পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y&so श्र्भुिङ्ग ! LALAMLSLLL MLALALALMLeLeSLMLL LMMLLLLLL LLL AALL LLLLLL s.rrr.ie irrierrer'serie le resular is foilse * উচ্ছঙ্খলত যত দূর পর পরিহার করিয়া সাত্ত্বিক আহারে কৃতসঙ্কল্প হও, দেখিবে তুমি ইন্দ্ৰিয়দমন ও চিত্তশুদ্ধির এক অতি উৎকৃষ্ট উপায় অধিকার করিয়াছ। অন্যান্য সহস্ৰ উপায় থাকিলেও এ উপায়টি অপরিহার্য। দেহ এবং মন উভয়েরই মঙ্গলজনক হয় এমন যত খাদ্য আছে তাহ খাইতে পাের, এখন যাহা খাইতেছ। তদপেক্ষা বেশী মঙ্গলজনক খাদ্য থাকিলে তাহাও খাইতে পার, ভাতের প্রসর কমাইস রুটির প্ৰসর বাড়াইতে পার, আর মৃগীমাংস বল গোমাংস বল যো মাংস ভক্ষণ না করিলে "বাধি হইতে মুক্ত হইতে পার না বা প্ৰাণ রক্ষা করিতে পার না, সুচিকিৎসকের উপদেশ লাইস সে মাংস ভক্ষণ করি ৪, শাস্ত্রে সে ব্যবস্থা আছে, তাহাতে अश्लूि श्व। गाईएल न। कि यु डाउछे श्रा७, द्रछेि श्रा७, মাংসই খাও, লুব্ধ হাইসা খাই ও না । খাওয়া শরীর ও আত্মা উভয়ের মঙ্গলের জন্য। অতএব আহার একটা ধৰ্ম্মানুষ্ঠান মনে করিয়া আহার করিবে। আহারকে একটি ধ্যানস্বরূপ করিয়া তুলিবে, डदश् स्राशद्ध করিয়া দেহ ও আত্মার মঙ্গল হইবে। আহার অতি গুরুতর, আতি পবিত্ৰ কাৰ্য্য। এই জন্য শাস্ত্ৰে, নির্জনে মৌনী হইয়া নিবিষ্টচিত্তে প্ৰফুল্লান্তকরণে আহার করিবার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু আহারে পাশবিভাব প্ৰবেশ করায় এ ব্যবস্থার প্রতি যৎপরোনাস্তি অনাদর হইয়াছে। তাই আহার এখন ইয়ারের হল্লা হইয়া দাড়াইয়াছে। ইহাতে সেই পাশবভাব বিষম বৃদ্ধি ०°शेिरुङxछ । কেহ কেহ বলিয়া থাকেন যে দশজনে একত্র হইয়া সাহেবদের মতন গল্প করিতে করিতে আহার না