* Soo মর্যাভে বতচলনে জ্যোতিষাঞ্চোপসৰ্গণে । এতানাকালিকান বিষ্কাদনধ্যায়ীনৃতাবাপ ॥ ৬২ প্রাঙ্কতেশ্বগ্নিষু চ বিদ্যুৎস্তনিতনিস্থনে। সঙ্কো হি তাদনধায়মনুতে মুনিরব্রবীৎ ॥ ৬৩ নিত্যানধ্যায় এব স্যাদগ্রামেৰু নগরেষু চ | কৰ্ম্মনৈপুণ্যকীমানাং পৃক্তিগন্ধে চ নিত্যশ: ॥ ৬৪ অস্ত্যানাং সঙ্গতে গ্রামে * পৃষলন্ত চ সন্নিধেী । মনধ্যায়ে রুদ্যমানে সমবায়ে জনস্ত চ ॥ ৪৫ উদয়ে মধ্যরাত্রে চ বিন্ধুত্ৰে চ বিসর্জয়েৎ । উচ্ছিষ্টশ্ৰাদ্ধভুকৃ চৈব মনসা ন বিচিন্তয়েৎ ॥ ৬৬ প্রতিগুহ দ্বিজে বিদ্বানেকেদিষ্টস্য কে তমম্। ত্র্যহং ন কীৰ্ত্তয়েন্ত্রহ্মরাজ্ঞে। রাছোশ্চামৃতকে ॥৬৭ হইবে । ) নির্ঘাত অর্থাৎ উৎপতিসূচক আকাশভব শঙ্ক, ভূকম্প, চন্দ্র, স্বৰ্য্য ও তারাদির উপসর্জন— এই সকল কারণে ঋতুকালেও অর্থাৎ বর্ষাকালেও মাকালিক অনধ্যায় হইবে, ইহা জানিবে। ৫৩–৬২। বর্যাতিরিক্ত ঋতুতে, অগ্নি প্রাতুষ্কত হইলে অর্থাৎ সায়ং প্রাতঃসন্ধ্যাসময়ে বিদ্যুৎ ও মেঘগর্জন হইলে সদ্যঃ অর্থাৎ এক দিন মাত্র --সায়ংকালে হইলে সমস্ত রাত্রি ও প্রাত:কালে হইলে সমস্ত দিন অনধ্যয় হইবে । ইহা মুনি (উশন) বলিয়াছেন । যাহারা সংকৰ্ম্মে ( ধর্ক্সের ) আতিশয্য কামনা করে, তাহাদিগের গ্রাম ও নগরে নিত্য অনধ্যায় । যাহারা বিদ্যার আতিশয্য কামনা করে, তাহার কদাচিৎ অধ্যয়ন করিতে পারে। কুৎসিত গন্ধ আসিলে অবশুই অনধ্যায় হইবে । যে গ্রামে অস্ত্যজাতি বাস করে, সেই গ্রামে ( যে গ্রামের মধ্যে শব আছে বলিয়৷ জানা যায়, সেই গ্রামে ইহা পাঠান্তরের অর্থ), এবং শূদ্র ও অধাৰ্ম্মিকের সন্নিধানে অধ্যয়ন নিষিদ্ধ ; রোদনশব্দ হইলে বা বহুজনসমাগমেও অনধ্যায়। জলমধ্যে থাকিয় অধ্যয়ন করিবে না, মধ্যরাত্রি এবং যখন বিদ্যুত্র বিসর্জন করিবে, তৎকালে মন দ্বারাও বেদচিন্তা করিবে না, উচ্ছিষ্ট হইয়া মন দ্বারাও বেদচিস্তা করিবে না ; এবং প্রাদ্ধে পাত্ৰীয়ান্ন ভোজন করিয়া ভোজনসময় হইতে পরদিন সেই সময় পৰ্য্যন্ত মন দ্বারাও বেদচিন্তা কল্পিবে না । একেদিষ্ট অর্থাৎ নবশ্রাদ্ধে নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিলে ; ক্ষত্রিয়জনপদেশ্বরের পুত্র উৎপন্ন - د. بعددة م. بيده م.م.م. - سمس
- অন্তর্গত শবে গ্রামে ইতি বা পাঠ: |
