উশনঃসংহিতা । গান্ধীঞ্চৈব বেদাংশ্চ তুলয়া তুলয়ন প্ৰভু । ৪৭ একতশ্চতুরো বোন গায়ত্রীপ্ত তথৈকত । ওঙ্কারমাদিত: কৃত্বা ব্যাহৃতীস্তদনন্তরম্ ॥ ৪৮ ততোহধীয়াত একাগ্রং শ্রিয়া পরময়ান্বিত: । জধ্যাপয়েন্ধু একাগ্ৰং গায়ত্ৰীপরয় ধিয়া। ৪৯ পুরাকল্পে সমুৎপন্ন ভূভুবশ্বের্ণনামত । মহাব্যাহৃতয়স্তিস্ৰ: সৰ্ব্বাশুভনিবৰ্গুণা: ॥ ৫ • প্রধানং পুরুষঃ কালে ব্রহ্মবিষ্ণুমহেশ্বরাঃ । সত্বং রজস্তমস্তিঅঃ কাম ব্যাহৃতয়ঞ্জয়: || ৫১ ওঙ্কারস্তং পরং ব্রহ্ম গায়ত্রী স্যাক্তদক্ষরম্। এবং মন্ত্রো মহাযোগসাক্ষাৎসার উদাহৃত: ॥ ৫২ যোহীতেইহন্তহস্যেতাং গায়ত্ৰীং বেদমাতরম্ । বিজয়ার্থং ব্রহ্মচারী স যাতি পরমাং গতিম্ ॥ ৫৩ ন গায়ত্র্যা: পরং জপ্যমেতদ্বিজ্ঞানমুচ্যতে । শ্রাবণস্য তু মাসস্ত পৌর্ণমাস্তাং দ্বিজোত্তম ॥ ৫৪ আষাঢ়্যাং প্রেীষ্টপন্সাং বা বেদোপক্রমণং স্মৃতম্ উৎস্বজ্য গ্রামনগরং মাসান বিপ্রোহুদ্ধপঞ্চমান ॥ ৫৫ প্রত্যহ এক প্রকার গায়ত্ৰীজপ করিবেই এবং এই গায়ত্ৰীজপ তিনবার অর্থাৎ ত্রৈকালিক। প্রভু ব্ৰহ্ম৷ তুলাদণ্ড দ্বারা গায়ত্রী ও চতুৰ্ব্বেদের মধ্যে একদিকে চার বেদ ও অপরদিকে গায়ত্রীকে ওজন করিয়াছিলেন অর্থাৎ এক গায়ত্রী চারবেদের তুল্য। প্রথমে ওঙ্কার তদনন্তর ব্যাহতি (ভূভূব স্ব) উচ্চারণ করিয়া একাগ্রমনে গায়ত্রী পাঠ করবে। তদ্বারা পরম সৌভাগ্যসম্পন্ন হইবে। গুরু গায়ত্রীপর বুদ্ধি দ্বারা অর্থাৎ গায়ত্রীর অর্থ চিন্তা করত অধ্যাপনা করিবে । তিন ব্যাহতিই প্রকৃতি, পুরুষ ও কাল—ব্রহ্মা বিষ্ণু ও মহেশ্বর ; এবং ভূত, ভাবষ্যৎ, বর্তমান এই তিন কাল। কল্পারস্তে ভূঃ ভুব স্বঃ নামে, নিখিল-অশুভবিনাশী তিন মহাব্যাহতি উৎপন্ন হুইয়াছিল । ওঙ্কার,—সেই পরমব্রহ্ম ; গায়ত্রীও সেই অক্ষরত্রহ্ম, এই মন্ত্র (গায়ত্রীমন্ত্র ) মহাযোগ (অসম্প্রজ্ঞাতযোগ ) সাক্ষাৎকারের উপায় বলিয়া উক্ত হইয়াছে । ৪৩–৫২ । যে ব্রহ্মচারী প্রতিদিন অর্থজ্ঞানপূর্বক এই বেদমাতা গায়ত্রী অধ্যয়ন করে, সে পরমগতি প্রাপ্ত হয়। গায়ত্রী অপেক্ষ উৎকৃষ্ট জপ্য আর নাই—ইহাই তৰজ্ঞানের কারণ বলিয়া উক্ত হইয়াছে। হে দ্বিজেজমগণ! শ্ৰাবণ মাসের পৌর্ণমাসী, মাৰা. মাসের পৌর্ণমাসী অথবা ভাজমাসের পৌর্ণমালীতে বেদোপক্রমণ অর্থাৎ বেঙ্গারস্তুের পূর্বকৰ্ত্তব্য ইণ্ড । অধীয়াত গুচে দেশে ব্রহ্মচারী সমাহিত । পুষ্যে তু ছন্দসাং কুৰ্য্যাবহিকৎসর্জন দ্বিজা । ৫৬ মাঘে বা মাসি সম্প্রাপ্তে পুৰ্ব্বাহ্নে প্রথমেইইনি । ছন্দাংশ্ব্যৰ্দ্ধমধ্যয়ীত শুক্লপক্ষে তু বৈ দ্বিজা । ৫৭ বেদাঙ্গানি পুরাণং বা কৃষ্ণপক্ষে তু মানব । ইমান্নিত্যমনধ্যায়ানধীয়ানো বিসর্জয়েৎ ॥ ৫৮ অধ্যাপনঞ্চ কুৰ্ব্বাণ অধ্যেষ্যমপি যত্নতঃ। কৰ্ণশ্রবেহুনিলে রাত্রেী দিব পাংশুসমূহনে ॥ ৫৯ বিদ্যুৎস্তনিতবর্ষামু মহোল্কানাঞ্চ পাতনে। | আকালিকমনধ্যায়মেতেবে প্রজাপতি ॥ ৬ এতাংস্কৃভূদিতান বিদ্যাদ্যদা প্রাঙ্কতগ্নিষু। ! তদ বিস্কাদনধ্যায়মনৃতেী চান্দ্রদর্শনে ॥ ৬১ উপকৰ্ম্মনামক কৰ্ম্ম করা কর্তব্য, ইহা স্কৃত হইযুছে। ব্রাহ্মণ অৰ্দ্ধ পঞ্চমাস অর্থাৎ সাডে চারমাস কাল শুচিদেশে সমাহিত হইয়া ব্রহ্মচৰ্য্যাবস্থায় বেদধ্যয়ন করিবে । হে দ্বিজগণ ! অনস্তর পুষ্য মক্ষত্রে গ্রাম ও নগর পরিত্যাগপূৰ্ব্বক বহির্ভাগে গমন করিয়া বেদ সকলের উৎসর্গখ্য কৰ্ম্মবিশেষ করিবে। যে ব্যক্তি ভাদ্রমাসের পৌর্ণমালীতে উপকৰ্ম্ম করিবে, সে মাঘ মাসের ( শুক্লপক্ষীয় ) প্রথম দিন পূৰ্ব্বত্বে (উৎসর্গখ্য কৰ্ম্মবিশেষ ) করিবে। হে দ্বিজগণ ! ইহার পর মনুষ্য (দ্বিজ ) কেবল শুক্লপক্ষে বেদধ্যয়ন করিবে এবং কৃষ্ণপক্ষে বেদাঙ্গ (শিক্ষা প্রভৃতি ছয়ট) কিংবা পুরাণ অধ্যয়ন করিবে। এই সকল অনধ্যায়কালে অধ্যয়নকর্তা, অধ্যাপনকর্তা এবং যে অধ্যয়ন করিবে, ইহার ষত্বপূৰ্ব্বক ইহা অবশু পরিত্যাগ করিবে অর্থাৎ এই কালে কদাচ অধ্যয়ন করিবে না। রাত্রিকালে অতিশয় শব্দজনক বায়ুবহন, দিবসে ধূলিপটলের উৎসারণসমর্থ-বায়ুবহন (ইহা বর্ষাকালে অনধ্যায়জনক ) ; বিদ্যুৎফুরণ, মেঘগর্জন ও বর্ষণের এককালে মঙ্গেঙ্কাপতন এই সকল বিষয়েই আকালিক অনধ্যায় প্রজাপতি বলিয়াছেন । যখন প্রাতুষ্কতাগ্নি সময়, অর্থাৎ স্বয়ংপ্রাতঃ সন্ধ্যাকালে সাগ্নিক ব্রাহ্মণের হোমার্থ অগ্নি প্রজালিত করেন, এইজন্ত সেই সময়ের নাম প্রাঙ্গুষ্কৃতাগ্নি। এই বিহ্ব্যৎ প্রভৃতিকে, যখন যুগপৎ উত্থিত হইতে দেখিবে, ( বর্ষাকালে ) তখনই অনধ্যায় জানিবে ( বর্ষাকালে श्रछ गर्भग्न दिशानानि इड्रे८ण श्रमशTांग्न इहेष्य मा, এবং অমৃতুসময় অর্থাৎ বর্ষাতিরিক্ত সময়ে সারংপ্রাতঃসন্ধ্যাকালে, মেঘদৰ্শন হইলেই অমধ্যায়
