পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कभक्षा কমলা । তা তিনি বড়লোক ব’লে না হয় তার মানের ভয় বড় বেশী, গরীব দুঃখী হ’লেও সে ভয় তা আমারও কিছু আছে ? এতটা পথ যাব, লোকে দেখে আমাকেও কিছু ব’লতে পারে না ? চূড়ামণি। ইশ ! আমনি ব’ললেই হ’ল আর কি -এই ত পঞ্চাননতলা গা! তোমাদের বাগানের ভেতর দিয়ে পথ। দিনের বেলা আমার সঙ্গে দেবতার স্থানে যাবে, কার বাপের সাধ্যি কোন কথা বলে ?--এস ! গুরুজনের আহবান। পিতার গুরুপুত্ৰ ব্ৰাহ্মণ স্বয়ং দৌত্য স্বীকার করিয়া এতটা আসিয়াছেন। মনে যাহাঁই থাক কমলা মুখে আর কিছু প্ৰতিবাদ করিল না। গায়ে মাথায় কাপড় দিয়া, ঘরে বাহিরে কুলুপ দিয়া, বাহির হইল ; এবং শ্বশুরের এমন হঠাৎ এতদূর আসিবার অভিপ্ৰায় কি হইতে পারে তাহাই ভাবিতে ভাবিতে ধীরে ধীরে চূড়ামণিয়ু, পশ্চাতে পশ্চাতে চলিল। " ” - 1:ܕܝ সূৰ্য্যনারায়ণের বাড়ীর অনতিদূরে বনবেষ্টিত এক ভগ্ন মন্দিরে পঞ্চানন দেব প্ৰতিষ্ঠিত ছিলেন । এই দেবতা না কি এক সময়ে ভারী জাগ্রত ছিলেন। তঁহার নিকটে আসিয়া যে যাহা মানস করিত, তাহাই সিদ্ধ হইত ; আর তিনিও খুৰ পূজা পাইতেন। এখন কিন্তু হয় তিনি প্রগাঢ় নিদ্রিত, অথবা মানুষের মত যদি দেবতারও সুসময় দুঃসময় থাকে। তবে SBBBD D BBBD DBDBBS gDDB DDD DDBBD BBDSKSYB DDS শোণিতে রঞ্জিত হয় না, মন্দিরের অভ্যন্তরও পূজার উপহার অথবা পুষ্পসম্ভারে শোভিত হয় না। কদাচিৎ কোন রুগ্ন পল্লীবালকের জটিল রুক্ষ কেশ ভিন্ন তিনি আর অন্য উপহার পান না। তাহার সে স্থানটুকু কিন্তু বড় মনোরম, নির্জন, নিভৃত ও ঘনচ্ছায়াময়। সেই স্থানে আসিলেই মনে কেমন একটা ভাবান্তর উপস্থিত হয়। কেহ বলে অ্যাহা দেবতারই মাহাত্ম্য, >> R