२8२ মুখে দাও!” । সৌদামিনী মুখে দিলেন। বিশ্বনাথ বললেন,— “উঠ, স্নান কর। রাধামণি দুটা প্রসাদ অনিয়াছে । তাহাও খাও। আমি আসিতেছি, তোমার সহিত বিশেষ কথা আছে।” সৌদামিনী তখন হাবাকে কোলে করিয়াছে, নীরদের মুখ দেখিয়াছে, “কঁাদিব” ভাবিল, কন্তু মরিব না।” উঠিল, রাধামণির প্রসাদও র্শ করিল। । সন্ধ্যাকালে বিশ্বনাথ আসিলেন, বলিলেন,— 1, তোমার স্বামী আমার প্রতি একটা গুরুতর ভার অর্পণ করিয়া গিয়াছেন। আমি কখন বিষয়ী নছি, এ বিষয়কাৰ্য্য কিরূপে নিৰ্বাহ করিব, এই ভাবিতেছি। যদি কেহ এমন থাকে, আমি দেখিব শুনিব, সে কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ করে, তাহা হইলে ভাল হয়। দেখ, তুমি যুবতী, আজি তোমার নিকট দুইবার আসিতে হইল। কৰ্ম্মোপলক্ষে আসিতে যাইতে হইবে, আমি তাই ভাবিতেছি।” সৌদামিনী উত্তর করিলেন,-“বাবা, তুমি না আসিলে কে ছেলে দুটকে দেখবে, আর আমার ত কেহ নাই যে দেখে ?” আরও কথোপকথন হইল,সৌদামিনী ভাবিলেন, বিশ্বনাথ যথার্থই মহাত্মা । - দিন যায়, থাকে না। পৌদামিনীর মুখে সৌদা মিনীর ন্যায় মাঝে মাঝে হাস্য দেখা দেয়, কিন্তু ঘন মালা ঘুচে নাই। বিশ্বনাথকে মহাত্মা জানিতেন, কিন্তু সে বিশ্বাসের ব্যতিক্রম ঘটয়াছে। তিনি জ জ্ঞানে অনুমান করিতেন যে, তাহার স্বামী ষ্ট সম্পত্তি রাখিয়া গিয়াছেন, তাহাতে আজি এ ;ী, কাল সে বাড়ী বেচিবার আবগুক নাই। f, নাথ বলেন আবশ্যক, মুতরাং স্বাক্ষর দেন ; কিন্তু এবার যা কথা হইতেছে, তাহাতে স্বাক্ষর । দিতে তিনি ইচ্ছুক নহেন। বিশ্বনাথের আর দৈন্যদশা নাই, কিন্তু ভিজিতে ভিজিতে গোলপাতার ছাত্ত ঘাড়ে করিয়া গৃহে প্রত্যাগমনপূৰ্ব্বক গ্রাসে গ্রাসে গৃহিণীর তিরস্কার থাইয় যে মুখ ছিল, তাছা আর বিশ্বনাথের নাই। পরোপকার পরম ধৰ্ম্ম এই কথাই প্রচার,
- . . " . . .أ. . . ” 0ا۔ . . ' ، ل -". - *
以," ,”此一。臀*,,孺”。 ,, . . . . . ." . . . . | - f . . . . *: r-. , ...' ... " "" ، نيون" H. . . . . . . . ..: ' , . . . . . " . . . ." ' ' '...'... . . .”.o , , ° i,, i. v * , ' . . . . . - , , *幽'掌”, ' ' ' ' ' ' . - - ' ', " . . A . . . . . و g - g | l . : بھی. - - . " : ך ' Hl 's . .", . . ' ' ' . . . . . . ." * -
- - } { . * . . . . . -
. . .' . . . . . . |..., " . i ... s' \ i 3. : : हिगाम, उशिबू निकछे छनिगम, छूमिं उिन नि আহার কর নাই। শোক কর, শোকেরই কারণ বটে, কিন্তু এক একবার ছেলেগুলিয়ে না দেখিলে । i. উপসত্ত্ব বিশ্বনাথ ভোগ করেন। , , তাহাতে এখন অনেকের বিশ্বাস, সেই বিশ্বাসের পাঠক,সেই ছেলেটা মনে করুন,যার জুতার ভকে রাখিয়াছে, পূজাতে গৌরভের মাকে বারশলীর সাটা দিয়াছে। বিশ্বনাথের তাহার সহিত । দেখা হয় ; ইহাতে যদি মুখ থাকে—থাকুক। বিশ্বনাথ নীরদকেও দেখে। নীরদ তাহার পুত্রের সমবয়স্ক । মাতার প্রতি অচলা ভক্তি । যদি কখন মাকে কঁাদিতে দেখে, ভয়ে সৌদামিনী কঁদে না, বলে—“মা গো, হাথাকে আমি মানু্য ক’রে তুলব, আর আমি কি মোট বইতেও পারিব না? সেই সময় নীরদ একবার হাসে, নচেৎ সম বয়স্ক তাহার হাসি দেখে নাই। । রূপ কি পদার্থ, বুঝিতে পারিলাম না। যখ দেবেন্দ্রের শিয়রে সৌদামিনীকে দেখিয়াছিলাম, আমাদের পরম রূপসী বলিয়া জ্ঞান হইয়াছিল। পরিচ্ছদের ক্রটি ছিল না, বিনা পরিচ্ছদে দেখিলে দেবেন্দ্র পাছে ভয় পান,এই নিমিত্তই পরিচ্ছদ ছিল —এখন তাহার আবগুক নাই। মানচার, রুক্ষকেশ, চোখের কোলে কালী পড়িয়াছে,তথাপি রূপ কেন ধরে না ? এ কি রূপ ? এ কি সন্ন্যাসিনী ? না, তাত নয়। নীরদ ও হাবা ফুট ছেলে রহিয়াছে, সন্ন্যাসিনী ত নয়। যদি কেহ নিরাভরণার সৌন্দৰ্য্য দাও, যদি কেহ পতিপরায়ণার সৌন্দৰ্য্য দাও, যদি কেহ স্থলপদ্মের সৌন্দৰ্য্য স্বীকার কর, যদি কেহ মেঘাবুত চন্দ্রমার শোচনীয় সৌন্দৰ্য্য নিরীক্ষণ করিয়া থাক, যদি কেহ মেঘমলিন দিনকরের রশ্মি, পদ্মের উপর পড়িতে দেখিয়া থাক, তাহার চক্ষে সৌদামিনীর রূপ ধরিবে না। ’ - বাতুল বিশ্বনাথ সেরূপ দেখিয়াছিল। এখন আর শিশু-সন্তানের জুতার অভাব মনে নাই, সোঁদা । মিনী সম্বন্ধে অনেক গৰ্হিত কাৰ্য্য করিয়াছে, কি : জানি, যদি তাহার ফলভোগ করিতে হয় ? “নীরদ নীরদের দ্যায় গম্ভীর, সকলই করিতে পারে । অধিক বয়স হইয়াছে, ক্ষতি কি ? আমি মনে করিলে সৌদামিনীর ত কিছুই থাকিবে না। অনেক দিন সৌদামিনী কি বলি বলি করিয়াছে, কিন্তু বলে নাই ।” । ভূমি বুৰ নাই, সৌদামিনী বলি বলি করিয়াছে যে, তুমি ছাত্মা, কিন্তু বলে নাই। বন্ধ শ্বাস বশত: | যে উন্নত ঘাৱ দেখিয়াছ, তাছা প্রেমে নয়, যে .
