পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sv প্ৰত্যেক কাৰ্য্য তুলসী সাহচর্য্যে করিতে হুইবে ও প্রত্যেক দ্রব্য এমন কি ফলটী পৰ্য্যন্ত তুলসী-সংপৃক্ত করিয়া আহার করিতে হইবে। সৰ্বকৰ্ম্মে তুলসীর প্রশস্ত্য কীৰ্ত্তিত হইতেছে। ফল কথা কাৰ্ত্তিক মাসে তুলসীর বহুল ব্যবহারই স্মৃতিকারের অভিমত। স্মৃতি আরও বলেন,- ‘গীতং বাদ্যংচ নৃতাংচ কাষ্টিকে পুরতে হরেঃ। BDD DBDBBDBBD kBB DS DDDB BBDBB DDDS অর্থাৎ—কান্ত্রিকে শ্ৰীহরির সম্মুখে যে ব্যক্তি ভক্তির সহিত গীত বাদ্য ও নৃত্য করে, সে অক্ষয় ফল প্রাপ্ত হয়। বলা বাহুল্য কাৰ্ত্তিকে রাসোৎসব, প্ৰত্যহ দেবালয়ে নাম সংকীপ্তন ও দৈনিক দ্বারে দ্বারে বৈষ্ণবগণ কর্তৃক বিষ্ণুনাম কীৰ্ত্তন, এই ব্যবস্থার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত ও অনাদি কাল আচরিত। সম্প্রতি জানা যাইতেছে যে, স্মৃতির মতে কাৰ্দ্ধিক মাসে প্ৰাতঃস্নান, ব্ৰহ্মচর্যা, তুলসীর বহুল ব্যবহার, দৃতময় প্ৰদীপ ব্যবহার ও নিদিষ্ট কতকগুলি হাবিস্থ্যোপযোগী দ্রবোর ব্যবহার সর্বকথা कठैद ! W. এক্ষণে আয়ুৰ্বেদোক্ত রোগানুৎপাদনীয়াধ্যায়-বিহিত ঋতুচৰ্য্যা ও দিনচৰ্যা অবলম্বন করিয়া, এই কাঙ্কিক মাসে আয়ুৰ্বেদ কি কি কৰ্ত্তব্য নিৰ্দ্ধারণ করিয়াছেন, তাহা দেখিবার চেষ্টা করিব। ঋতুচৰ্য্যার আলোচনায় আয়ুৰ্বেদ বলিয়াছেন,- “ মাসৈদ্বিসংখ্যৈমাঘাস্তৈঃ ক্ৰমাৎ ষড়ঋতব্যঃ স্মৃতিঃ । শিশিরোইখ বসন্তশ্চ গ্রীষ্মবর্ষাশরান্ধিমাঃ ॥