এবং ঐ প্রার্থনাপত্রে যত টাকা লেখা থাকে তত্তল্য টাকা আদায় করণার্থ আবেদনপত্র সম্বন্ধে আদালতের রসুম বিষযক উপস্থিত সময়ের প্রচলিত কোন আইনমতে যত টাকার কোর্টফী দিতে হয় ঐ প্রার্থনাপত্রে তত টাকার কোর্টফী দিতে হইবে । (৩) ঐ রূপ প্রার্থনাপত্ৰ পাইলে ঐ প্রাপ্য যথা র্থই আদায় করণ যোগ্য কালে ঐ প্রার্থনাপত্ৰ পাইলে ক্টরের এই রূপ প্রতীতি হইঙ্গে কালেক্টরেব সার্টফিকেট গবর্ণমেণ্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ৫ জুন। -- = ബ. ബ്. -- SAAAAAA AAAAeeTT LLLLLS AAAAAA SAAAAAS AA SAASAASAASAAASAAA SASAMAAA AAAASAAAA --2ெ2 TTLL MSM TSLS AAAAS ബള്ളബ്--് তিনি এই আইন সংযুক্ত তফসীলের ২ নম্বর ফারমে, যে বাকী টাকা দেওয়া যায় নাই এই ধারার (২) দফাম সারে ঐ প্রার্থনাপত্র সম্বন্ধে প্রদত্ত কোর্টফীর খরচ সমেত, স্বীয় স্বাক্ষরযুক্ত তাহার সার্টফিকেট লিখিয়া আণ - নগর আণফিসে গথ ইষ রাখিতে পরিবেন । (৪) তদ্রুপ প্রত্যেক সার্টফিকেট সম্বন্ধে ঠিক পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী ধারার বিধান খাটিবে। লিখিতে পাবিবাৰ কগ । (১) ৫ কি ৭ কি ৯ ধারার বিধানমতে । কোন কালেক্টরের আফিসে কোন সার্টফিকেট গাথিয়া | রাখা গেলে, এ কালেক্টর ডিক্ৰী মত খাতককে ঐ সার্টফিকেটের একখণ্ড নকল ও এই আইনস যুক্ত তফসীলের ৪ নম্বর ফরমে একখান নোটিস দিবেন । ১০ ধারা । সার্টfগ*েট থিয ৰাখ। গেলে ডিক্ৰীমত খাতককে নোটিস দিবাৰ কথ। । (২) ঐ নোটস জারী করা গেলে, ঐ কালেক্টরের বিচারাধীন স্থানের মধ্যে ঐ নোটিস দাবী কল গেলে ডিক্ৰীমত খাতকের যে সকল |- "ী স্থাবর সম্পত্তি থাকে তাহ ठान्क झई६[4 °| | দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্য প্রণালী বিষয়ক আইনের ২৭৪ | ধারার বিধানমতে ক্রোক করা গেলে যে প্রকারে ও । যাদৃশ ফলসহ ঐ সমস্ত সম্পত্তি আবদ্ধ হইত এ সার্টফিকেটের বলেও সেই প্রকারে ও তাদৃশ ফলসহ আবদ্ধ হুইবে । (৩) ঐ সার্টফিকেটের এক খণ্ড নকল অপর কোন কালেক্টররের আফিসে গণথিয়৷ রাখিবাব নিমিত্ত দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইনের ২২৩ ধারার বিধানমতে তাহার নিকট ডাকযোগে পাঠান ষাই ত পরিবে এবং তদ্রুপে গ'থিয়া রাখা গেলে ঐ সার্টফিকেটক্রমে পূৰ্ব্বেক্তরূপ মোটিস যদি জারী করা হইষা থাকে তবে শেষোক্ত কালেক্টরের বিচারাধীন স্থানের অন্তর্গত ঐ ডক্ৰীমত খাতকের সমুদয় স্থাবর সম্পত্তিও উক্ত রূপে আবদ্ধ হইবে । অপঘ জেলাব কালেক্টৰেৰ অফিসে গথিয বাথি বব মিমিত র্তাছবি নিকট • {টফিকেটের নকল পঠিা হতে পাবিলাব ও তাৰ। hথিয। বাথ গেলে সার্ট ফিকেট ক্রমে ঐ জেলাব অস্তগত সন্তু বব সম্পত্তি অব দ্ধ কইবাব কথা । খাস্ত দিতে পাবিবtয় কথা । [ वछे थं७॥ ੋ ১১ ধারা। (১) ৭ ধারার (চ দফার নির্দিষ্ট স্থল ভিন্ন অন্য কোন স্থ ল, যদি কালেক্টররের এরূপ প্রতীতি হয় যে ৫ কি ৭ কি ৯ ধারার বিধানমতে যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে কfবশ্বে বা বিক্রযাদি কবিবে 憎 अकन गडशन आरइ बलिया गfüकिट्कळे ?tf९झी ही थी কালেষ্টবে প্রতিতী হইলে গিষাছে সেই ব্যক্তি আপনার যে কোম সমযে ঐ সম্পত্তি সমস্থ অস্থাবর সম্পত্তি বা ক্রোক কবিতে পাবি এার Ö | 1 তাহার কোন অংশ ল কাইবে কি স্থানান্তর করিবে কি বিক্রযাদি করিবে এরূপ সম্ভাবনা আছে এবং তন্নিবন্ধন উক্ত সার্টফিকেটের লিখিত টাকা আদায় করিতে বিলম্ব কি বাধা ই ইবে, তাহা হইলে তিনি সার্টফিকেট লিখিবার পর যে কোন সময়ে উক্ত ব্যক্তির সমস্ত অস্থাবর সম্পত্তি বা তাহার কোন অংশ ক্রোক করিবার আদেশ দিতে পরিবেন । যে ব্যক্তিৰ বিরুদ্ধে সার্টফিকেট লেখা যায, সেই ব্যক্তি স্বীয় অস্থাবৰ সম্পত্তি ল কাইবে বা স্থামাস্তব (২) দেওষানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইনে অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করিবার যে প্রকার বিধান আছে তদনুসারে ও উক্ত আইনের ২৬৬ ধারার বিধানের নিয়মাধীনে ঐ ক্রোক করণ কাৰ্য্য করিতে হইবে । (৩) ঠিক পরবর্তী ধারান সারে আপত্তির দরখাস্ত দেওয়া না গেলে, অথবা তদ্রুপ দরখা ও দেওয়া গেলেও তাহার শুনানি হইয়া নিষ্পত্তি হইলেই ঐ সার্টফিকেটের টাক পরিশোধার্থ উক্ত সম্পত্তি বিক্রয় করা যাইতে পরিবে । ১২ ধারা । (১) যে ডিক্ৰীমত খাতকের উপর ১০ ধারামসারে নোটস স্থারী করা যায়, তিনি তাহার বিরু.দ্ধ যে সার্টফিকেট লিখিয়া গণথিয়া রাখা যায় তাহার সমস্ত কি কিয়দংশ টাকা দিতে আপনার দায় অস্বীকার করিলে, ঐ নোটিস জারী হুইবার পর ত্রিশ দিনের মধ্যে, অথবা যে স্থলে তদ্রুপ নোটিস নিয়মিতরূপে জারী করা যায় নাই, সেই স্থলে উক্ত সার্টফিকেট প্রবল করিবার জন্য কোন পরওযান জারী হইবার পর ত্রিশ দিনের মধ্যে যে কোন সময়ে (য কালেক্টর ঐ সার্টফিকেট লিখেন তাহার সম্মুখে পুৰ্ব্বোক্ত দায অস্বীকার করণসূচক দরখাস্ত দিতে পরিবেন। যে ব্যক্তির উপব ১০ ধাৰামত মেটিস জাবী কন্স যায উfহণব আপত্তিব দৰ (২) ঐ দরখাস্ত এই আইন সংযুক্ত তফসীদের ৫ নম্বর ফারমে বা যতদুর সম্ভব তদ্রুপ ফারমে লিখিতে হুইবে । কিন্তু ডিক্ৰীমত খাতক সেই সময়ে সার্টফিকেটের লিখিত পুর টাকা কালেক্টরের নিকট আমানত না করিলে এরূপ কোন দরখাস্ত গ্রাহ্য করা যাইবে না ।
