পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8, বঙ্গদর্শন। শাস্তি-প্রধান, মন প্রতিযোগ প্রধান, এবং বুদ্ধি সংযোগ-প্রধান। কিন্তু তাহার পূৰ্ব্বে প্রাণ, মন এবং বুদ্ধির পরস্পরের সহিত পরম্পরের কিরূপ ভেদাভেদ, তাহ পর্য্যালোচনা করিয়া দেখা আবশুক । প্রাণের প্রধান আডড হ’চেচ ভাব-রাজ্যে স্বযুপ্তি, এবং আবির্ভাবরাজ্যে তরুলতাদি উদ্ভিদ পদার্থ। মনের প্রধান আড্ডা হ’চ্চে ভাবরাজ্যে স্বপ্ন, এবং আবির্ভাব-রাজ্যে পশুপক্ষী প্রভৃতি মূঢ়জীব। বুদ্ধির প্রধান আড ডা হ'চ্চে তীব-জগতে জাগরিতাবস্থা এবং আবির্ভাব-জগতে মনুষ্য। ত্রিক-গণের মধ্যে সৌহার্দ-বন্ধন কি চমৎকার! একটা ত্রিককে ডাকিলে দশটা ত্রিক জোটবদ্ধ হইয় তাহার পাছুপাছু ছুটিয়া আইসে। ডাকিলাম প্রাণ-মনবুদ্ধিকে ; আর অমনি দেখিতে-না-দেখিতে স্বযুপ্তি-স্বপ্ন-জাগ্রৎ এবং তরুলতা-পশুপক্ষিমনুষ্য জোটবদ্ধ হইয়া উtহায় পশ্চাৎ পশ্চাৎ আসিয়া উপস্থিত ! এক্ষণে আবার, আরএকটি ত্রিক নুতন দেখা দিতেছে—সে जिक इ’८ष्क्र (०) cउॉर्ण, (२) कर्म, (७) জ্ঞান। এই নূতন ত্রিকটির সহিত উদ্ভিদ, মূঢ়জীব এবং মনুষ্য—এই পরিদৃপ্তমান ত্রিকটির তাল-মান-লয়ের মিল যে কেমন চমৎকার, ভাহা দেখিলে মন আশ্চৰ্য্য-রসে দ্রবীভূত হয় ; তাহা এইরূপ — ভোগ-শব্দের মুখ্য অর্থ পূরণ—অভাবের পুরণ ; তার সাক্ষী—অন্নদ্বারা শরীরে অভাব-পূরণের নাম অন্ন ভোগ করা ; আনন্দদ্বারা মনের অভাব-পূরণের নাম [ পৌষ। প্রধান ; এখন দেখাইতে চাই যে, প্রাণ আনন্দ ভোগ করা; ইত্যাদি। যে সৌভাগ্য শালী ব্যক্তির গৃহ ভোগের সামগ্রীতে পরিপূর্ণ, তাহাকে আমরা বলি “মুখী”। কিন্তু সঙ্গতিপন্ন ব্যক্তি সহস্ৰ সুখী হইলেও তাছার ভোগের সামগ্ৰী ক্রমাগতই ক্ষয় পাইতে থাকে ; আর, সেইজন্য তাহাকে পুনঃপুন ভোগের সামগ্রী জোগাড় করিতে হয়। ভোগ্যবস্তুয় আয়োজন কষ্টকর ব্যাপার ; कारखझे, cफ़उनांबांन् छौदभांख८कहे रषভোগের সঙ্গে সঙ্গে, অল্পই হউক আর অধিকই হউক, দুঃখ ভোগ করিতে হর । ফলে, দুঃখের প্রতিযোগেই মুখের স্বাদ-গ্ৰহণ সম্ভবে এবং মুখের প্রতিযোগেই দুঃখের স্বাদগ্রহণ সন্তবে । পৰ্য্যাধু-ক্রমে সুখদুঃখের ওলটুপালটু ব্যতিরেকে স্বধও অনুভূত হইতে পারে না, দুঃখ ও অনুভূত হইতে পারে না । বৃক্ষলতাদি উদ্ভিদ পদার্থের ভোগের সামগ্ৰী প্রতিনিয়তই তাহাদের হাতের কাছে সাজানো রছিয়াছে —ভাহাদের একতালার ভাণ্ডার-ঘরে আর্দ্র মৃত্তিক রহিয়াছে ; সেই স্থান হইতে ভাহারা পানীয় আহরণ করে ; তাহাদের দোতালার মুক্ত ভাণ্ডারে বায়ু রহিয়াছে ; সেই স্থান হইতে তাহারা কার্বনাদি অল্প আহরণ করে ; তাহাদের. তেতালার ঘরে স্বৰ্য্যাতপ রহিয়াছে, সেই স্থান হইতে তাহার আলোক এবং উত্তাপ আহরণ করে। বৃক্ষের কোনো দুঃখ নাই ; হঃখ নাই—কাজেই সুখও নাই ; কেন না, (ইতিপূৰ্ব্বে যেমন বলিয়াছি) স্থঃখের প্রতিযোগিতা ব্যতিরেকে মুখের স্বাদ-গ্ৰহণ সম্ভবে না । সুখদুঃখের অনুভব উৎপাদন করিতে इहेप्न cडांtत्रब्र जांब्रउन किनां नद्रौब्र, 9ष९