয়াই স্বীকার । করিতে হইবে। যদি বল, বুদ্ধ ত ঈশ্বরাবতার, তাহার বাক্যও প্রমাণরূপে গৃহীত হউক ? শাস্ত্ৰেই স্পষ্টরূপে লিখিত হইয়াছে যে, তিনি যে শাস্ত্রোপদেশ করিয়াছেন, তাঁহা দৈত্যগণের মােহ উৎপাদনের নিমিত্ত। সুতরাং উহা প্রমাণরূপেই গৃহীত হইতে পারে না। এ সম্বন্ধে বাচস্পতি মিশ্র বলেন ( শঙ্করভায্যের ভামতী টীকায় ),-"কেহ কেহ বলিতে পারেন, প্রত্যক্ষ প্রমাণ যখন শব্দবােধজনিত আগম প্রমাণের পুৰ্ব্বজাত এবং এই আগম প্রমাণ যখন প্রত্যক্ষাপেক্ষি, এ অবস্থায় আগম প্রমাণে অপ্রামাণ্য এবং লক্ষণাশক্তি-লক্ষিত অৰ্থত্ব হওয়াই SS ita Edat EFICII dia LICIDIT তাহা বৰ্লিতে পারান্না। কেন না, ষে শাস্ত্ৰে বুদ্ধকে ঈশ্বরাবতার বলিয়া বলা হইয়াছে, সেই| ঈ>