সপ্তম অধ।ায় । }\9షి মিথিলা অধিকার করেন। যে বৎসর মিথিলা অধিকৃত হয়, সেই বৎসর লক্ষ্মণসেনের জন্ম হয় ; “মিথিলে যুদ্ধযাত্রায়াং বল্লালেহুভূস্মৃতধ্বনি । তদানীং বিক্রমপুরে লক্ষ্মণে জাতবানসোঁ ৷” লঘু ভারত। রাজকুমারের জন্মাদ চিরস্মরণীয় করিবার জন্য বল্লালসেন, লক্ষ্মণসেন সংবতের প্রচলন করেন। ১১১৯ খৃষ্টাব্দ হইতে লক্ষ্মণাব্দ গণিত হইয়াছিল। লক্ষ্মণদের সংক্ষিপ্ত আকার লসং । বল্লালসেনের সময় রাঢ়ও বরেন্দ্রে কান্তকুজ্জাগত ব্রাহ্মণগণ প্রাধান্ত লাভ করেন, বল্লালসেন ই হাদিগকে রাজ সংসারের সহ ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধে সংবদ্ধ করিবার জন্ত ইহাদের সংখ্যা গ্রহণ করেন, ও গুণানুসারে ইহাদের মধ্যে পদমৰ্য্যাদার প্রতিষ্ঠা করেন। মর্যাদা প্রাপ্ত ব্যক্তিগণ কুলীন নামে খ্যাত হন । এই কার্য্যের জন্য বল্লালসেনের নাম বস্তুদেশে চিরস্মরণীয় হইয়া রহিয়াছে। বল্লালসেন যে সম্মান দান করেন, তাহ বংশগত নয়—ব্যক্তিগত ; এখন কৌলীন্য বংশগত হওয়ায়, বিবিধ বিষময় ফল উৎপন্ন হইয়াছে* বিজয়সেন বৈদিকমাগামুগত ছিলেন, বল্লালসেন তান্ত্রিক মতের সমাদর করিতেন । যাহারা বল্লালসেনের তান্ত্রিক কুলাচারের সমর্থন করিয়াছিলেন, বল্লালসেন তাহাদেরই সন্মান বাড়াইয়া তাহাদিগকে কৌলীন্য মৰ্য্যাদা প্রদান করেন । তন্ত্রের যে নববিধ আচার আছে, বল্লালসেন সেই আচার লক্ষ্য করিয়া কুলীনত্ব দেওয়ার নিয়ম করেন।
- বল্লাল সেন নিয়ম করেন যে, প্রতি ছত্রিশ বৎসর অন্তর, কুলীনদের,নির্বাচন হইৰে । এই সময়ে কোলীপ্তপদপ্রাপ্ত দুঃশীল ব্যক্তিগণ কৌলীন্ত ভ্ৰষ্ট এবং অকুলীন সদাচার, ব্যক্তিও কৌলীষ্ঠ পাইতে পরিবেন । কিন্তু লক্ষ্মণ সেনের সময় ইহার নির্বাচনের সময় অত্যস্ত গোলযোগ উপস্থিত হওয়ায়, তিনি নিৰ্ব্বাচন প্রখ! উঠাইয়। dनि, १बt fननक्ष हनि ८थ्, किोलौश्छ-ब]िt ।। ३श्चiश्?ड श्ङेंब ।।