পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপসংহার। us যথায় প্রকৃতি এখনও অসাত্বিক, সেখানে যে কোন সাত্বিকরূপধারিণী চেষ্টা, জ্ঞানতঃ হউক বা অজ্ঞানতঃ হউক, পরসমক্ষে হউক বা আত্মসমক্ষে হউক, ফলতঃ উহা কপটতা ভিন্ন আর কিছুই নহে । পুনশ্চ “আমি যাহা বলি তাহা করিও, আমি যাহা করি তাঁহা করিও না”— ইহা ধূর্বের কথা ; এবং যে বাহ করে না, সে যদি তাঁহ করিবার উপদেশ দেয়, তবে তাহাকে তস্কর বলিয়া জানিবে ; এরূপ প্রকৃতিমাত্রেরই পরিণাম বিশ্বাসবিপৰ্য্যাম্বসাধক । এরূপ প্রকৃতির এবং এরূপ প্রকৃতিশিষ্যের যে চেষ্টা, তাহ সৰ্ব্বদাই अझ ७द९ सञांन७: वां श्रख्ळांनड: शॉर्थशृंग, सू७ब्रां९ डांशंब्र কাৰ্য্যফলও বিকৃত হইয়া থাকে ; চেষ্টাকারকও আত্মকৰ্ম্মবিপাকজালে জড়িত হইয়া ক্ষতবিক্ষত হয়, এবং আত্মজীবনকে পরিণামে কৰ্ম্মহীন ও আত্মদাঁহক অশান্তির আধারস্থল করিয়া তুলে। অতএব আবার বলিতেছি, এমন স্থলে একমাত্র সন্ধ্রপদেশ এই যে, যে কোন বিষয়ের জন্ত হস্ত প্রসারণ করিবার পূৰ্ব্বে, হস্তকে তদুপযোগী সফল-সাধকতায় অভ্যস্ত করা কৰ্ত্তব্য। কিন্তু তাঁহা কি আমাদের হইয়াছে, না সঞ্চিতই আছে ? দেখা যাউক । যে কোন বিষয়ের আলোচনা করিতে হইলে, বাহ দৃশু ধরিয়া তাহার কারণের অনুভবকরণ অতি প্রশস্ত এবং হৃদ্বোধক, সুতরাং আকাঙ্ক্ষাপূরক। এখানে বাহ দৃশু ধরিয়াই কারণের অনুভব করিতে হইবে,—সামাজিকত দেখিয়া সমাজের অন্তর্নিহিত পরিচালক তত্ত্ব নিরূপণ করিতে হইবে । এখন তোমার সামাজিকবর্গের প্রতি একবার নিবিষ্টচিত্তে দৃষ্টি নিক্ষেপ কর। কি অদ্ভুত দৃশু I দ্বারদেশেই সৰ্ব্বগুণবিধ্বংসী বিকটবৃগু কপটাচার উন্মাদবৎ কি ভয়ঙ্কর নৃত্য করিতেছে । বলিতে কি ?—তোমার ভারতভরসাগণ একমুখে দংশন