উনবিংশতি-সংহিত । যাবদেকামুদিষ্টস্থ লেপে গন্ধশ্চ তিতি । বিপ্রস্ত বিহুষো দেহে তাবদূত্রহ্ম ন কীৰ্ত্তয়েৎ। ৬৮ শয়ান: প্রৌঢ়পাদশ কৃত্ব বৈ বাবসকৃথিকীম্। নাধীতামিষং জ্বন্ধু স্বতকান্নাদ্যমেব চ। ৬৯ নীহারৈব্বাণশদৈশ্চ সন্ধ্যয়োরুভয়োরপি । অমাবস্তাং চতুৰ্দ্দপ্তাং পৌর্ণমাস্তষ্টমীযু চ। ৭• উপকৰ্ম্মণি চোৎসর্গে ত্রিরাত্ৰং ক্ষপণং স্মৃতম্। অষ্টকাসু চকুৰ্ব্বত ঋত্বস্তামু চ রাত্রিযু। ৭১ মার্গশীর্ষে তথা পোষে মাঘে মাসি তথৈব চ | তিস্রোহষ্টকা: সামাখ্যাতাঃ কৃষ্ণে পক্ষে চ স্থরিভি: ॥৭২ শ্লেষ্মাতকস্য ছায়ায়াং শাকুলের্মধুকস্ত চ। কদাচিদপি নাধ্যেয়ং কোবিদারকপিথয়ো; ॥৭৩ সমানবিদ্যোহনুমুতে তথা সব্রহ্মচারিণি । আচার্য্যে সংস্থিতে বাপি ত্রিরাজং ক্ষপণং স্মৃতম ॥ ৭৪ ছিদ্রেম্বেতেষু বিপ্রাণামনধ্যায়া প্রকীর্তিতাঃ। হিংসস্তি রাঙ্কসাস্তে চ তস্মাদেতান বিবৰ্দ্ধয়েৎ i ৭৫ হইলে এবং রাহুস্থতকে অর্থাৎ চন্দ্র স্বৰ্য্য গ্রহণ হইলে, বিদ্বান দ্বিজ, তিন দিন বেদধ্যয়ন করিবে না। একণমুদ্দিষ্ট অর্থাৎ নবগ্রাদ্ধে উৎকৃষ্ট কুঙ্কুমাদির গন্ধ বা লেপ, যতদিন বিস্থান ব্রাহ্মণের দেঙ্কে থাকিবে, ততদিন বেদধ্যয়ন করিবে না। শয়ান হইয়া প্রৌঢ়পাদ (আসনে পদতল স্থাপন করিয়া উপবিষ্ট ব্যক্তিকে প্রৌঢ়পাদ বলে । ) হইয়া, অবসকৃথিক করিয়া (অর্থাৎ বেটম বাধিয়া) বসিয়া, আমিষ ভোজন করিয়া এবং জননমরণশৌচীয় অন্ন ভোজন করিয়া অধ্যয়ন কর আকর্তব্য। নীহার (কুজ ঝটিকা) হইলে বা বাণশব্দ– ( শরসম্পাত শব্দ বা বীণাবিশেষের শব্দ ) হইলে অধ্যয়ন নিষেধ। সারংপ্রাতঃ এই উভয় সন্ধ্যা, অমাবস্য, চতুর্দশী, পূর্ণিমা ও অষ্টমীতে অধ্যয়ন নিষিদ্ধ। উপকৰ্ম্ম ও উৎসর্গ হওয়ার পর তিন দিন অধ্যয়ন লঙ্ঘন দিবে। ইহা স্মৃত হইয়াছে। অষ্টকাতে অহোরাত্র অনধ্যায় এবং ঋতুশেষে অহোরাত্র অধ্যয়ন করিবে না। অগ্রহায়ণ, পৌষ, ও মাঘ মাসের তিনটা কৃষ্ণপক্ষীয় অষ্টমীকে পণ্ডিতগণ অষ্টক বলিয়াছেন । শ্লেষ্মাতক শান্মলি, মধুক, কোবিদার ও কপিথ—এই সকল বৃক্ষের ছায়ায় কখনই অধ্যয়ন করিবে না । ৬৩-৭৩ । সমানবিষ্ঠা বা সব্রহ্মচারীর মৃত্যু হইলে কিংবা আচাৰ্য্য পরলোকগত হইলে ত্রিরাত্র অধ্যয়ন বাদ দিৰে ; ইহা স্মৃত হুইয়াছে। এই সকল ছিদ্রে বিপ্রদিগের
