ᏜᏬ তৈত্তিরয়োপনিষদ । - মতেই রক্ষা পায় না। জ্ঞানকর্তৃত্বরূপ ধৰ্ম্ম দ্বারা বিকৃত ব্ৰহ্ম কিপ্রকারেই ৷ সত্য ও অনন্ত হইবে ? কারণ, যাহাকে কোন বস্তু হইতেই প্রবিভক্ত বা পূণ্য করা যায় না, তাহাই অনন্ত হয়; কিন্তু জ্ঞান-কর্ব বলিলে ত তাহাকে জ্ঞেয় ও জ্ঞান হইতে নিশ্চয়ই পৃথক্ করা যাইতে পারে ; সুতরাং তাহার অনস্তত্ব হইতেই পারে না। অপর শ্রুতিতে উক্ত আছে যে, “যাহাতে ভেঙ্গদর্শন করা যায় না, তাহাই ভূম (অনন্ত ) ; আর যাহাতে ভেদ দর্শন করা যায়, তাহাই অল্প বা পরিচ্ছিন্ন’ । যদি বল, ‘অন্যকে জানে না’ বলিয়া অন্তদর্শনের নিষেধ থাকায়ু यू* यांशे,डtछ् દેવ, সে নিশ্চয়ই “আত্মাকে জানে। না,তাহাও বলিতে পার না ; কারণ, ভূমার লক্ষণ বিধানেই উক্ত বাক্যের প্রকৃত তাৎপৰ্য্য,(আত্মদর্শনে নছে), অর্থাৎ ভূমার লক্ষণ বিধান কঃ ভিন্ন আত্মদর্শন উহার তাৎপৰ্য্য নাই। উক্ত বাক্যে শুধু এইমাত্র জানা যাইতেছে যে, লোক প্রসিদ্ধ ভেদদর্শনের উপাদান ব। অনুবাদ করিয়া এইমাত্র জানাইতেছে যে,—যেখানে সেই ভেদদর্শন নাই,তাহাই ভূম ; ইহাই হুমার স্বরূপ। ঐ বাপ্যট স্বভাবপ্রাপ্ত অন্যত্বদর্শনের প্রতিষেধকমাত্র ; কিন্তু আত্মাতে দর্শন ক্রিয়ার অস্তিত্ব প্রতিপাদক নহে । বিশেষতঃ স্বীয় আত্মাতে যখন নিজের ভেদ থাকেহ না, তখন তদ্বিষয়ে বিজ্ঞানোৎপত্তিরও সম্ভাবনা হয় না। আত্মাই যদি ৰজ্ঞেয় ( জ্ঞানের বিষয় } হইত, তাহা হইলে জ্ঞা তারই অeাব ঘটিত; কারণ, কেবল জ্ঞেরুপে বিনিযুক্ত আত্ম কখন নিজের জ্ঞা ও হইতে পারে না। তাহা হইলে কর্তৃকৰ্ম্ম বিরোধ { উপস্থিত হইত ] ॥৮ যদি বল, একই আত্মা জ্ঞেয় জ্ঞাত— উস্ত রূপই হইবে, অর্থাৎ এক আত্মাই একের পক্ষে জ্ঞেয়, আবার অপরের পক্ষে জ্ঞাত হইতে পারে ? না, তাহাও হইতে পারে না ; কারণ, আত্ম নপ্লংশ বা নির বয়ব । নির বয়ব বস্তু একই BBD BBBS B SBDS BB BBBBB BBBB BBB B S BBBBS BBB BB BSBB YBBBB SBBBBSDD DDBS BD DDBBSBBDB BBBBBB সম্পূর্ণ নিরর্থক হইত। কেন না, ঘটাদির ন্যায় সিদ্ধ বস্তুতে জ্ঞানোপদেশ কখনই সাথক হইতে পারে না। অতএব, আত্মার জ্ঞাতৃত্ব স্বীকার করিলে, কথনই তাহার অনস্ততা সঙ্গত হয় না । বিশেষ তঃ জ্ঞান কর্তৃত্ব প্রভৃতি বিশেষ ধৰ্ম্ম আত্মাতে স্বীকার কারণে, আত্মার শুদ্ধ সম্মাত্র রূপতাও অনুপপন্ন হয় । তিনি সত্য' ইত্যাদি অপর শ্রীতিবাক্য হইতে প্রকাশ পায় যে, সৎ ও সত্য পদার্থ বস্তুতঃ একই । অতএব, সত্য ও অনন্ত শব্দের সহিত একযোগে প্রযুক্ত হওয়ার শ্রুতিব জ্ঞান’ শব্দটা ভাববাচ্যে নিম্পন্নই বলিতে
