পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমব-ধাম । সে ছেলের চেতনা হয় নাই। নিশ্চল ও নিম্পদভাবে দাড়াইয়া ছিল । এমন সময়ে থানার দারোগ চারিজন কনষ্টবল সঙ্গে লইয়া এই ক্ষুদ্র কুরুক্ষেত্রে দেখা দিলেন ; দারোগাবাবুও এই কুরুক্ষেত্রে পদাৰ্পণ কবিবাই ঐ শিশু কৃষ্ণকে দেখিয়া আশ্চর্য্যান্বিত ও স্তম্ভিত হইলেন । ভঁাতার চাকুম বঁাশঝাড়ে লোক উঠিয়া ছেলেটিকে নামাইতে গেল । তিন চাপিজিন লোক বঁাশের ঝাড়ে উঠতে আরম্ভ কৰিলে, তাহাদের অগ্রসব ঠে ওয়াবা সঙ্গে সঙ্গে বাশের দোলনে ও নীচেব লোকদের কোলাহলে বালকেৰ চেতনা হইল, তখন সে আস্তে আস্তে বলিল, “তোমৰা আমাকে ধািব, তা না হ’লে আমি পড়ে যাবো, আমাৰ স্থাত পী সব অবশ্য হয়ে গেছে, এক কড়ার শক্তি নাই ।” আৰোহীরা কেহ নীচে থাকিয়া, কেহ তাহাত্র পার্শ্বে গিয়া ধীৰে ধীবে তাহার বস্ত্র বন্ধন মোচন করিয়া, তাফতাকে সাবধানে নীচে নামাইল । তখন দাবোগাবাবু লাসে বেঁধা তীব দেখাইয়া বালককে জিজ্ঞাসা করিলেন, “এ তাঁর তোমার ?” বালক বলিল, “কঁ আমার ” দারগাবাবু এই বালকোচিত সবল উত্তৰ পাইয়া টাকার তোড়া, নোটগুলি ও দুই লাশ হুগলীতে চালান দিলেন । সঙ্গে সঙ্গে জমিদারের কর্ম্মচারী ও পাইক পুত্র রামাকে পাঠাইলেন । হুগলীর সে সময়ের জেলায় কর্ত্তা ম্যাজিষ্ট্রে সাহেব বালকের ব্যাপার শুনিয়া ও তাছাকে দেখিয়া প্রথম বিশ্বাস করিতে পারেন নাই। শেষে বহুদূরে কলাগাছ ৰসাইরা সাহেবের সম্মুখে ৰাশিকের শয়ক্ষেণেশ্ব তীক্ষ শক্তি ও লক্ষ্যভেদে iDBD BDBD DDK BBD DDBBDB BiEEBD DDD DDDDBS