পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (ষষ্ঠ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গ-সাহিত্যে প্রত্নতত্ত্ব ও ইতিহাস।।* বঙ্গ-সাহিত্যের অভিনব যুগে চারিদিকে আলোচনার দুন্দুভি-নিনাদ আরম্ভ হইয়াছে। যেদিকে কৰ্ণপাত করা যায়, সেই দিকেই স্পষ্টতর ধ্বনি শ্রুতিগোচর হইয়া থাকে, এমন কি, সময়ে সময়ে তাহার দ্বারা কচু, বধির হওয়ার ও উপক্ৰম হইতেছে। অবশ্য এ সমস্ত যে সুলক্ষণ তাহাতে সন্দেহ নাই। নানা বিষয়ের আলোচনায় ও তাহার ফল প্ৰকাশে ভাষা ও সাহিত্যের যে পুষ্টি সাধিত হয়, তাহা অস্বীকার করার উপায় নাই । তবে সকল বিষয়ের একটা সীমা থাকা আমরা যুক্তি-যুক্ত বলিয়া মনে করি, শরীরের পুষ্টি সাধন করিতে হইলে পরিমিত উপাদেয় খাদ্যের প্রয়োজন হয়, অপরিমিত খাদ্যের বলে অধিক পরিমাণে সোদ বৃদ্ধি হইতে পারে বটে, কিন্তু পরিণামে মেদশেছদের জন্য চিকিৎসার ও প্রয়োজন হইয়া উঠে। মানসিক পুষ্ট-সাধন করিতে হইলে, জ্ঞানচর্চা ও বিজ্ঞান-চৰ্চা অবলম্বন করতে হয়, কিন্তু তাহার মাত্রা অধিক হইয়া উঠিলে, মানসিক বিকারের উৎপত্তি অবশুম্ভাবী । সেইরূপ ভাষা ও সাহিত্যের পুষ্টিসাধনেরও নিয়ম আছে । নানা বিষয়ের আলোচনায় ও রচনায় ভাষা ও সাহিত্যের কলেবর বৃদ্ধি হইতে পারে বটে, কিন্তু বিবেচনা করিয়া দেখিলে, অনেকস্থলে সেই স্কুল কলেবর অন্তঃসার-শূন্য বলিয়াই প্রতীত হয়। বটতলার রাশি রাশি গ্ৰন্থ ও সেইরূপ অনেক নাটক, উপন্যাস বঙ্গ-সাহিত্যের কলেবুরকে ষেরূপ বিন্ধ-পৰ্ব্বতের স্তায় বাড়াইয়া তুলিতেছে, তাহাতে ইহাকে ভবিষ্যতে অতিক্রম করা দুঃসাধ্য হইয়া উঠিবে। কাজেই এই সময়ে অগস্ত্যের আগমনের বিশেষ প্রয়োজন । वछीघ्र नाश्डिनमिलनौब्र लूडीघ्र अक्षित्राशन १ाडि।