లు कूभांब्रनछद कांदा । { সেবা করিয়া, তাহকে শাস্ত করা যাইবে না ; তাহাকে শান্ত করিতে, হইলে যথোচিত প্রতীকার করা চাই, ইহাই ভাব। ] ৪১ —“নন্দন-কাননের ক্রম সকল,—( অলঙ্কারার্থে ) যাহাদের পল্লবগুলি অমর-বধুরা তাহদের স্বকুমার হস্ত দ্বারা সদয় ভাবে ছিড়িতেন,—নন্দন কাননের সেই ক্রমসকল (আজ), নির্দয় তারক কর্তৃক ছেদন ও পাতনে অভিজ্ঞ হইতেছে — নন্দনকাননের পারিজাতাদি বৃক্ষ সকল এতই শোভার বস্তু যে, . কেহ উহা কাটিয়া ফেলা দূরে থাকুক, উহাদিগকে কেহ নির্দয়ভাবে স্পর্শ পৰ্য্যস্ত করিত না ; কেবল অমর-বধুরা অলঙ্কারার্থে তাহাদের সুকোমল হস্ত দিয়া পল্লব চয়ন করিতেন ; তাহাও অতি সদয়-ভাবে, পাছে বৃক্ষদিগের অঙ্গে আঘাত লাগে । আজ সেই সকল বৃক্ষ তারক কর্তৃক ছেদিত ও পাতিত হইয়া ছেদপাতের দুঃখ অনুভব করিতেছে ! কি বিষম নির্দয়তা ! ] ৪২ —“তারকের নিদ্রাকালে, যখন সুরবন্দিনীরা নিশ্বাসপ্রমাণ বায়ু দ্বারা তাহাকে ব্যজন করেন, তখন সেই চামরগুলি (দুঃখিনী ) সুরবন্দিনীদিগের নেত্রবাষ্পবিন্দু বর্ষণ করিতে থাকে – নিশ্বাসাপেক্ষ অধিক বায়ু-ব্যজনে পাছে তারকের নিদ্রাভঙ্গ হয়, এই ভয়ে বন্দিনীরা নিশ্বাস-সমান বায়ুই ব্যজন করিতেন । । কেহ কেহ ব্যাখ্যা করেন,—বন্দিনীদিগের মনস্তাপ-জনিত নিশ্বাসের । সহিত মিশ্রিত বায়ু দ্বারা ব্যজন। কিন্তু মূলে রা মল্লিনাথের
