উইকিসংকলন:প্রধান পাতা
শকুন্তলা প্রখ্যাত সাহিত্যিক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত প্রথম গ্রন্থ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উৎসাহে অবনীন্দ্রনাথ মহাকবি কালিদাসের অভিজ্ঞানশাকুন্তলম্ নামক বিখ্যাত সংস্কৃত নাটক অবলম্বনে এই গ্রন্থটি রচনা করেন। এই গ্রন্থ রচনাকালে রবীন্দ্রনাথ অবনীন্দ্রনাথকে অভয় দিয়ে বলেছিলেন, “তুমি লেখই-না, ভাষার কিছু দোষ হয় আমিই তো আছি।” অবনীন্দ্রনাথের লেখনী ছিল সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, সে যুগে এক বিরল ঘটনা। লীলা মজুমদারের মতে, “অবনীন্দ্রনাথের রচনা সবই শিল্পীর মনের কথা, তাই ছবিগুলি যেমন বাঙ্ময়, গল্পগুলিও তেমনি চিত্রময়।” নিজের সম্বন্ধে লেখক বলতেন, অবন ঠাকুর ছবি লেখে। এই আশ্চর্য লালিত্যপূর্ণ, চিত্রসৌকর্যময় ভাষার গ্রন্থমালা, বাংলা সাহিত্যে যা আজও অননুকরণীয় হয়ে রয়েছে, তার প্রথম স্তবক এই শকুন্তলা; যা বাংলা ১৩০২ সালের শ্রাবণ মাসে বাল্য গ্রন্থাবলী-র প্রথম গ্রন্থরূপে প্রকাশিত হয়। কণ্ব মুনির আশ্রমে পালিতা গল্পের নায়িকা শকুন্তলার সঙ্গে রাজা দুষ্মন্তের প্রেম ও বিবাহ, দুর্বাসা মুনির অভিশাপে উভয়ের বিচ্ছেদ ও শাপমোচনের পর তাঁদের মিলনের কাহিনী এই গল্পের উপজীব্য।
- বিবিধ সমালোচন (১৮৭৬, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)
- প্রাচীন ভারতে নারী (১৯৫০, ক্ষিতিমোহন সেন)
- হ য ব র ল (১৯৫২, সুকুমার রায়)
- পসরা (১৯১৫, প্রসাদদাস রায়)
- যাঁদের দেখেছি (১৯৫১, প্রসাদদাস রায়)
- লোকরহস্য (১৯৩৯, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)
- ম্যালেরিয়া (১৮৭৮, দয়ালকৃষ্ণ ঘোষ)
- মিবাররাজ (১৮৮৭, স্বর্ণকুমারী দেবী)
- আনন্দমঠ (১৯৩৮, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)
- খোঁজে (১৯২৫, বিভাবতী দেবী চৌধুরাণী)
এটি নতুন লেখার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা (যোগ করুন)
এই মাসের মুদ্রণ সংশোধনের কাজটি হল হেমলতা দেবী রচিত দুনিয়ার দেনা (১৯২০)।
সাম্প্রতিক সহযোগিতা: সাহিত্য-চিন্তা, যাঁদের দেখেছি, লোকরহস্য, চন্দ্রলোকে যাত্রা, তীর্থ-সলিল, রূপসী বাংলা, কপালকুণ্ডলা, মোগল-বিদুষী, মা, আমার বাল্যকথা |
|
|
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার
উইকি সফটওয়্যারের উন্নয়ন
সকল প্রকল্পের সমন্বয়কারক
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন
উন্মুক্ত বিশ্বকোষ
জীবপ্রজাতি নির্দেশিকা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